Summary of Women Liberation নারী স্বাধীনতার সারাংশ

Women after getting economic freedom will seek sexual freedom and hypergamic nature of wumen's sexual choice will raise the cost of sex for common men.

So either don't allow women to have economic freedom (Afghan way) or bring sex robots, virtual sex, single father, artificial womb, surrogacy, etc. to reduce cost of sex for common men (Chinese way).

 

মহিলারা অর্থনৈতিক স্বাধীনতা পাওয়ার পরে যৌন স্বাধীনতা চাইবে এবং মহিলাদের যৌন পছন্দের হাইপারগামিক প্রকৃতি সাধারণ পুরুষদের জন্য যৌনতার খরচ বাড়িয়ে দেবে।

তাই হয় মহিলাদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা দেওয়া বন্ধ করুন (আফগান পদ্ধতি) অথবা সাধারণ পুরুষদের জন্য যৌনতার খরচ কমানোর জন্য সেক্স রোবট, ভার্চুয়াল সেক্স, একক পিতৃত্ব, স্বয়ংক্রিয় গর্ভ, সারোগেসি, ইত্যাদি ব্যবস্থা করুন (চীনা পদ্ধতি)।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Social Sex War feminism 26-February-2025 by east is rising

ইসলামিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা ধর্ষণ কমাতে আধুনিক যুগে সক্ষম হয়েছে

লিখেছেন Mbra Sakib Hasan

ইসলামিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা ধর্ষণের হার শুধু কমাতে পারেনা স্ট্যাটিসটিক্যালি এটাই সত্য যে ইসলামিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা ধর্ষণ কমাতে আধুনিক যুগে সক্ষম হয়েছে.

আপনি যদি পশ্চিমাদাস না হয়ে থাকেন যে তথ্য প্রমান বিশ্বাস করে না, এবং তথ্য-প্রমাণ ছাড়া white supremacy তে বিশ্বাস করে. যে বিশ্বাস করে মুসলমান নারীরা ধর্ষণের রিপোর্ট করে না (যে বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং তাদের কাছে কোন প্রমাণ নাই ইমোশন বাদে), শুধু সাদা রাই রিপোর্ট করে এই কথায় যদি আপনি বিশ্বাসী না হয়ে থাকেন, তাহলে আপনারা দেখতে পাবেন যে মুসলমান দেশগুলি যেখানে ইসলামী আইন যতটা সত্য ধর্ষণের হার ওখানে ততটা কম....!

অবশ্যই কিছু মানুষ রিপোর্ট করে না কিন্তু পশ্চিমা দেশগুলোর ধারের কাছেও আমাদের মুসলমান দেশগুলোর ধর্ষণের রেট যায় না...

মুসলমান দেশগুলোর কথা বলার সময় আমি বাংলাদেশের কথা অবশ্যই বলছি না. বাংলাদেশ ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগের আমলে গরিবের পশ্চিমাদেশ হয়ে গেছে. ইসলামী আইন এবং দর্শন থেকে আমরা সরে এসে পুঁজিবাদী এবং পশ্চিমা দর্শনে বিশ্বাস করা শুরু করেছে যার মূল তত্ত্ব হচ্ছে ব্যক্তি সুখ. এই তথ্য বিশ্বাসের কারণে ধর্ষণের হার কিছুটা হলেও বেড়েছে. আমি আবারও বলছি পশ্চিমা দোষ গুলো যেমন আমেরিকা কানাডা সুইডেন ধর্ষণে এবং সেক্সুয়াল ভায়োলেন্স এর হার অনেক বেশি.

তবে কেন ইসলামিক আইন নাম কারোতে থাকা দেশগুলোর মধ্যে ধর্ষণের হার এত কম ( যেমন সৌদি আরাবিয়া )?

সৌদি আরবে যে ধর্ষণ হয় না এটা সত্যি না. ওখানে গৃহকর্মীদের ধর্ষণ হওয়ার রিপোর্ট পাওয়া যায়. তবে ধর্ষণের হারের কথা চিন্তা করলে আমেরিকা সুইডেনের ধারের কাছে নাই....

ইসলামিক আইন যেভাবে ধর্ষণ কমায়:

১. ধর্ষকের কঠোর এবং সর্বোচ্চ শাস্তি.

যেই ধর্ষণ করুক যে পরিপেক্ষিতেই করুক ধর্ষকের কঠোর শাস্তি ইসলামিক আইন প্রয়োগ করে. এখানে কোন ব্যতিক্রম নেই.

একটা ভুল ধারণা আমাদের দেশে সেকুলাররা প্রোপো ক্যামেরার মধ্যে চালিয়ে বেড়ায় যে মেয়ে কি পড়ল এই এই বিষয়ে নাকি ইসলামিক আইন ব্যবস্থা দেখে এবং ধর্ষককে ছেড়ে দেয় যদি মেয়ের পোশাক ঠিক না থাকে.

এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা. ইসলামী আইন কখনোই মেয়ে কি পোশাক পরে সেটা দেখে ধর্ষককে ছেড়ে দেয় না. ধর্ষকের শাস্তি ইসলামিক আইন ব্যবস্থা প্রয়োগ করে, মেয়ে যে পোশাকি পড়ুক না কেন.

২. আমরা দেখেছি শুধু কঠোর আইন ব্যবস্থায় ধর্ষণের হার কমায় না এটা কমানোর কথাও না. কিন্তু ইসলামিক শুধুমাত্র ধর্ষকের শাস্তি দিয়েই তার কাজ শেষ এরকমটা ইসলামিক আইনের ভেতরে নেই.

ক) শরীয়ত তাহলে শাস্তির বাইরে আর কি করে যা দিয়ে ধর্ষণের হার কমায়?

শরীয়ত কথাটার অর্থ হচ্ছে "পথ" বা ইংরেজিতে "the way". পশ্চিমাদের আইন ব্যবস্থা যেটা বাংলাদেশে প্রচলিত, সেটা সার্বজনীন না. সেটা শাস্তি দিয়েই থেমে যায়.

ইসলামিক আইন, কিংবা শরিয়া, এটা সার্বজনীন. একটা বাচ্চাকে নিতি নৈতিকতা ছোটবেলা থেকে শেখানো ইসলামী আইনের ভেতর অন্তর্ভুক্ত. এবং ইসলামী আইন একটা বাচ্চাকে ছোটবেলা থেকেই কোনটা দেয় কোনটা অন্যায় এটা শিখিয়ে দেয়.

খ) ধর্ষণ যে অন্যায় এটাতো পশ্চিমারাও শিখায়, তাহলে সরিয়া আইন কি করে যেটা এর ব্যতিক্রম এবং যার কারণে ইসলামিক আইন দিয়ে গঠিত দেশগুলোর মধ্যে ধর্ষণের হার কম?

পশ্চিমারা তাদের বাচ্চাদেরকে শিখায় যে জীবনের উদ্দেশ্য হচ্ছে সুখে থাকা. তার পাশাপাশি তারা শিখায় ধর্ষণ একটি অন্যায়. এই অন্যায় করলে ধরা খেলে তার শাস্তি হবে.

পশ্চিমাদের এই তিনটা উক্তি শিখানোর মধ্যে সমস্যা আছে. তারা যেহেতু দশকে বিশ্বাস করে না, তাহলে কি কথাটা এই দাঁড়ায় না আমি যদি ব্যক্তি সুখ পাওয়ার জন্য কারো ক্ষতি করি এবং আমি মোটামুটি সিওর যে ক্ষতি করলে আমি ধরা খাব না তাহলে কি সেটা করা জায়েজ?

এই ধরনের দর্শনের কারণেই আমরা দেখতে পাই পশ্চিমদেশ গুলোর ভিতর ধর্ষণের হার অনেক বেশি.

ইসলামিক শরীয়ত যেটা শিশুদেরকে ছোটবেলা থেকেই শিখায় তা হচ্ছে তুমি যদি অন্যায় করে পারবেও যাও তাহলে তুমি জাহান্নামে যাবে এবং জাহান্নামে তোমাকে পোড়ানো হবে.

যখন একটা মানুষের ভিতরে ছোটবেলা থেকে শিক্ষা মধ্য দিয়ে ঈমান আসে যে সে যেই কাজই করুক না কেন সেটা আল্লাহ দেখছেন তখন মানুষ অন্যায় করে পার পেয়ে গেলেও সে সেটা করার চান্স কমে যায় কারণ সে পরকালের ভয় পায়.

এরপরও যে কেউ এটা বিশ্বাস করেও ভুল করতে পারেনা কিংবা অন্যায় করতে পারে না তা না কিন্তু স্ট্যাটিস্টিক্যালি ধর্ষণের সংখ্যা এই কারণে সারিয়া আইনের দেশগুলোতে আমরা কম দেখতে পাই.

৩. ইসলামিক আদব কায়দা.

ইসলামের আদব কায়দা যেটাকে যা আছে তার মধ্যে নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা কে ইসলাম প্রমোট করে না. দরকারের বাইরে কোন নারী পুরুষ কথা বলাকে ইসলাম গুনাহ হিসাবে আখ্যায়িত করে.

সেকুলারদের দাবি যে এই কারণে ধর্ষণের হার আরও বাড়বে কেননা ছেলেদের নারীদের প্রতি আগ্রহ আরো বেড়ে যাবে.

তথ্য প্রমাণ এর কাছে সেকুলারদের এই উক্তি হার মানে. যদি তাই হতো পশ্চিমা দেশগুলোতে যারা অবাধ মেলামেশা করছে সেগুলো দেশের ধর্ষণ কম থাকতো কারণ তাদের তো মেয়েদের প্রতি আর ইন্টারেস্টই নাই. কিন্তু আমরা উল্টো দেখি যেসব দেশগুলোতে ইসলামিক আদব কায়দা মেনে চলে সেই সব দেশগুলোর মধ্যে ধর্ষণের হার কম.

৪. তাড়াতাড়ি বিয়ের প্রথা.

ইসলামে বিয়ে তাড়াতাড়ি করার কথা বলা আছে. ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট করার পরে দশটা হারাম সম্পর্ক করার পরে বিয়ের কথা বলা নাই.

যখন একটা ছেলে বিয়ে করে এবং দায়িত্ব নেয় তখন সেই দায়িত্বের ভর এবং একজন স্ত্রী থাকার কারণে তার মাথায় উগ্র চিন্তা কমা সম্ভাবনা বেড়ে যায়.

এছাড়াও যখন একটা মেয়ে তাড়াতাড়ি বিয়ে করে তখন তার হাজবেন্ডের দায়িত্ব হয়ে যায় সেই মেয়েকে জীবন দিয়ে হলেও পাহারা দেয়ার.

৫. মেহেরাম প্রথা.

যে সময় দেশের পরিস্থিতি ভালো না, এরকম সময় মেহেরাম প্রথার কোন বিকল্প নেই. ইসলাম বলে একটা মেয়ের প্রটেকশন এর জন্য তার বাবা, ভাই, অথবা জামাই তার বডিগার্ড হিসেবে তার সাথে চলাফেরার সময় থাকবে. বিশেষ করে দূর থেকে যখন আসা লাগে তখন.

এখন আমরা দেখি fi Sabinillah বাবা মা মেয়েকে পাঠাও দিয়ে ইউনিভার্সিটিতে পাঠিয়ে দেয়. লেখাপড়া করানোর দায়িত্ব, কিন্তু মেয়ের প্রোটেকশন ইনসিওর করা দায়িত্ব না.

৬. ইসলামিক পোশাক.

মানুষের ব্রেইনে ডোপমেন মিশ্রিত হয়. যখন সে অনেক কিছু দেখে ফেলে তখন তার আরো উগ্র জিনিস প্রয়োজন হয় সেই ডোপমেনরাস্তা পাওয়ার জন্য.

নারী এবং পুরুষ উভয়কেই ইসলামের তার আওরা ঢেকে রাখার কথা কোরআনে বলা হয়েছে. এমনকি দরকারের সময় নারীদের সাথে চোখ মাটির দিকে রেখেও দরকার পড়লে কথা বলার বিধান রয়েছে.

যেহেতু মুসলমানদের মস্তিষ্ক ডিসেনসেটাইজ না তাই তাদের কল্পনার মধ্যে ধর্ষণের মতো উগ্রতা প্রয়োজন হয় না. তারা অল্পতেই আকৃষ্ট হয় যেটা একটা ভালো দিক.

