ভবিষ্যতে এই পুরুষবিদ্বেষী আইনগুলোর কারণে হিন্দু পুরুষ এরপর বিদ্রোহী হয়ে না কালাপাহাড় হয়ে উঠে

Prosenjit Dey

ভবিষ্যতে এই পুরুষবিদ্বেষী আইনগুলোর কারণে হিন্দু পুরুষ এরপর বিদ্রোহী হয়ে না কালাপাহাড় হয়ে উঠে

হিন্দুত্বের সাথে হিন্দু আইনের কোন সম্পর্ক নেই,হিন্দু আইনগুলো তৈরি হয়েছে কলোনিয়াল পশ্চিমা আইনের অনুকরণে....

সবথেকে হাস্যকর কথা হলো যে আম্বেদকরকে ভারতের সংবিধান প্রণেতা হিসেবে ভারতবাসী জানে এটা চরম মিথ্যা।তার প্রমাণ হলো- আম্বেদকর যে আইনগুলো হিন্দু আইন হিসেবে তথাকথিত স্বাধীন ভারতের জন্য বলবৎ করেন সেগুলোর প্রত্যকটাই তিনি বিভিন্ন পশ্চিমা দেশের সংবিধান হতে নিয়েছিলেন।

আজকাল হিন্দুত্ববাদীদের চরম আদর্শ হলো এই আম্বেদকর কিন্তু এই আম্বেদকর হিন্দু ধর্ম বিরোধী কম ছিলেন ন আর শেষ বয়সে গিয়ে বৌদ্ধ ও হয়ে গিয়েছিল।

চরম নারীবাদী এই নিম্ন মস্তিষ্কের ধুরন্ধর আম্বেদকর দেশ ভাগের পক্ষে ছিল।

দেশভাগের প্রক্কালে তিনি সবর্ণ হিন্দুদের বিশ্বাস অর্জনে হিন্দুত্বের কথা বলে ভবিষ্যত ভারতবর্ষের জন্য অহিতকর পশ্চিমা আইনগুলো প্রণয়ন করেন।

হিন্দুদের সবথেকে বড় সমস্যা হলো তারা তাদের পক্ষে কেউ একটু বেশি বললেই তাকে ভগবান বানিয়ে দেয়,তার মূর্তি বানিয়ে পূজা করে।

আম্বেদকর ও তেমনই একজন,যে আম্বেদকর সংরক্ষণ করে হিন্দুদের এতো ক্ষতি করলো, পশ্চিমা আইন বলবৎ করে এতো ক্ষতি করলো তাকেই হিন্দুরা পূজা করে।

তথাকথিত হিন্দুরাষ্ট্রের সপ্নে মশগুল থাকা ছাগলগুলো এগুলো বুঝবে না।

নিজের বাপকে তারা অস্বীকার করে বা না মেনে অপরের বাপকে বাপ ডাকে বা মানে তাদের মতোই অবস্থা হিন্দুর!

নিজ ধর্মীয় গ্রন্থের আলোকে তাদের কোন আইন নেই, তাদের সব আইন পশ্চিমা বৃটিশদের অনুকরণে তৈরি!

যে জাতি পরানুকরণ করে তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়,হিন্দুর ভবিষ্যত তমসায় ঘেরা।

ভবিষ্যতে এই পুরুষবিদ্বেষী আইনগুলোর কারণে হিন্দু পুরুষ বাধ্য হবে হিন্দু ধর্ম ছাড়তে এরপর বিদ্রোহী হয়ে না কালাপাহাড় হয়ে উঠে।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Religion Hindu 08-August-2023 by east is rising

ধর্মের গুরুত্ব

ধর্ম একটা জাতিকে সুনির্দিষ্ট উপায়ে সংসার পরিচালনা করতে বলে যাতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি সম্ভব হয়।

পুরুষ শাসিত সমাজ জনসংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে দ্রুত আর তাই সমস্ত ধর্মই পুরুষ শাসনের পক্ষে কথা বলেছে বা বলা যায় পুরুষ শাসনের পক্ষে বলা ধর্মগুলোই টিকে থেকেছে।

জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেলেই কেবল একটা জাতি কৃষি থেকে শুরু করে বাণিজ্য, যুদ্ধ থেকে শুরু করে বিজ্ঞান নিয়ে চর্চা করতে পারে।

যথেষ্ট পরিমাণে উদ্বৃত্ত জনসংখ্যা থাকলেই কেবল একটা জাতি বহু যুদ্ধ করে সাম্রাজ্য গড়তে পারে এবং এতো দক্ষ লোকের জন্ম দিতে পারে যাতে সাম্রাজ্য পরিচালনা করা যায়।

আবার উদ্বৃত্ত জনসংখ্যা থাকলেই কেবল শাসিত শ্রেণিও শাসক শ্রেণির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে একটা জাতির অভ্যন্তরে।

সমস্ত জাতিরই উত্থান হয়েছে প্রথমে অভ্যন্তরে বিদ্রোহ ও পরে সাম্রাজ্য গঠনের মধ্য দিয়ে।

বহু মানুষের ধারণা আছে যে ইউরোপের উত্থান হয়েছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে। এই ধারণা পুরোপুরি ভুল। ইউরোপের উত্থানের সবচেয়ে বড় কারণ জনসংখ্যা বৃদ্ধি পঞ্চদশ শতক থেকে যা ইউরোপীয়দের নতুন ভূমি খুঁজতে ও নতুন আয়ের উৎস খুঁজতে বাধ্য করছিল। পশ্চীম ইউরোপীয়রা যেভাবে আমেরিকা মহাদেশ দুটোতে নিজেদের জনসংখ্যা বাড়িয়েছে ষোড়শ শতাব্দী থেকে উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যে তা অভাবনীয় এবং এর ফলে পশ্চীম ইউরোপের জনসংখ্যা কিন্তু কমেনি বরং বেড়েছে।

সেখানে এশিয়া আফ্রিকা মহাদেশ দুটোতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি শুরু হয়ে উনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিক থেকে এবং তারপরেই আমরা দেখি এই দুই মহাদেশ জুড়ে উপনিবেশ বিরোধী সংগ্রাম।

১৯১৭ থেকে ১৯৭৯ পর্যন্ত যে কমিউনিস্ট আন্দোলনের ঝড় বয়েছে তাও পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে বিপ্লব সেসব জায়গাতেই হয়েছে যেখানে TFR ছিল ৩-৮।

১৯৭৯ থেকে এখনো অবধি ইসলামী বিপ্লবগুলোর ক্ষেত্রেও দেখা যাবে বিপ্লব সেসব জায়গাতেই হয়েছে যেখানে TFR ছিল ৩-৮।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Religion General feminism 08-August-2023 by east is rising