যে সব দেশ ডি সেন্সারটিস্ট, তাদের ভিতরে উগ্রতা এবং ধর্ষণের হার অনেক বেশি.

Conclusion: ইসলামিক আইন শুধু শাস্তি না. এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা. ইসলামিক আইন ব্যবস্থা সর্বজনীনভাবে একটা সমস্যার সমাধান করে.

Asif Mahtab Utsha “আমার যে কোন একটা পয়েন্ট নীতিতে পেশ করলে সমস্যার সমাধান হবে না. সবগুলো যখন সর্বজনীনভাবে একসাথে প্রয়োগ করা হবে, যেভাবে ইসলামিক আইন ব্যবস্থা প্রয়োগ হয়, তখন আমরা দেখতে পাবো যেমনটা আমরা দেখছি যে ধর্ষণের হার কমে যাবে.

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Social Sex War feminism 26-February-2025 by east is rising

পুঁজিবাদ = নারীবাদ ---- Esmail Hurain

এক গ্রামে শ্রমিক লাগে ৬০০। বেডা আছে ৫০০৷ মহাজনের কাছে শ্রমিক শর্ট৷ বেডা শ্রমিকদের ১০০০ টাকা মজুরি দেয়া লাগে। ঐ টেকা দিয়ে পুরুষ শ্রমিকরা সংসার চালায়৷ মহাজন তো দেখল, ব্যাপক মুশকিল৷ সে গ্রামের বেডিদের যাইয়া কইলো, তোরা জামাইর অত্যাচার সহ্য করতাছস কেন, জামাই তোগোরে খাওয়ার খোটা দেয়, ঠিক মত শপিং এর টেকা দেয় না, আয় আমার কারখানায় কাম কর, তোগোরে টেকা দিমু, তোরা ঐ টেকা দিয়া শপিং করতে পারবি, রেস্টুরেন্টে ঘুরতে পারবি৷ জামাইর দিকে চাইয়া থাকতে হবে না, নিজে স্বাবলম্বী হবি, নিজের খরচ নিজে চালাবি৷ এখন বেডিগুলা নেমে গেছে কামলা দিতে৷ শ্রমিক হয়ে গেছে ১০০০, শ্রমিক লাগে ৬০০। শ্রমিকের দাম কমে গেছে৷ এইদিকে বেডিগুলা ২০০ টাকা মজুরি তেই কামলা দিতে রাজি হইয়া গেছে, ওদের তো আর একাই পুরা ফ্যামেলি চালাইতে হবে না। এখন বেডাগুলো যখন ১০০০ দাবি করল, মহাজন কয়, আরে যা ব্যাডা যাহ৷ ২৫০ টাকা মজুরি দিমু, আইলে আয়, না আইলে ভাগ। আরো ৪০০ শ্রমিক সিরিয়ালে আছে৷ এখন ব্যাডাগুলো ২৫০ টাকায় কামলা দিতেই রাজি হয়ে গেল৷ এখন ২০০ + ২৫০ = ৪৫০ জামাই বৌ দুইজন মিলে কামাই করল৷ কিন্তু সংসার চালাইতে ১০০০ লাগে৷ তাই লিভিং স্ট্যান্ডার্ড কমাইয়া ফেলল৷ অথচ, জামাই যদি একা কামাই করতো, তাহলে কিন্তু ১০০০ টাকাই কামাতে পারতো৷

এইদিকে লাগলো আরেক ভ্যাজাল। জামাইর ২৫০ টাকা দিয়া তো হচ্ছে না, সে বৌয়ের কামাইতে ভাগ দাবি করে বসল৷ সংসারের খরচ দেয়া তো জামাইর দায়িত্ব, বৌয়ের দায়িত্ব না৷ বৌ কামলা দিতে গেছে নিজে ভোগবিলাস করার জন্য, সংসারের খরচ দেয়ার জন্য না৷ এখন এই ট্যাকা নিয়া লাগলো বৌ জামাই মারামারি৷ সংসারে অশান্তি৷ কিসের পুরুষ মানুষ হইছে৷ সংসারের খরচ দেয়ার মুরোদ নাই, আবার বৌয়ের কামাই খাইতে চায়, কিসের পুরুষ সে৷

এরপরই একটা একটা করে সংসার ভাঙতে লাগলো৷ নারী এখন নিজে ২০০ টাকা কামাই করে, নিজে খায় শুধু৷ পুরুষও নিযে ২৫০ টাকা কামাই করে, নিজে খায় শুধু৷ একার ইনকাম দিয়ে সংসার চালানো সম্ভব না৷

এইদিকে মহাজন তো লালে লাল৷ ব্যবসা চাংগা৷ অধিক প্রোডাকশন, স্বল্প মজুরি, প্রচুর প্রফিট হচ্ছে৷ এই প্রফিট দিয়ে সে বান্ধা নারীবাদী ভাড়া রাখলো৷ নারীবাদী গুলো মহাজনের টাকায় মৌজ মাস্তি করতেছে, আর সাধারন নারীদেরকে বলতেছে, জামাইর সংসারে লাথি দিয়ে চলে আয়৷ মহাজনের কারখানায় কাম নে। স্বাবলম্বী হ৷ পরাধীন থাকিস না৷ নিজের খরচ নিজে চালা৷

আর সাধারন নারীগুলো মগজ বন্ধক দিয়ে দিল।

- Esmail Hurain

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Social Sex War feminism 15-February-2025 by east is rising

মুসলিম কখনো নারীবাদী হতে পারে না, নারীবাদী কখনো মুসলিম হতে পারে না

Aid for Men

"মুসলিম কখনো নারীবাদী হতে পারে না, নারীবাদী কখনো মুসলিম হতে পারে না" কারণ এইটা কখনো সম্ভব না। কারণ একটা আরেকটার সাথে পুরোপুরি সাংঘর্ষিক।

ইসলামী মদ, ইসলামি পতিতাবৃত্তি, ইসলামি ধর্ষণ কি কখনো হতে পারে? পারে না, কারণ ইসলাম এবং পতিতাবৃত্তি একটা আরেকটার সাথে পুরোপুরি সাংঘর্ষিক। এই সাংঘর্ষিকতার ব্যাপারটা কারো বেসিক নলেজ থাকলেই বোঝা যায়।

এখন কেউ যদি বলে যে মদ, পতিতাবৃত্তি, ধর্ষণ এগুলো ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক হতে পারে এমন কোন মতাদর্শে আমি বিশ্বাস করি না, তাহলে আপনি তাকে কী বলবেন? সে কি সুস্থ মানসিকতার? মদ, পতিতাবৃত্তি, ধর্ষণ এইগুলো ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক হওয়াটা কি কোন মতাদর্শ? নাকি বাস্তব সত্য? আপনার বিশ্বাস করা না করাটা তো অনেক পরের কথা, কিন্তু যেটা কোন মতাদর্শই নয়, সেটাকে মতাদর্শ কেন বলছেন?

মুসলিমরাও নারীবাদী, বা নারীবাদীরাও মুসলিম এই কথা বলাটা সুস্পষ্ট ভন্ডামি। সুবিধাবাদীরাই সাধারণত এই ধরণের ভন্ডামি করে।

কেউ যদি নারীবাদে বিশ্বাস করে, বা ইসলামে বিশ্বাস না করে, এবং সেটা সরাসরি স্বীকার করে, তাহলে সেটাকে ভন্ডামি বলা যায় না। কিন্তু যারা নিজেদের সুবিধাবাদী অবস্থানকে জাস্টিফাই করার জন্য নারীবাদের উপরে ইসলামের লেভেল, বা ইসলামের উপরে নারীবাদের লেভেল লাগানোর চেষ্টা করে, ওরা ভন্ড। ব্যাপারটা মদের বোতলে দুধের লেবেল লাগিয়ে মদকে দুধ আখ্যা দিয়ে, মদ না-খাওয়া ক্রেতাদের কাছে মদ বিক্রির চেষ্টা করার মত।

 

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Religion Sex War feminism 21-January-2025 by east is rising

নারীর সময় মতো বিয়ে করা দরকার, প্রয়োজনে ক্যারিয়ারকে সরিয়ে রেখে

উঠতি বয়সে প্রায় সব মেয়েদেরই প্রচন্ড বিয়ের মোহ থাকে। সারাক্ষন দু’চোখ দিয়ে চারপাশে শুধু সুন্দর ছেলে খুঁজে বেড়ায়। এ বয়সে মেয়েরা প্রেমে পড়লেই বিয়ের জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠে। এমন কি পালিয়ে বিয়ে করতেও এক পায়ে প্রস্তুত থাকে তারা।

কিন্তু যদি না কারো সাথে দীর্ঘ ও গভীর কোন এফেয়ার থাকে, বয়স বাড়লে, শিক্ষিত হলে, বিয়ের প্রতি তাদের অধিকাংশেরই একটা অনীহা জন্ম নেয়। পড়ালেখা করে ক্যারিয়ার গড়বার এক দুরন্ত জেদ চেপে বসে তাদের মনে। সে সময়ে অনেক ছেলেকে ভালো লাগলেও পছন্দ করবার মতো যোগ্য ছেলেটিকে তারা তখন আর খুঁজে পায় না কিংবা খোঁজার গরজও বোধ করে না।

এরপর প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পুরুষদের পাশাপাশি যোগ্যতার প্রমান দেয়ার প্রচন্ড নেশা চাপে তাদের। সে পরীক্ষায় অনেকে সাফল্যও পায়। তারপর চলে নিজের পায়ে দাঁড়াবার, স্বাবলম্বী হবার সংগ্রাম, নিজেকে গুছিয়ে নেয়ার সংগ্রাম।

কিন্তু ততোদিনে পদ্মা যমুনার জল গড়িয়ে যায় অনেক। মেঘে মেঘে হয়ে যায় অনেক বেলা। খরচ হয়ে যায় আয়ুর সোনালী অধ্যায়। বিয়ের বাজারে নিজের চাইতে যোগ্য ছেলে খুঁজে পাওয়া তখন দুস্কর হয়ে দাঁড়ায় তাদের জন্য। প্রচন্ড মেধাবী যে মেয়েটি অনার্স, মাস্টার্স পাশ করে phd শেষ করে ফেলে, কিংবা হয়ে যায় BCS ক্যাডার, বিয়ের বাজারে তারচেয়ে অধিক যোগ্যতাসম্পন্ন পাত্রের খোঁজ করতে গিয়ে এক বিশাল ধাক্কা খায় সে—তিরিশ প্লাস যোগ্য পাত্রগুলি তার তিরিশ প্লাস বয়সটার দিকে আড়চোখে তাকিয়ে মুখ ঘুরিয়ে নেয়।

একুশ বাইশ বয়সের যুবতীর বর্ণিল স্বপ্নগুলি তিরিশ পেরিয়ে বিবর্ণ হয়ে পড়ে। তার একদা উপচে পড়া চকচকে যৌবনের কোথাও কোথাও গোপন মরচে পড়ে। তার বিশাল আর আলো ঝলমলে পৃথিবীতে রাত নামতে থাকে। এই পৃথিবীতে একটা নিরাপদ আশ্রয় আর অবলম্বন ছাড়া যে সে ভীষন অসহায়, এতোদিন পর এই নির্মম সত্য অনুধাবন করে সে কাঁপতে থাকে অনিশ্চয়তায়। স্বামী সন্তান নিয়ে একটা ছোট্ট সুখী সংসারের জন্য সে সারা জীবনের কষ্টার্জিত সকল ডিগ্রী ও যোগ্যতা বিসর্জন দিতেও প্রস্তুত হয়ে পড়ে।

পাত্রী দের অবস্থা কেমন হয় তখন ???

============================

০১। ফ্রেন্ডলিস্টের একজন নারী সফল BCS যিনি ৩৪ বছর বয়সে এসে 'যোগ্য' পাত্র খোঁজা বন্ধ করে এখন 'মোটামুটি' মার্কা পাত্র খুঁজছেন। কতোটা কম্প্রোমাইজ ভাবা যায়???

০২। ফ্রেন্ডলিস্টের একজন ডাক্তার। ৬ বছর ধরে 'যোগ্য' পাত্র খুঁজতে খুঁজতে তিনি নিজেই অযোগ্য হবার যোগাড় হয়ে পড়েছেন। বয়স ৩৫ চলছে। ওনার পরিবারের প্রথম টার্গেট ছিল ডাক্তার পাত্র ছাড়া বিয়ে করবে না। ২৯ বছর বয়সে যখন বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলো তখন কিছু সিনিয়র অবিবাহিত ডাক্তার পাত্র পাওয়া যাচ্ছিল, কিন্তু সেগুলো তাদের পছন্দ হচ্ছিল না। পাত্র খুঁজতে খুঁজতে বয়স এখন ৩৫ এ এসে দাঁড়িয়েছে। এখন আর ডাক্তার পাত্র পাচ্ছে না। মনে হয় আর পাবেনও না। এখন 'কম্পাউন্ডার' ছেলে পেলেও চলবে। ইভেন জুনিয়র ডাক্তার বা ওষুধের দোকানের মালিক কোন ব্যাপার না।

০৩। এই আপা একজন উচ্চশিক্ষিত, বিদেশে উচ্চতর ডিগ্রী নিতে গিয়ে বিয়ের বয়স পার হয়ে গেছে। ওনার জীবনের লক্ষ্যই ছিল উচ্চতর ডিগ্রী নেয়া। সেই লক্ষ্য পূরণ হয়েছে কিন্তু ততোদিনে বিয়ের বয়স পার হয়ে গেছে। এখন এতো এতো ডিগ্রী সত্বেও পাত্র পাচ্ছেন না। ওনার বয়স এখন ৩৮/৩৯।

আসলে সময়ের কাজ সময় থাকতেই করতে হয়। লেখাপড়া, ক্যারিয়ার ইত্যাদির জন্য অনেক মেয়ে বিয়ের ব্যাপারে উদাসীন থাকেন।

কিন্তু যতো বড় ক্যারিয়ার থাকুক না কেন ছেলেরা চাইবে তার চাইতে মিনিমাম ৫/৬ বছর জুনিয়র মেয়েকে বিয়ে করতে। সেই হিসেবে শিক্ষিত সমাজে সবচেয়ে বেশি ডিমান্ডের মেয়েরা হয় ২০/২১ থেকে ২৬ বছর বয়সী।

অফিসে এক সিনিয়র কলিগ বললো-- "একটা সময় টাকার অভাবে চুলে শ্যাম্পু দিতে পারতাম না, আর এখন চুলের অভাবে শ্যাম্পু দিতে পারি না"।

সুতরাং সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হয়।

একজন বলেছিল-- বিয়ে প্রেম আবেগের বশেই হয়ে যাওয়া উচিত। বিবেক এসে গেলে সেটা আর সঠিক বয়সে হয় না।

Read More

Author: Sujit Kumar Dutta

Social Sex War feminism 09-January-2025 by east is rising

অধিকাংশ পুরুষের জীবন গল্প :

অধিকাংশ পুরুষের জীবন গল্প :
লিখেছেন সাকিব হাসান পিয়াদা 

পুরুষ সিংহের মত দেখতে,,

অথচ গাধার মত খাটে !!

রোদে পুড়ে ঝলসে যায়,,

ফসল ফলায় মাঠে !!

সংসারের ঘানি টানতে টানতে পুরুষের স্বপ্ন গুলো যায় মোরে,,

চাওয়া পাওয়া সব বিসর্জন দিয়ে বাজারের ব্যাগ ভর্তি করে !!

পুরুষ বাড়ি ফিরে একটু শান্তি পাওয়ার আশায়,,

শান্তির মা মরে গেছে শান্তি নেই অধিকাংশ বাসায় !!

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

mythical Sex War feminism 06-January-2025 by east is rising

ভারতে মুসলমান নিধন কেন অবশ্যম্ভাবী?

ভারত বিশেষ করে কাশ্মীর ও পঃ বঙ্গ-আসাম-উঃ পূঃ বিহার জুড়ে মুসলমান উচ্ছ্বেদ কেন আগামী ৫-১০ বছরের মধ্যে করতেই হবে হিন্দি গুজারাতি শাসকদের?

ভারত কি প্রত্যাশা করে আর বৃহৎ ভারতের?

- না।

কেন?

- কারণ দঃ এশিয়াতে মুসলমান জনসংখ্যার শেয়ার ১৯৪১-এ ছিল ২৪% আর ২০২৪-এর শেষে ৩৮%। অর্থাৎ বৃহৎ ভারত তৈরি হলে (ভারত পাকিস্তান বাংলাদেশ নেপাল আফঘানিস্তান এক দেশ হয়ে গেলে) মুসলমান ভোটার শেয়ার ভয়ঙ্কর ভাবে বেড়ে যাবে আর তখন ক্ষমতা আর হিন্দি গুজারাতি-দের হাতে কুক্ষিগত থাকবেনা। তাই হিন্দি গুজারাতি শাসকরা বৃহৎ ভারত গড়ার বিরুদ্ধেই থাকবে, তা মুখে যতোই বৃহৎ ভারত চাই বলুক না কেন।

তাহলে ২০২৪-এ ভারতের হিন্দি গুজারাতি শাসকদের পরিকল্পনা কি?

- ভারতের হিন্দি গুজারাতি শাসকরা বর্তমান ভারত থেকে মুসলমান-দের বের করে দেওয়ার চেষ্টা করবে।

কিভাবে ভারত থেকে মুসলমান-দের বের করে দেওয়া হবে?

- ১। মুসলমান লারীদের মধ্যে লারীবাদ ঢোকাতে হবে যাতে তারা যৌন স্বাধীনতা চায়। আর সংখ্যালঘু দুর্বল জাতির লারী যৌন স্বাধীনতা পেলেই সংখ্যাগুরু ক্ষমতাবান জাতির পুরুষদের প্রতি আকর্ষিত হবে এবং এর ফলে সংখ্যালঘু দুর্বল জাতির পুরুষদের অবস্থান দুর্বল হয়ে যাবে আর সেই সংখ্যালঘু দুর্বল জাতির লারী বেশি সন্তানের জন্ম দিতে অস্বীকার করবে। মুসলমানদের জন্মহার ভারতে হিন্দুদের চেয়েও কমিয়ে দিলে তাদের নিয়ে আর চন্তার কিছু থাকবেনা। মোটামুটি দালাল-বেশ্যার জাতিতে পরিণত হবে তারা। (ভালো করে বুঝতে এই লেখা পড়ুন https://www.eastisrising.in/view-news/174 )।

২। মুসলমান জনসংখ্যা যেখানে অপেক্ষাকৃত বেশি তাদের না না ভাবে "অপরাধী" হিসেবে দাগিয়ে দেওয়া। যেমন- "বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী" না "জঙ্গী" বা "লারী স্বাধীনতা বিরোধী", ইত্যাদি। এর পরের ধাপ হবে এই উচ্চ জনসংখ্যার অঞ্চলে তথাকথিত দাগিয়ে দেওয়া অপরাধীদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালানো। পঃ বঙ্গ-নীম্ন আসাম-উঃ পূঃ বিহার, পঃ ইউপি, হায়দেরাবাদ সংলগ্ন তেলেঙ্গানা ও কর্ণাটক অঞ্চল এবং উত্তর কেরালা ও কাশ্মীর উপত্যকা- এই অঞ্চলগুলোতে মুসলমান জনসংখ্যার শেয়ার উচ্চ (২৫% থেকে ৭৫%)।

এদের মধ্যে বাংলাদেশের পাশেই অবস্থিত পঃ বঙ্গ-নীম্ন আসাম-উঃ পূঃ বিহার ও পাকিস্তানের পাশেই অবস্থিত কাশ্মীর উপত্যকা হিন্দি গুজারাত শাসকদের মাথা ব্যথার মূল কারণ। তাই কাশ্মীরি মুসলমান ও বাঙালি মুসলমানদেরই বেশি অত্যাচার সহ্য করতে হচ্ছে আর হবে। এর সঙ্গে বলা যায় যে বাঙালি হিন্দু ও শিখরা যদি যথাক্রমে বাঙালি মুসলমান ও কাশ্মীরি মুসলমানদের সাথে হাত মেলায় তাহলে হিন্দু গুজারাতি শাসকদের সাম্রাজ্য অনিবার্য ভাবেই ভেঙ্গে পড়বে। কাশ্মীরি মুসলমানদের সাথে শিখরা হাত মেলালে পঃ ইউপি-র মুসলমানেরাও তাদের সাথে একত্রিত হতে পারবে। আবার বাঙালি হিন্দু ও বাঙালি মুসলমান হাত মেলালে উঃ পূঃ বিহার, সিকিম ও উঃ পূঃ রাজ্যগুলোও একত্রেই হাতছাড়া হয়ে যাবে।

তাই হিন্দি গুজারাতি শাসকদের আজ নয় কাল পঃ বঙ্গ, আসাম ও উঃ পূঃ বিহার জুড়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে গণহত্যা চালাতে হবে। তারা চাইবে রোহিঙ্গাদের মতো তাদের জোড় করে বাংলাদেশে রিফিউজি করে পাঠিয়ে দিতে। হিন্দি গুজারাতি শাসকরা এটা চাইবে আগামী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে। কারণ ২০৩০-এ বাঙালি হিন্দু ও আসামী হিন্দুদের জনসংখ্যার শেয়ার দ্রুত কমে যাবে কারণ এই দুই জাতির মধ্যে বুমার প্রজন্মই (যাদের জন্ম ১৯৪৬ থেকে ১৯৬৫-এর মধ্যে) সংখ্যায় অধীক এবং তাদের মৃত্যু হবে ২০৩০-এর দশকেই। বলা বাহুল্য এই দুই জাতির জেন এক্স (যাদের জন্ম ১৯৬৬ থেকে ১৯৮০-এর মধ্যে) ২০৩০-এর দশকে ৫০ থেকে ৬৫ বছর বয়সী হবে এবং কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। অন্যদিকে বাঙালি ও আসামের মুসলমানেরা হবে তারুণ্যে ভরপুর। তাই হিন্দি গুজারাতি শাসকদের হাতে সময় বেশি নেই।

আসলে হিন্দি গুজারাতি শাসকদের পক্ষে বৃহৎ ভারত গড়া সম্ভব না। আবার কাশ্মীর উপত্যকা ও পঃ বঙ্গ-আসাম-উঃ পূঃ বিহার মুসলমান অধ্যুষিত যত হবে ততই পাকিস্তান ও বাংলাদেশ নিজেদের পরিধি বাড়াতে পারবে এমন আশঙ্কা থেকে যায়। তাই এই অঞ্চলগুলো থেকে মুসলমান উচ্ছ্বেদ না করে উপায় নেই হিন্দি গুজারাতি সাম্রাজ্যের। আর তা করতে হবে আগামী ৫ বছরের মধ্যেই।

মনে রাখা দরকার বিজেপি যেখানে মুসলমানদের উচ্ছ্বেদ করার পক্ষে যুক্তি তৈরি করে, কংগ্রেস, তৃনমূল, বামদের মতো দলগুলো কিন্তু মুসলমান লারীকে লারী স্বাধীনতার স্বাদ দিয়ে মুসলমান ধ্বংসের পরিকল্পনা করে। এদের লক্ষ্য এক, শুধু লক্ষ্যে পৌঁছনোর উপায়টা আলাদা। যেহেতু হিন্দি গুজারাতি শাসকদের দ্রুত বাঙালি মুসলমান উচ্ছ্বেদ ও কাশ্মীরি মুসলমান উচ্ছ্বেদ করতে হবে, তাই আপাতত বিজেপি-কে সামনে রাখা হয়েছে। বিজেপি যখন নিধন চালাবে তখন কংগ্রেস, তৃনমূল, বামদের মতো দলগুলো তখন "জঙ্গী দমন" অভিযানকেই সমর্থন করবে। তাই ভারতের বিশেষ করে পঃ বঙ্গ আসাম ও উঃ পূঃ বিহারের মুসলমানদের আর ভোটের রাজনীতি করা উচিত নয়। এখনই তাদের ব্যবস্থা নিতে হবে নিকট ভনিষ্যতের নিধন যোগ্যের বিরুদ্ধে।

ভারতের মুসলমান-দের নির্দ্বিধায় বলতে হবে তারা "ইউনিফর্ম সিভিল কোড" মানবেননা কারণ তা মুসলমান সমাজে লারীবাদ ঢুকিয়ে মুসলমান সমাজকে দালাল-বেশ্যার জাতিতে পরিণত করবে, আবার একই সাথে বুঝতে হবে এমন দেশে গোলাম হয়েই থাকতে হবে যেখানে ভোটব্যঙ্ক দুর্বল। এর মানে এমন দেশ বানানো দরকার যেখানে ভোটব্যাঙ্ক-এর গুরুত্ব থাকবে।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

International geopolitics Hindu feminism 05-January-2025 by east is rising

শাড়ি থেকে বোরখা হল আধুনিকতার জয়যাত্রা

"The Birth of the Modern World, 1780-1914" বইয়ের লেখক Christopher Bayly বলতেছেন বোরকা-হিজাব আধুনিক("Modern") পোশাক, কারণ এই পোশাক মেয়েদের ঘরের ভেতরের জগৎ থেকে বাইরে বের করে আনে এবং একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় পাবলিক ও ব্যবসায়িক বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করে দেয়।

মডার্নিটি এই পোশাকটিকে জনপ্রিয় করেছে।

প্রিমিটিভ সমাজে যেহেতু সোশ্যাল ফেব্রিক শক্তিশালী ছিল এবং জেন্ডার রোল কার্যকরী ছিল, তাই মেয়েরা তাদের ঘরের দায়িত্ব নিয়েই সন্তুষ্ট ছিলো। বাইরে বের হওয়ার তেমন কোনো প্রয়োজন না থাকায় বোরকা-হিজাবের মতো পোশাকগুলোরও প্রচলন কম ছিল। কিন্তু মডার্নিটি যখন মেয়েদেরকে বাইরে বের করে আনে, আরবানাইজেশন, ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন, ক্যাপিটালিজম যখন মেয়েদের জন্য বাইরে কাজ করার, পড়ালেখা করার জরুরত তৈরি করে, তখন মুসলিমিস্তানের মেয়েরা তাদের হায়া রক্ষার্থে বোরকা-হিজাব এডপ্ট করে নেয়। বাঙ্গালার কনটেক্সটেও বোরকা-হিজাব তুলনামূলক আধুনিক পরিধেয়। শাড়ি বা এধরনের পোশাকগুলো প্রিমিটিভই বলা চলে।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Theoretical Sex War feminism 26-May-2024 by east is rising

নারী তোয়াজ বা Simping

পুরুষ নারীকে দুই ভাবে পেতে পারে যদি কোন সামাজিক বাঁধন না থাকে। আর তা হল বলপূর্বক ভাবে অথবা তোয়াজ করে (simping)। যতদিন সমাজে প্রাচুর্য থাকেনা, জীবনের মূল্য কম হয়, পুরুষ দল বেঁধে অন্য পুরুষের সাথে যুদ্ধ করে এবং নারীকে বলপূর্বক দখল করে। কিন্তু সমাজে যখন প্রাচুর্য আসে, জীবনের ঝুঁকি নিতে পুরুষ রাজি হয়না। তখন যুদ্ধ কমে, বাণিজ্য বাড়ে আর তার সাথে বলপূর্বক নারীকে পাওয়ার সম্ভাবনা ও ইচ্ছা কমে আর তোয়াজ করে নারীকে পাওয়ার সম্ভাবনা ও ইচ্ছে বাড়ে।

মানব সমাজ অবশ্য এই সমস্যা দূর করতে দীর্ঘদিন প্রেম বা ব্যক্তিগত পছন্দের বিবাহকে মান্যতা দেয়নি। পরিবার ও উপজাতি অয়োজিত বিবাহকেই মান্যতা দিয়েছে। এছাড়াও নারীকে গৃহ কর্মের কাজেই নিয়োজিত করিয়েছে এবং এর ফলে নারী স্বামীর ওপরই অর্থনৈতিকভাবে নির্ভরশীল থেকেছে। ফলে প্রাচুর্য এসেছে, যুদ্ধ ও বলপূর্বক নারী দখল কমে যায়, বাণিজ্য বেড়ে যায় কিন্তু নারীকে তোয়াজ করার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়নি।

শিল্পবিপ্লব-এর পরে বাচ্চা মানুষ করা ব্য্যবহুল হয়ে পড়ায় নারীকে বাজারের শ্রমশক্তি বিক্রেতা বানানো হয় আর এর ফলে নারী আর স্বামীর ওপর অর্থনৈতিকভাবে নির্ভরশীল নেই। পারিবারিক সম্পত্তি বা উপজাতীয় সাহায্যের ওপর মানুষের অর্থনৈতিক নির্ভরশীলতাও কমে গেছে। ফলে ব্যক্তি পছন্দে বা প্রেমের বিবাহ স্বাভাবিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই তোয়াজ করে মেয়ে জোটানোও আজ স্বাভাবিক বিষয়। এমনকি পরিবার আয়োজিত বিবাহেও এই তোয়াজই স্বাভাবিক হয়ে দাড়িয়েছে।

নারী তোয়াজ ও বাচ্চা মানুষ করা ব্য্যবহুল হয়ে পড়ায় মানব সভ্যতা এক ভয়ানক স্বল্প জন্মহার জনিত বিপর্যয়ের মুখে পড়তে চলেছে। এর মোকাবিলা কিভাবে করবে মানব সমাজ? বিবাহ নামক প্রতষ্ঠান ভেঙ্গে দিয়ে নতুন কোন প্রতিষ্ঠান? না কি বিবাহ প্রথা বজায় রেখে নতুন নিয়ম কানুন দিয়ে তাকে টিকিয়ে রাখা? নাকি জন্ম দিতে ও যৌন মিলনে সক্ষম সেক্স রোবটই কেবল পারে এই সমস্যা দূর করতে? যাই হোক না কেন বর্তমান সমাজ একেবারেই টিকে থাকার অযোগ্য। মার্কিন ও পশ্চীমের পতন এবং চীন ও ইসলামী বিশ্বের উত্থানের পিছনে এটাও একটা কারণ অবশ্যই।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Social Sex War feminism 02-October-2023 by east is rising

পুরুষ কেন যৌন পরিষেবার বাজারে ক্রেতা আর নারী কেন বিক্রেতা

পুরুষের যৌন কৌশল হোল যত বেশি সংখ্যায় সম্ভব নারীর সঙ্গে সঙ্গম করা যাতে সন্তান পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে, কিন্তু নারীর যৌন কৌশল হোল যত বেশি সম্ভব উচ্চ পুরুষের সাথে সঙ্গম করা যাতে সন্তানের মান উচ্চ হয়।  

পুরুষ যৌন পরিষেবার বাজারে নারীর থেকে যৌন পরিষেবা কেনে বেশি পরিমাণে কিন্তু নারী পুরুষের থেকে যৌনতা কেনে তুওনায় কম।

পুরুষের যৌন ধারাটাই হোল যত বেশি সম্ভব নতুন নতুন নারীর সাথে সঙ্গম কিন্তু নারীর যৌন ধারাটাই হোল শ্রেষ্ঠ ধনী বা শ্রেষ্ঠ সুন্দর পুরুষদের সাথে সঙ্গম।

তাই পুরুষের ঝোঁক বহুগামিতা

কিন্তু নারীর ঝোঁক ঊর্ধ্বগামিতা। তাই ধনবান পুরুষ পছন্দের নারীর সাথে সঙ্গম করতে যতটা খরচ করতে আগ্রহী, ধনবতী নারী পুরুষের সাথে সঙ্গম করতে ততোটা আগ্রহী নয় কারণ নারী সহজে কোনও পুরুষ পছন্দই করতে পারেনা আর পুরুষ যে কোনও নারীকে পছন্দ করে ফেলে।

কারণগুলো

এক, প্রকৃতি পুরুষের মধ্য দিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সংখ্যা ঠিক রাখে আর নারীর মধ্য দিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মান ঠিক রাখে। একজন পুরুষ এক জীবনে ৮০০ কোটি শক্রাণু তৈরি করে আর নারী এক জীবনে ২০ লক্ষ ডিম্বানু নিয়ে প্রস্তুত থাকে। তাই শুক্রাণু ডিম্বাণু অনুপাত হোল ৪০০০ ঃ ১। স্বাভাবিকভাবেই পুরুষ জোর দেয় সঙ্গীর সংখ্যায় আর নারী জোর দেয় সঙ্গীর মানে। 

দুই, আপনাকে যদি ১০ টাকা দিয়ে কোন নতুন জিনিস কিনতে বলা হয় তো আপনি রাজি হবেন অনায়াসে কিন্তু ১০,০০০ টাকা দিয়ে কিনতে বললে অনেক চিন্তা করবেন যেমন আদৌ কেনার দরকার আছে কিনা, কেনা জিনিসটা ভাল হবে কিনা, ইত্যাদি। এবার দেখুন সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে পুরষের তেমন কোন খরচ নেই শুধু শুক্রাণু নির্গমন ছাড়া। কিন্তু সন্তান জন্মের ক্ষেত্রে নারীকে বিশাল সময় দিতে হয় গর্ভে সন্তান লালন করতে এবং জন্মের পরেও প্রায় এক বছর দুধ খাওয়াতে ইত্যাদি। অর্থাৎ সন্তানের জন্ম নারীর কাছে ১০,০০০ টাকা খরচের সমান আর পুরুষের কাছে ১০ টাকা খরচের সমান। তাই পুরুষ সন্তানের মান নিয়ে চিন্তিত নয় বরং সঙ্গীর সংখ্যা বা সঙ্গম সংখ্যা বাড়ানোর দিকেই পুরুষের মন। আর নারী চিন্তিত সন্তানের মান নিয়ে, সে তাই সঙ্গীর মান নিয়ে বেশি চিন্তিত, সঙ্গী সংখ্যা বা সঙ্গম সংখ্যা নিয়ে নারী চিন্তিত নয়। 

তিন, একজন নারীর গর্ভে নিজের সন্তান নিশ্চিত করতে একজন পুরুষ নারীটির গর্ভের ওপর একচেটিয়া অধিকার কায়েম করতে চায়। মানে নারীটির সঙ্গে যাতে অন্য কোন পুরুষ সঙ্গম না করে সেটা নিশ্চিত করতে চায় পুরুষ। কারণ একবার অন্য কোন পুরুষের সন্তান ধারণ করলে প্রায় ১০ মাস ১০ দিন নারীটি ওই পুরুষের সন্তান ধারণ করতে পারবেনা। আর তা নিশ্চিত করতে গিয়ে পুরুষ নারীর পেছনে অনেক বেশি খরচ করতে বাধ্য হয়। সেই খরচ হোতে পারে জোর করে শেকল পড়িয়ে রাখায় আবার হোতে পারে আকাঙ্খিত পণ্য পরিষেবা কিনে দিয়ে। কিন্তু নিজের ঔরষজাত সন্তান পাওয়ার জন্য পুরুষকে নারীর গর্ভের ওপর আর তাই নারীর শরীরের ওপর একচেটিয়া অধিকার কায়েম করতেই হয়। নারীর সেই সমস্যা নেই। একাধিক নারী একজন পুরুষের থেকে সন্তান চাইলেও পুরুষের দেহের বা লিঙ্গের একচেটিয়া অধিকারের কোন প্রয়োজন নেই কোন নারীরই। কারণ ফারটাইল উইন্ডো-এর সময়টুকুতে সঙ্গম করলেই নারী আকাঙ্খিত পুরুষের থেকে সন্তান পেয়ে যাবে। এরপরে সেই পুরুষ অন্য নারীকে অন্তঃসত্ত্বা করলেও কোন সমস্যা নেই। 

এই তিন কারণের জন্য যৌন পরিষেবার বাজারে পুরুষ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ক্রেতা হয় আর নারী বিক্রেতা হয়। তাই সমাজে যত ধনাগাম হয়, সমাজ যত উন্নত হয় ততোই অন্যান্য পণ্যের মতো যৌন পরিষেবার দাম বাড়তে থাকে। যৌন পরিষেবার দাম বাড়ার একটা কারণ হোল পুরুষ ও নারীর অনুপাত একই থাকে সমাজ উন্নত হোলেও। কোন পণ্য বা পরিষেবার মূল্য বেড়ে যাবে যদি সেই পণ্য বা পরিষেবার উৎপাদন স্থির থাকে কিন্তু অন্য পণ্য বা পরিষেবার উৎপাদন বেড়ে যায়। আর এর ফলে পুরুষের যৌন পরিষেবা পাওয়া কষ্টকর হয়ে ওঠে আর নারীর যৌন পরিষেবা বিক্রি করার প্রবণতা বেড়ে যায়।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Theoretical Sex War feminism 10-September-2023 by east is rising

বাবাদের অধিকার ফিরিয়ে দাও দাবি নিয়ে মানব বন্ধন ও পথসভা! দুই বাংলাকে এক সূত্রে গাঁথছে পুরুষাধিকার আন্দোলন

প্রতিবেদন লিখেছেন সাকিব হাসান পিয়াদা 

সমাজে বাবাদের অধিকার আদায়ের দাবিতে এইড ফর মেন ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আজ ১৬'ই আগষ্ট ২০২৩ বুধবার সকাল ১১:০০ টায় সাইনবোর্ড নারায়ণগঞ্জ এইড ফর মেন ফাউন্ডেশনের শাখা অফিসের সামনের রাস্তায় “বাবাদের অধিকার ফিরিয়ে দাও” ইমরান শরীফের পাশে এইড ফর মেন ফাউন্ডেশন শিরোনামে মানব বন্ধন ও পথসভার আয়োজন করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন এইড ফর মেন ফাউন্ডেশনের সাধারন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম নাদিম। এছাড়া মানব বন্ধনে উপস্থিত ছিলেন এইড ফর মেন ফাউন্ডেশনের ঢাকা জেলার সভাপতি হাদিউজ্জামান পলক, সহ সভাপতি ইফতেখার হোসেইন, সাংঘঠনিক সম্পাদক আলমগীর আহমেদ চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক ইয়াসির আরাফাত, সোনারগাও উপজেলা কমিটির সাধারন সম্পাদক মহিউদ্দিন খোকন এবং সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, আইনজীবী, এবং অল ইন্ডিয়া ব্রাদার্স ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক সাকিব হাসান (কলকাতা) নির্যাতিত অনেক বাবা সহ সামাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ।

উক্ত মানব বন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা জানি দীর্ঘ দিন ধরে ইমরান শরীফ তার সন্তাদের কাছে রাখার জন্য ও পিতৃত্বের অধিকারের আদায়ের জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। এই লড়াইয়ে আমরা তার পাশে আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকবো। সমাজে যুগের পর যুগ বাবারা শুধু দিয়েই যাচ্ছে, এখন সময় এসেছে বাবাদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার। আইনের সকল ধারায় শুধু বাবাদের দায়িত্বের কথাই উল্লেখ করা আছে, অধিকার এর বিষয়ে বাবাদের জন্য কিছুই নেই। সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য যেমন বাবা ভরন পোষণ দিবে, তেমনি বাবার সাথে সন্তানের সুসম্পর্ক জন্য বাবার কাছে সন্তানের জিম্মাও দিতে হবে।

অতপর, এইড ফর মেন সংগঠনের সাধারন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম নাদিম বক্তব্য দেন, বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে বর্তমানে বাবাদের অধিকার বলতে কিছুই নেই। বাবাদের কাধেঁর উপর আইন তুলে দিয়েছে দায়িত্ব, কিন্তু সন্তানের উপর কোন অধিকার দেয় নি। যেসব বাবারা যুগে যুগে সন্তান ও পরিবারের জন্য আত্মত্যাগ করে গেছেন, তাদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে এই মানব বন্ধন। এই আন্দোলন বাবাদের এর অধিকার আদায়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। পারিবারিক ও সামাজিক ভাবে বাবাদের প্রতি সহনশীল মনোভাব থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন আমরা জানি বাবার পরিচয় ই সন্তানের পরিচয়, কিন্তু মিডিয়া ক্রমাগত ভাবেই বাংলাদেশী ইমরান শরীফের বাচ্চাদের জাপানি শিশু বলে প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

পরিশেষে, সর্বস্তরের জনগনের সমর্থনে এইড ফর মেন দাবি তুলে, সমাজে বাবাদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। কথিত আছে, ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুর ই অন্তরে, এই সন্তান কে যেন বাবাদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া না হয়। সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য বাবার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। তাই সন্তানের নিরাপদ আশ্রয় যেমন মা তেমনি বাবাও। প্রচলিত আইন যেন, শুধু মাত্র সন্তানের ভরন পোষনের অর্থনৈতিক বোঝা বাবার কাধে চাপিয়ে না দিয়ে, পিতৃত্বের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ও আইন প্রনয়ন করা হয়।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

mythical General feminism 16-August-2023 by east is rising

ধর্মের গুরুত্ব

ধর্ম একটা জাতিকে সুনির্দিষ্ট উপায়ে সংসার পরিচালনা করতে বলে যাতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি সম্ভব হয়।

পুরুষ শাসিত সমাজ জনসংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে দ্রুত আর তাই সমস্ত ধর্মই পুরুষ শাসনের পক্ষে কথা বলেছে বা বলা যায় পুরুষ শাসনের পক্ষে বলা ধর্মগুলোই টিকে থেকেছে।

জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেলেই কেবল একটা জাতি কৃষি থেকে শুরু করে বাণিজ্য, যুদ্ধ থেকে শুরু করে বিজ্ঞান নিয়ে চর্চা করতে পারে।

যথেষ্ট পরিমাণে উদ্বৃত্ত জনসংখ্যা থাকলেই কেবল একটা জাতি বহু যুদ্ধ করে সাম্রাজ্য গড়তে পারে এবং এতো দক্ষ লোকের জন্ম দিতে পারে যাতে সাম্রাজ্য পরিচালনা করা যায়।

আবার উদ্বৃত্ত জনসংখ্যা থাকলেই কেবল শাসিত শ্রেণিও শাসক শ্রেণির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে একটা জাতির অভ্যন্তরে।

সমস্ত জাতিরই উত্থান হয়েছে প্রথমে অভ্যন্তরে বিদ্রোহ ও পরে সাম্রাজ্য গঠনের মধ্য দিয়ে।

বহু মানুষের ধারণা আছে যে ইউরোপের উত্থান হয়েছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে। এই ধারণা পুরোপুরি ভুল। ইউরোপের উত্থানের সবচেয়ে বড় কারণ জনসংখ্যা বৃদ্ধি পঞ্চদশ শতক থেকে যা ইউরোপীয়দের নতুন ভূমি খুঁজতে ও নতুন আয়ের উৎস খুঁজতে বাধ্য করছিল। পশ্চীম ইউরোপীয়রা যেভাবে আমেরিকা মহাদেশ দুটোতে নিজেদের জনসংখ্যা বাড়িয়েছে ষোড়শ শতাব্দী থেকে উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যে তা অভাবনীয় এবং এর ফলে পশ্চীম ইউরোপের জনসংখ্যা কিন্তু কমেনি বরং বেড়েছে।

সেখানে এশিয়া আফ্রিকা মহাদেশ দুটোতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি শুরু হয়ে উনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিক থেকে এবং তারপরেই আমরা দেখি এই দুই মহাদেশ জুড়ে উপনিবেশ বিরোধী সংগ্রাম।

১৯১৭ থেকে ১৯৭৯ পর্যন্ত যে কমিউনিস্ট আন্দোলনের ঝড় বয়েছে তাও পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে বিপ্লব সেসব জায়গাতেই হয়েছে যেখানে TFR ছিল ৩-৮।

১৯৭৯ থেকে এখনো অবধি ইসলামী বিপ্লবগুলোর ক্ষেত্রেও দেখা যাবে বিপ্লব সেসব জায়গাতেই হয়েছে যেখানে TFR ছিল ৩-৮।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Religion General feminism 08-August-2023 by east is rising

নারীপুজারী গদ্দারদের মুখোশোন্মচন 2-জারজনামা

যে গাংবাঙালীই আমি বাঁরোতীয় পাজিত, আমি হেঁদু এইসব মারায় তারাই হল জারজ, বেজন্মা। বাম্বাচ্চারাও তাই। ওরা খোদ গোয়েঙ্কার জারজ। এবার কথা এল কেন জারজ? কারণ এদের মাগীরা বেজাত দেখলেই কাপড় খুলে পাঁফাক করে দেয়। ফলত এরা অপর জাতির ঔরসেই জন্ম কিন্তু পরিচয় দেয় বাঙালী হিসাবে। ফলত এরা পিতৃপরিচয়হীন। এদেরকেই বলে নাজায়েজ বা জারজ। এদের মাগীরা অপর যেকোন জাতির জন্যেই বারোয়ারী সম্পত্তি। আরো ভালোভাবে বলতে গেলে এরাই হল স্বেচ্ছা গণিমতের মাল। একটা বাঙ্গুখানকী অবশ্যই বাংলার জন্যে এক গদ্দার, মীরজাফর। সে বাংলার ক্ষতিসাধন ও বাংলার শত্রুদের উপকার করার জন্যেই সর্বদা মুখিয়ে আছে। সুতরাং বাঙ্গুখানকী হল বাঙালীর ঘরশত্রু বিভীষণ। আরো বিশদে দেখা যাক। বাঙালী নারীপুজারী জাত। এখানে পুরুষের সর্বনাশ করে নারীকে সব পাইয়ে দেওয়া হয়। পুরুষের উপর সমস্ত অত্যাচার, অন্যায় এখানে ধর্মীয় মহোৎসব। এখানে পুরুষের স্থান নপুংসক কলুর বলদ হিসাবে। এটা করার উদ্দেশ্য হল রেণ্ডিপুজারী ভেতোকাঙালীদের একমাত্র কাজ হল অন্য জাতে মাগীর সাপ্লাই দেওয়া। এইকারণে এরা রেণ্ডি বারোভাতারিদের দেবী বানিয়ে পূজা করে। ভারতের যেসমস্ত স্থানে নারীদের উপর সত্যিকারের অত্যাচার হয় সেখানে গিয়েই বাঙ্গুমাগী কাপড় খুলে দেয়। তাহলে এটাই পরিষ্কার হয় যে ভারতে নারীদের উপর অত্যাচারের জন্যে বাঙ্গুরেণ্ডিই দায়ী। যেখানে কন্যাভ্রূণ হত্যা হয় সেখানেই বাঙ্গুমাগী গিয়ে কাপড় খোলে, তাই কন্যাভ্রূণ হত্যার জন্যে বাঙ্গুখানকীই দায়ী।

একটি কন্যাভ্রূণ হত্যার বদলে একটি বাঙ্গুখানকীকে নির্মম মৃত্যুদণ্ড প্রদাণ করা হোক, তাতে ওটি বন্ধ হবে। বাঙ্গুখানকীকে নির্মূল করলেই ভারতে নারীনির্যাতন সব বন্ধ হয়ে যাবে।

এই মাগীদের সব নারীবাদ বাংলাতেই, বাইরে উল্টো সুর। কেন? কারণ উদ্দেশ্য হল বাঙালীকে নির্মূল করে হিন্দি হিন্দু ফ্যাসিবাদের ঝাণ্ডা ওড়ানো। বাঙালী পিতৃতন্ত্র খারাপ, অবাঙালী পিতৃতন্ত্র ভালো। বাঙালী পুরুষ পণ পেলে খারাপ, অবাঙালী পুরুষ পণ চাইলে কাপড় খুলে দুই কিডনি বেচে দান করে দেবে। সুতরাং বাংলাকে রক্ষা করতে গেলে দূর্গাপতিতা, কালীমাগী, মনসারেণ্ডি এই সকলকে জুতিয়ে শেষ করতে হবে। তলোয়ারের ডগাতে তাইমুরী দাওয়াইতে এদের শেষ করতে হবে। আর একদম হিন্দু করলে মুখের উপর ঋগেদ চেপে বলতে হবে কোথায় তোদের খানকীগূলো? এদেরটা কোন ধর্মই নয় শুধু বাংলাকে ধ্বংস করার একটা ষড়যন্ত্র আর কিছুই নয়।

অপর জাতের রিজেক্টেড মালগুলি বাঙ্গুখানকীকে নেয় আর এদের কুকুড়, বেড়ালও বাজিয়ে চলে যায়। ফলে সর্বনিকৃষ্ট মাগী।

গোড়েশ্বর শশাঙ্ক, পাল, সেন সম্রাটেরা, শাহী বাংলার সুলতানেরা কী খানকীপুজা করতো? অবশ্য এই জারজদের ইতিহাস তো ধ্বজমোহন রায় থেকে শুরু। এরা সব মানসিংহের অবৈধ সন্তান, বর্গীদের ধর্ষণের প্রোডাক্ট। তাই অবৈধ পিতার প্রতি এদের আনুগত্য। বেশ্যা অবশ্যই তার খদ্দের প্রতি অনুগত হবে কিন্তু বৌ হতে চাইলে মুশকিল।

এবার আসি এই জারজ নপুংসকদের কথাতে। এরা তো ব্যাটাছেলেই নয়। এরা কাকোল্ড, ধ্বজ, বীর্যহীন নপুংসক। তাই বাঙালী ব্যাটাছেলেকে দেখলেই জ্বলে ওঠে। নিম্নমানের বাঙ্গুখানকী ছাড়া এদের কেউ জুটবেনা। তাই এরা সিম্প হয়। এদের দমই নেই অন্যজাতের মেয়ে তোলা। নিজের জাতের মাগী তো বারোয়ারী। ফলে উচ্ছিষ্ট মাগীই জুটবে যাদের কুত্তাও পোছেনা। সেই নিয়েই এই নীচ হীন জীবগুলো লাফায়। আর যেহেতু জারজ তাই অবৈধ পিতার প্রতি স্নেহ অটুট। এদের ঘরের মেয়েরাই মেরোখোট্টাদের খাট গরম করে আর এদের আরো ভাইবোন পয়দা করে। এই ধ্বজরাও বাংলার শত্রু কারণ নিজের অবৈধ বাপের প্রেমে এরা বাংলাকে গোলাম বানায়। তাই ইহাদেরও তাইমুরী দাওয়াই দিয়ে নির্মূলের আশু প্রয়োজন।

অবশেষে তাহলে ধ্বজমোহন, জারজচন্দ্র, রবিঠগীদের উত্তরসূরীদের স্বরূপ উন্মোচন হল। এদের নির্মূল না করলে বাংলার ধ্বংশ অবশ্যম্ভাবী।

এই জারজরা ভুলে গেছে যে এটা বাংলা। এটা যোধাবাই, কমলাদেবী, ঝাট্যপালী, দেবলরাণীদের দেশ নয়। এটা সুলতান জালালুদ্দিন আর মর্দ-এ-মুজাহিদ কালাপাহাড়ের দেশ। এটা গৌড়েশ্বর শশাঙ্কের ভূমি যে শত্রুর রাজকুমারীকে চুলের মুটি ধরে টেনে এনে রক্ষিতা বানায়। অপরদিকে এই জারজদের অবৈধ পিতারাই মারের ভয়ে নিজের বৌ আর মেয়েকে ফেলে ধ্বজের মতন পালায়, নিজেদের রাণী রাজকুমারীদের সমর্পণ করে। তাদের বিছানা গরম যে করে সেই মাগী তো কীটপতঙ্গের থেকেও নিকৃষ্ট।

ব্রিটিশদের হাতে রাষ্ট্রটি ভিক্ষা পেয়ে সোভিয়েত ও আমেরিকার মদতে খুব লাফাচ্ছে তাইনা। এবার খেলা হবে। এবার একশোটা আমির তাইমুর, কালাপাহাড় আসবে। আর এই খানকী ও ধ্বজগুলো জাহান্নামে গিয়েও নিস্তার পাবেনা।

Read More

Author: Purandhar Khilji

Social Sex War feminism 16-July-2023 by east is rising

তবু কেন নয় পুত্রশ্রী ?

পরিসংখ্যান বলছে এই কয়েক বছর ধরেই মাধ্যমিক পরীক্ষায় ছাত্র সংখ্যা ছাত্রীদের থেকে আস্তে আস্তে অনেকটাই কমে যাচ্ছে। বিগত কয়েক বছর ধরেই এমন চলছে!!!। কোথায় গেল এত কিশোর? সংসারে র জোয়াল টানতে পড়া ছেড়েছে। উচ্চমাধ্যমিকে চিত্র টা আরো ভয়াবহ।

একই পরিবারের একই আর্থিক কাঠামোয় লড়াই করা শিশুদের মধ্যে বিভাজন করে ছেলেদের কোনো আর্থিক/উৎসাহ না দিয়ে তাদের পিছিয়ে দিয়ে মুটে, মজুর, ও বাল্য বয়সেই কাজের জন্য ভিনরাজ্যে যাওয়ার টিকেট বা রেল লাইনের ধারে ,স্টেশনে ডেনড্রাইট , গাঁজার নেশার দিকে ঠেলে দিতে উৎসাহ দিচ্ছে সব সরকার শুধুমাত্র পুরুষ লিঙ্গের শিশু হওয়ার অপরাধে,,,,,অপর দিকে শুধুমাত্র অপর লিঙ্গের হওয়ার জন্যই মিলছে সব উৎসাহ, এমনকি সেখানে পরিবারের আর্থিক অবস্থা যাই হোক!!

কারণ,

ছেলেদের জন্য কোনো অমুক বাঁচাও,অমুক পড়াও, খন্নাশ্রী , হুপশ্রী নেই তারা দারিদ্র্যতার কবলে পড়ে শেষ হয়ে গেলেও,,কারণ তারা কোনো লিঙ্গ রাজনীতি বা তোষণের সেন্টিমেন্ট-এর লিঙ্গ-রাজনৈতিক ইস্যু নয়, ,,,তারা বঞ্চিত হতশ্রী,,, এটাই তার পরিসংখ্যান আর কি!!!,,,তাই শিশুদের জীবন নিয়ে বিভাজনের ন্যাক্কারজনক লিঙ্গ-রাজনীতি আর কতদিন!!!

তবুও কন্যাশ্রী টাকা মেয়েরাই পাবে। মেয়েদের স্কুলে শুধু মেয়েরাই চাকরি পাবে, অথচ ছেলেদের স্কুলে যে কোনো লিঙ্গের টিচার নিয়োগ হতে পারে। যেন বাড়িতে মেয়েরা কোন পুরুষের সাথে থাকে না।

আর শিক্ষিকা মা হলে ৭৪০ দিন এক্সট্রা ছুটি। মানে বছরের অর্ধেক দিন স্কুলে গেলেই হোলো। সে স্কুলে র ছাত্র ছাত্রীদের পড়াশোনা লাটে উঠুক না কেন। আর কো এড স্কুল হলে তো সব কাজ পুরুষ শিক্ষকদের দিয়েই চালিয়ে নেওয়া। আবার এরাই কিন্তু বাড়ির কাজের মহিলাকে একদিনও ছুটি দিতে চায় না। মুখেই সমানাধিকার।

যতদিন না বিচারব্যবস্থা ও নেতাদের একচক্ষু নীতি পরিবর্তন হবে ততদিন সারা দেশে লাখ লাখ কিশোর ও যুবক বলির পাঁঠা হতেই থাকবে।

Read More

Author: Durgacharan Ghosh

Social Sex War feminism 03-July-2023 by east is rising

আমার ইসলাম ধর্ম গ্রহণ নিয়ে দোলাচল কোথায়?

হিন্দু আইনের ভয় অনেক হিন্দু পুরুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে।

মুসলিম সমাজের নারী হিন্দু সমাজের নারীর থেকে অপেক্ষাকৃত ভাল স্ত্রী ও মা হতে পারবে এমন ধারণা থেকেও এই প্রবণতা বাড়ছে।

এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট সাকিব হাসান করে এবং আমি তা শেয়ার করি।

অনেকেই প্রশ্ন করেছে আমিও কি তাহলে ইসলাম ধর্ম নিতে চলেছি?

আমি প্রথমে বলে রাখি সকলকে যেকোন বিষয় objectively ভাবতে শিখুন।

আমি পোস্ট করেছি আমার কাছে এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়েছে।

এর মানে এই নয় যে Subjectively আমি ইসলাম গ্রহণ করতে চলেছি।

কিন্তু আমি অবশ্যই এই কথা প্রায় ১০ বছর ধরে ভাবছি যে ইসলাম গ্রহণ করাই একমাত্র পথ কি না?

আমার ভাবনাটা আমি এবার ব্যক্ত করি।

আমি বর্তমান পৃথিবীর আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত।

সাউথ পয়েন্ট, মৌলানা আজাদ, কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, বেইজিং বিশ্ববিদ্যালয়ে আমি পড়াশুনা করেছি।

নামী দামী শিক্ষক পেয়েছি।

স্বাভাবিকভাবেই আমি ভগবান বা আল্লাহ বা গড-এর মতো কোন সুপার পাওয়ারকে খুব একটা বিশ্বাস করিনা।

খুব বিপদের সময়েও আজকাল সুপার পাওয়ারকে ডাকিনা (অল্পবয়সে ডাকতাম)।

তাই ইসলাম গ্রহণের প্রথম সর্ত অর্থাৎ আল্লাহ-কে বিশ্বাস করিনা।

কিন্তু আমি ইসলাম-এর ক্ষমতাকে অস্বীকার করতে পারিনা।

যখন দুনিয়া জুড়ে মার্কিন আধিপত্য চলছিল তখন ইসলামই তার লাগাম টেনে ধরে।

ইসলাম টানা ৩০ বছর লড়াই করে ইরাকে, আফঘানিস্তানে, সিরিয়াতে, লেবাননে, প্যলেস্টাইনে শুধু মার্কিন সামরিক ক্ষমতাকেই চূর্ণ করেনি, তারা মার্কিন সাংস্কৃতিক আগ্রাসন বিশেষ করে নারী স্বাধীনতার তত্ত্বকেও পরাজিত করতে সক্ষম হয়।

মানুষ একা কিছুই করতে পারেনা।

কিন্তু ঐক্যবদ্ধ হলে মানুষ কি না পারে।

ইসলাম তাই মার্কিন সামরিক ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনকে রুখে দিতে পেরেছে যা অন্য কেউ পারেনি।

১৯৯০ এর আগে পর্যন্ত কমিউনিস্টরা মার্কিন সাম্রাজ্যবাদকে পরাজিত করেছে চীনে, কোরিয়ায়, ইন্দোচীনে, আফ্রিকায়, কিউবায়।

কিন্তু ১৯৯০ এর দশকের পর থেকে ইসলামই এটা পেরেছে, কমিউনিস্টরা হারিয়ে গেছে।

কেউ বলতেই পারে কমিউনিস্ট রাষ্ট্র চীনের উত্থান ছাড়া মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ পিছু হটতোনা কোথাও।

ঠিক, কিন্তু চীনের কমিউনিস্ট রাষ্ট্র মার্কিন সাম্রাজ্যবাদকে পরাজিত করেছে আর করছে অর্থনীতির ক্ষেত্রে।

কিন্তু সামাজিক ক্ষেত্রে এখনো পর্যন্ত মার্কিন সাংস্কৃতিক আগ্রাসনকে ইসলামই একমাত্র হারাতে পেরেছে।

মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ দুটো কারণে এখন কোণঠাসাঃ চীনের অর্থনৈতিক উত্থানে মার্কিন অর্থনৈতিক প্রভাব বিশ্ব জুড়ে কমে যাওয়া আর মার্কিন সংস্কৃতি বা বলা যায় উন্নত সমাজের সংস্কৃতি জন্ম হার ভয়ঙ্কর ভাবে কমিয়ে দিয়েছে যা মার্কিন ও পশ্চীম সমাজের যুদ্ধ করার ক্ষমতা ও অর্থনৈতিক ক্ষমতা অনেক কমিয়ে দিয়েছে।

উন্নয়ন হবে, মানুষের স্বাধীনতা বাড়বে, স্বাধীন মানুষ সংসারের বাঁধন ভাংবেঃ এই গতিকে কিভাবে আটকানো যায় আমরা কেউ জানিনা।

আমরা ভাবতে পারি স্বয়ংক্রিয় গর্ভ বা যৌন রোবট বা সারোগেসি ব মানুষের যৌবন নিয়ে বেঁচে থাকার সময়সীমা বাড়িয়ে আমরা হয়তো এই সমস্যা মেটাতে পারবো।

কিন্তু এখনো প্রযুক্তি এতো উন্নত হয়নি।

যদিও বিশ্বাস রাখি একদিন হবে কিন্তু তার আগে পর্যন্ত কিভাবে সমস্যা ঠেকানো যাবে কিভাবে?

যতদিন না উন্নত প্রযুক্তি আসে আমাদের তো পুরনো প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরই নির্ভর করতে হবে অর্থাৎ সংসার বা সংসারকে টিকিয়ে রাখে যে ধর্ম।

আবার ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের ক্ষেত্রেও ধর্মের বিশেষ করে ইসলাম ধর্মের ভূমিকা অস্বীকার করা যায়না।

তাই হয়তো Andrew Tate বাধ্য হয় ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে।

তাই আল্লাহ-এর মতো কোন সুপার পাওয়ার-এ বিশ্বাস না থাকলেও ইসলাম ধর্মের গুরুত্ব অস্বীকার করতে পারছিনা।

যতদিন না সয়ঙ্ক্রিয় গর্ভ, যৌন রোবট, সারোগেসি ও যৌবন নিয়ে আরও বহু বছর বেঁচে থাকার মতো উন্নত প্রযুক্তি না আসছে, ইসলামের জনপ্রিয়তা বাড়বে, Andrew Tate - এর মতো বহু পুরুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবে।

নারী স্বাধীনতা, স্বল্প জন্ম হার আর পুরুষাধিকার অন্দোলন খুব জটিল অবস্থা তৈরি করতে চলেছে।

মনে রাখা দরকার বর্তমান অর্থ ব্যবস্থায় বহুসন্তান পিতা-মাতার কাছে একটা বোঝা কারণ সন্তান বড় করার খরচ অত্যন্ত বেশি (উন্নত সমাজে)। তাই অনুন্নত অঞ্চলে ইসলাম জিততে পারে কিন্তু উন্নত অঞ্চলে পারবে কি জিততে? আবার স্বল্প জনহারের দরুন বৃদ্ধ উন্নত দেশগুলো আদৌ পারবে মেয়েদের পুনরায় শ্রম বাজারের শ্রমিক থেকে সংসারের মা বানাতে?

চীনের কাছে মার্কিন ও পশ্চীমের পরাজয় প্রায় নিশ্চিত। হয়তো ২০২৫-এর মধ্যেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মাথা নোয়াবে।

কিন্তু স্বল্প জন্মহার যদি ২০৪৫ এর মধ্যে দূর করা না যায় তবে ২০৪৫-এর পরে অভিবাসী ঢেউ আছড়ে পড়বে অনুন্নত সমাজ থেকে উন্নত সমাজে আর সেই ঢেউ যুদ্ধের রূপও নিতে পারে। অভিবাসীদের অধিকাংশই হবে মুসলমান এবং ইসলাম তাদের ঐক্যবদ্ধ করার একটা উপায় হবেই। আবার অভিবাসী ঢুকিয়ে কাজ করিয়ে নেটিভ মেয়েদের পুনরায় সংসারে ফেরত পাঠানো যেতে পারে উন্নত সমাজে। আবার অভিবাসি নারীদের সারোগেট মা বানিয়ে উন্নত সমাজের নারীর স্বাধীনতা রক্ষা করা যেতে পারে।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

mythical Sex War feminism 24-May-2023 by east is rising

কেন উত্তর ভারতের মেয়েরা শ্বেতাঙ্গ পুরুষের দিকে যায় আর কেন বাঙালি মেয়েরা উত্তর ভারতের পুরুষদের দিকে দৌড়ায়?

একটা বিজয়ী জাতির পুরুষ (M), একটা বিজিত জাতির পুরুষ (m), একটা বিজয়ী জাতির নারী (F), একটা বিজিত জাতির নারী (f)।

এই চারজনের মধ্যে সম্পর্কটা কেমন হওয়ার কথা।

তা ছকে বেঁধে বলা যায়।

M m-কে হয় মেরে ফেলবে নয় তো দাস রাখবে আর বংশ পরম্পরায় দাসত্বের সম্পর্ক বজায় রাখতে চাইলে m-কে বংশবৃদ্ধিও করতে দেবে কিন্তু m-এর বেঁচে থাকা ও বংশবৃদ্ধি করতে পারার সর্ত M দেবে।

M f-কে ব্যবহার করবে দাসী হিসেবে। দাসী হিসেবে f-কে F এবং M উভয়েরই সেবা করতে হতে পারে। f-দের মধ্যে সুন্দরী অংশটা স্বাভাবিকভাবেই M-এর যৌন দাসী হবে আর f-দের মধ্যে আসুন্দরী অংশটা মূলত অন্যান্য দাসীর কাজ করবে। নারীর হাইপারগ্যামী চরিত্র অনুযায়ী f চেষ্টা করবে M-কে নিজের দিকে আকর্ষিত করতে, তার থেকে উপহার পেতে চাইবে এমনকি সুযোগ পেলে সন্তানও চাইবে কারণ বিজয়ী পুরুষ M-এর জিন শক্তিশালী বলে বিবেচিত এবং সে সম্পদশালীও। M ও f-এর এই দরকষাকষির খেলায় যেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হল M f -কে কতোটা আকর্ষণ বোধ করবে। বিজয়ী আর বিজিত জাতির মধ্যে যতো মিল থাকবে ততো M-এর f-কে দেখে আকর্ষিত হওয়ার সম্ভাবনা।

M ও F-এর মধ্যেকার সম্পর্ক অনেকটাই f-এর ওপর নির্ভরশীল। f-এর মধ্যে সুন্দরী অংশটা F-এর M-এর সঙ্গে দর কষাকষি করার ক্ষমতা অনেকটাই কমিয়ে দেবে। F M-কে যৌনতা দিতে রাজি না হলে M f-এর কাছে চলে যাবে যৌনতা নিতে।

অধিকাংশ ক্ষেত্রে M F ও f উভয়ের সাথেই যৌনতা করবে, F ও f-কে নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা করাবে কিন্তু শুধু F-এর সন্তানকেই সম্পত্তির মালিকানা দেবে আর f-এর সন্তানকে সম্পত্তির মালিকানা দেবেনা। M ও f-এর সন্তান না হওয়াই শ্রেয় M-এর জন্যে।

m ও f-এর সম্পর্ক M ও F-এর সম্পর্কের বিপরীত। f-এর ক্ষমতা m-এর চেয়ে অনেক বেশি। কারণ f যৌনতার জন্য M ও m উভয়ের কাছেই যেতে পারে, m-এর বিরুদ্ধে M-এর কাছে নালিস করতে পারে। m বেঁচে থাকার তাগিদে f-এর ক্ষমতা স্বীকার করে নেবে। বরং f M-এর থেকে উপহার তা নিয়ে m-এর গর্ব হবে এবং তা থেকে লাভ করার কথা ভাববে।

m ও F-এর সম্পর্ক নারী লিঙ্গের হাইপারগ্যামী দিয়ে নির্ধারিত। বিজিত পুরুষ বিজিত কারণ তার জীন দুর্বল। তাই F রাজি হবেনা m-এর সাথে সম্পর্ক করতে। সন্তান তো নেবেই না। m-কে কিছু ক্ষেত্রে যৌন দাস হিসেবে ব্যবহার করতে পারে F।

তাহলে দেখা যাচ্ছে বিজয়ী জাতির মধ্যে পুরুষ নারীর ওপর কর্তৃত্ব করে (M>F)।

কিন্তু বিজিত জাতির মধ্যে নারী পুরুষের ওপর কর্তৃত্ব করে (f>m)।

এবার মিলিয়ে দেখুন দুর্বল বাঙালি জাতিতে নারীর ক্ষমতা বেশি পুরুষের তুলনায়।

হিন্দিভাষি সমাজে আবার পুরুষের জোর নারীর চেয়ে বেশি।

ইংরেজ পুরুষের সঙ্গে বাঙালি নারীর দরকষাকষির ক্ষমতা প্রায় শূন্য ছিল কারণ ইংরেজরা বাঙালি নারীকে সুন্দরী বলে গণ্য করতোনা।
তুর্কি পাঠানদেরও বাঙালি নারীকে দেখে আকর্ষিত হওয়ার কারণ নেই।
হিন্দিভাষি ও বাঙালির মধ্যে বর্ণ ও দর্শনে ভিন্নতা কম আর তাই হিন্দিভাষি পুরুষ খুব সহজেই বাঙালি নারীকে দেখে আকর্ষিত হয় আর এটাই বাঙালি নারীর হিন্দিভাষি পুরুষের সাথে দর কষাকষির ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়েছে। এই জন্য বাঙালি নারীর মধ্যে প্রবণতা থাকবে হিন্দিভাষিদের বাংলার ওপর নিয়ন্ত্রণকে কায়েম রাখার। আর ঠিক এই কারণেই বাংলার হিন্দি বিরোধী সংগ্রামে বাঙালি পুরুষের নারী পূজারী সংস্কৃতির বিরুদ্ধে লড়াই এতো গুরুত্বপূর্ণ।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Theoretical General feminism 24-May-2023 by east is rising

নারী শক্তি

সাকিব হাসান, কলকাতা:
কাকতালীয় হলেও এটা সত্যি যে, বিশ্বজুড়ে অশ্লীলতা, নগ্নতা ও Pornography - এর ব্যবসা বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বড় অনুঘটকের কাজটি করেছে নারী প্রজাতি। কিছু বছর আগে গ্রাম থেকে প্রলুব্ধ করে মেয়েদের শহরে এনে বিক্রি করার কথা অনেক পুরনো হয়ে গেছে। বর্তমানে রয়েছে পুরো দল। যেখানে আছে স্টুডিও, লোকেশন, ক্যামেরাম্যান, মেক আপ আর্টিস্ট এবং সমস্ত সাজসরঞ্জাম। যেখানে "নারী" নামক প্রজাতিকে বিভিন্ন কোণে এবং প্রতিটি শৈলীতে শুটিং করা হয়। তাদের রেটিং হয়, তাদের রেটিং অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন ভাগে রাখা হয়।

সানি লিওন বা উরফি জাভেদকে বাধ্য হয়ে সব কিছুর শুটিং করতে হয়েছে এমন কথা কোথাও শোনা যায়নি। সম্প্রতি, একজন মহিলা ব্লাউজ ছাড়াই শাড়িতে ক্যামেরার সামনে তার অনুষ্ঠান করছিলেন। মানুষেরা ব্লাউজের জন্য তাকে অর্থ দান করেছিল। নারী স্বাধীনতার নামে শরীরের দুই-তিনটি অংশের প্রদর্শনীর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার পর্ণ ইন্ডাস্ট্রি গড়ে দেওয়া হয়েছে। তাতেও রয়েছে সফট ও সেমি নামক আলাদা আলাদা ক্লাস।

আশ্চর্যের বিষয় হলো প্রতিটি শহরের নতুন আধুনিক ও নতুন ধনী নারীরা তাদের অনুকরণ করে ঘুরে বেড়ান, এমনকি তাদের শিশু কন্যাদেরও‌ সেই রকম পোশাক পরান। খোলা বাজারে এমন পোশাক পরিধিত নারীদের উপরে শুধু পুরুষদেরই নয়, নারীদেরও দৃষ্টি পড়ে। আর তারা যেন দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেন। কিন্তু মুখ ফুটে কেউ বলে ফেললে উত্তর একই আসে - পুরুষেরা যেন তাদের চিন্তাধারা পরিবর্তন করে। খুব অল্প বয়সী এক তরুণী উঠে এসেছে, নাম - উরফি জাভেদ। প্রতিদিন নতুন নতুন ভাবে নগ্ন হয়ে নিজের নগ্নতার রেকর্ড ভাঙছে এবং আশ্চর্যজনকভাবে শত শত ক্যামেরা তাকে প্রতিদিন কভার করছে। এটাই হলো নারী সমাজের প্রতিনিধিত্ব। যখন জ্ঞান হয়েছে, আমি ভেজ এবং নন-ভেজ কথাই শুনেছি। কিন্তু এখন ক্লিভেজ হচ্ছে ট্রেন্ড।

হাই নেক, ডিপ নেক, ব্যাকলেস, এগুলো পরে শুধু মহিলারাই ঘুরে বেড়ান, কোনও পুরুষ পরে ঘুরে বেড়ান না। অতএব, সবকিছুতে পুরুষদের দোষারোপ করা এবং তিরস্কার করার পুরোনো অভ্যাসটি পরিবর্তন করা হলে ভাল হবে। আর এই যুগ হলো জাগতিক, সাংসারিক মানুষের যুগ, যেখানে জীববিজ্ঞানের সব নিয়ম প্রযোজ্য, অতএব কাকে থামাবেন! সভ্যতার নির্মাণে নারীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে আর লেখার অবকাশ নেই। সোশ্যাল মিডিয়ার রিল এবং শর্ট ফিল্ম গুলো দেখলে আর Login করার ইচ্ছা হয় না। আর তারা এখন এটিকে ব্যাপকভাবে তৈরিও করছে।

Read More

Author: তাহা আলী খান

Social Sex War feminism 08-May-2023 by east is rising

That's the way, Boys

The story of Hakimi is a touching one Achraf Hakimi's wife filed for divorce and wanted more than half of the Moroccan footballer's property and fortune. He is one of the highest paid players in Ligue 1, he receives more than a million euros per month. The ex-wife therefore would have had the jackpot.. But when they arrived in court, they realized that Achraf Hakimi had no property and that the bank had none either. Achraf Hakimi had put his entire fortune under his mother's name a long time ago. Simps should learn from Hakimi. That a woman is professing her underying love to you today doesn't mean if things turn sour tomorrow, she won't turn on you to become your worst nightmare. Don't be blinded by love. A woman's heart is like day and night. It changes depending on the weather. And she is loyal to whatever feeling that she is feeling at that particular time. A man may not love a woman but he will still want her to have a good time as long as she is with him. That's how men are wired. It's why men keep side chicks even when they are married to beautiful women they love. These men shower these side chics with gifts and luxurious trips. Women on the other hand behave differently when they have no feelings for you. In fact, it will be easier for a camel to pass through the eye of a needle than to find a woman investing her resources on a man she is no longer in love with. In fact, when things go south, if possible she will want to collect the 5K she lent you in 1914 And if she can't get it, she will look for ways to publicly shame you for it. It's how they are wired, so don't try to make sense of it. Do you know that before the divorce saga, same Hakimi was accused of rape by one Instagram influencer he met online? Then a while after, his wife who must've professed her undying love for him filed for divorce and wanted to elope with more than half of his wealth. For a woman who once claimed you are the air that she breathes, is now bent on using the law to steal almost all your life's work just because of a problem you guys had. It doesn't make sense Love should be unconditional, is it not? So listen guys, Any woman who genuinely claims to love you wouldn't want to have anything to do with you once you prove undeserving of her love. In fact, she wouldn't want to have any material reminder of you in her possession. Any woman who seeks to plunder your wealth because you cheated is a thief! Ho-ha! She is an "Anini" masking as a Juliet Who is to say that Hakimi's wife didn't arrange for that Instagram influencer girl to come into his life so that she can have a valid reason to divorce him and plunder his wealth? These things happen. For those who like to japa A word is enough for the wise The Western world is a feminized society. And these women have learnt how to exploit the feminine system. They target rich unsuspecting men and marry them. And at the slightest misunderstanding, they sue for divorce and elope with your wealth. Now, I am not saying there are no good and loyal women. There are But when compared to these ho's, they are but a tiny minority. But then again, even a once loyal woman can turn later to be your arch enemy. That is why the heartbreak often cuts deep. Because it was unforseen. Whether or not you are what triggered the sudden change in her is irrelevant. No one, not even the devil wants to be at the mercy of a scorned woman So the best way is to treat every relationship like an investment. Love and cherish her, but protect yourself in case of any sudden surprises. While she is with you, take very good care of her. Let her have a good time— the best time of her life even. But keep every important document far away from her reach. Once a man marries a woman, the law sees the couple as joint heirs to whatever property they both own. So, for example, if you have 100M in your account and she has 50K in hers, the law sees it that the couple jointly have one hundred million and fifty thousand. In the case of divorce, she gets half, which is fifty million and twenty-five thousand. And if kids are involved, she can have valid grounds to even sue for more than half of that amount and you will cry your eyes out in court. So, be like Hakimi... Love, but don't love blindly. Stay sharp. Stay Taliban. Stay INEC! Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Social Sex War feminism 14-April-2023 by east is rising

Women's Sexual Freedom Is Reactionary

Introduction
We will discuss here how and why women sexual freedom has become a tool of US Hegemony against its adversaries. Women freedom was initiated by Marxist Leninist movement of 20th century. But after late 1960s, women issue had been hijacked by US Hegemony. We will discuss here how women freedom advanced gradually in three successive stages: economic freedom, political freedom and sexual freedom. The article will explain why women's economic freedom and political freedom is progressive in nature while sexual freedom is reactionary. It will also be discussed why demand for sexual freedom will succeed the demand for economic and political freedom naturally. It is finally concluded that if US Hegemony is to be defeated, women sexual freedom must be analyzed thoroughly and its reactionary character must be dealt with by anti US Hegemony progressives.


Women's Economic Freedom
Since the sex revolution of late-1960s, USA was using women's freedom as a tool to control both Western as well as non Western societies. Here we will segregate women's freedom into economic, political and sexual. Women's economic freedom has huge progressive impact on the growth of productive forces of both Western world and non Western world. In fact women's participation in job market helped in reduction of the gap in productive forces between First World and Third World. China's huge economic growth owes a lot to 65% women participation rate in labor market. It is China's economic growth that has destroyed unipolar world and multipolar world is emerging out of its ruins.


Women's Political Freedom
Women's political freedom is hardly hundred years old. UK gave women right to vote and contest elections in 1918, USA gave same in 1920, France and Japan in 1945. USSR gave short life Communist German government first gave women equal political rights as men between 1917 and 1920. It is actually competition with communists that forced West to give women equal political rights like men. Women began to use their vote bank to achieve many privileges especially in courts. Alimony laws were so designed that men began to find marriage a loss making deal. Gradually men started avoiding marriage. Similarly, using women vote bank, women are trying to suppress any demand for freedom by different segments of men especially sexual freedom of common men (distinct from elite men). In a multi party electoral democracy framework, women's political freedom is surely reactionary due to vote bank politics. But in other form of government, women's political freedom may not be reactionary as vote bank politics will not come into play.


Women's Sexual Freedom
As women got economic freedom, their economic dependence on their husbands and fathers got reduced considerably. Women found no reason to allow their husbands to have monopoly of sex with them. Gradually women began to protest against husband's monopoly to have sex with them and instead they sought freedom to have sex with any men they prefer. But who will be preferred men? Women by nature will choose only powerful men as their partners. Who will be considered powerful men? From primitive instinct women can identify "taller", "muscular" men as powerful since in primitive days a man needed those qualities to emerge victorious in life struggle. Similarly women can also epitomize power of men in their wealth, job, educational degrees. Several women can become pregnant from one powerful man in a month. So from the perspective of women, their chosen men partners are non-rival goods because becoming pregnant from one man does not prevent another woman from becoming pregnant by the same man.


Men's choice for partners by nature are much more constrained. Men choose women with physical traits ideal for giving birth. Men often look into the wealth, job, educational attainment of women too but since women can give birth up to a certain age only men usually refuse aged women with lot of wealth or education. This is because men do not consider aged women good enough for giving birth. So most men end up choosing young women with ideal physical traits as partners. But many men cannot impregnate a woman in a short time span. A woman once get pregnant by a man cannot get same by another man for almost a year. So from men's perspective their chosen women partners are rival goods because becoming pregnant by one man prevents another man from making the same woman pregnant for almost one year.


So men have to fight for the desired woman while women do not have to fight for the desired man. Naturally, most powerful men always get the most desired women. Average common men have to settle with less desired women. But if women have sexual freedom then both most desired as well as less desired women will end up seeking most powerful men as sex partners. Since men are non-rival goods for women, both desired and non-desired women will find it natural to flock to rich tall muscular men leaving common men without sex partners. Common men thus have to compete for less desired women. They have to commit too much share of their little wealth and endure too much humiliation in order to get even a below average (from the perspective of sex partner choice) woman. Women began to squeeze common men using the latter's unfulfilled desire for sex. Thus common men have to accept the superiority of chosen elite men in the name of respecting women's sexual choice. Common have thus have little moral strength left to oppose the elite men and women become tool of elite men to control the common men.


Another important point is women usually go for best partner or none while men usually go for whatever available. This is because women have to endure 10 months 10 weeks of long pregnancy during which women have to remain dependent on others. Even after giving birth babies remain dependent on mothers for at least one year. So cost of giving birth is too high for women and women will be ready for it only when they are ensured about the quality of progeny they will get. Men on the other hand have no biological cost of giving birth. So men are ready to give birth even if the progeny they get are below their desired quality. Thus while women opt for the best men partners so that the cost they pay worth it, men will go for any women partner available as they do not have to pay too much.


Conclusion
So if we segregate women freedom into economic freedom, political freedom and sexual freedom, we find that economic freedom is very much progressive as it helps to reduce global inequality in productive forces between First World and Third World. Women's political freedom in multi party electoral democratic system has ended up creating a strong interest group in the society which only thinks about own self interest at the cost of social interest. But it is women's sexual freedom that is reactionary by nature as it establishes the superiority of richer taller muscular men over common men. Sex becomes a costly affair for men and only elite men end up affording it. Common men are left with little moral strength to oppose the elite men while women become tool of elite men.
 

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Theoretical Sex War feminism 29-January-2023 by east is rising

হিরো আলম- একটা বিপ্লবের নাম

হিরো আলম ওরফে আশরাফুল হোসেন আলম নামটির সাথে অনেকেই পরিচিত। তিনি একজন স্বাধীন শিল্পী। তাঁকে নিয়ে বহু ট্রোল, খোরাক, ব্যাঙ্গ-বিদ্রুপ হয়েছে এবং তা সত্বেও তিনি নিজের পথে অটল। কোন রকম সামাজিক বৈধতাকে তোয়াক্কা না করেই তিনি নিজের কাজ করে চলেছেন।
আসলে পুরুষ মানুষ মাত্রেই সমাজ তাহার জন্যে খাপ খুলে বসে আছে। হাজার একরকম মাপদণ্ডে তাকে ফেলে তার খুঁত খুঁজে বের করতে সবাই সদা প্রস্তুত। একটি পুরুষ মানুষের জীবনের প্রত্যেকটি বিষয় যেন সমাজ ঠিক করে দিচ্ছে, সে স্বাধীনভাবে মাথা উঁচু করে যে বাঁচবে তার কোনো উপায় নেই। তাছাড়া প্রকৃত পুরুষ হবার এমন এক কঠিন মাপকাঠি তৈরী করে দেওয়া হচ্ছে যেখানে ‘আদর্শ পুরুষ’ কেবলমাত্র রূপকথার জগতেই বাস করে। এই রূপকথার পিছনে ইঁদুর দৌড়ে দৌড় করতে গিয়েই সিংহভাগ পুরুষ নিজের সমস্ত সুখ, চাহিদা, স্বপ্ন বিসর্জন দেয়। যে সমাজ ব্যাক্তি পুরুষের দুপয়সারও মূল্য দেয়না সেই সমাজেরই তুষ্টিকরণ ও বৈধতা প্রাপ্তির লক্ষ্যে জীবন অতিবাহিত করে।
এইরকম পরিস্থিতিতেই জনাব আশরাফুল আলম একটি উল্কাপিণ্ডের ন্যায় নেমে এসে সমস্ত অচলায়তনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে দিয়েছে। তথাকথিত ‘হিরো'র মতো দর্শন না থাকা সত্ত্বেও তিনি প্রচলিত মাপকাঠি ভেঙ্গে নিজেকে হিরো ভাবতে পেরেছেন এবং দেখিয়েছেন যে কীভাবে তা সম্ভব হয়। মানুষকে তৈরী করে সৃষ্টিকর্তা, সৃষ্টিকর্তার সমস্ত সৃষ্টিই সুন্দর। তাই নায়ক হবার কারণে কোন নির্দিষ্ট চেহারার বা রূপের দরকার নেই, দরকার নায়কোচিত মননের।কী সেই মনন? নিজেকে ভালোবাসার মতো শক্তিশালী হৃদয়, চরম সাহস যা যে কোন প্রতিবন্ধকতাকে বুড়ো আঙুল দেখাতে পারে, নিজের প্রতি চূড়ান্ত আত্মবিশ্বাস এবং সর্বোপরি সামাজিক বৈধতাকে উপেক্ষা করে নিজে যা ভালোবাসে তা করতে পারে এবং আপোসহীনভাবে নিজের স্বপ্নপুরণ করতে পারে। প্রথম জীবনে আর্থসামাজিকভাবে কষ্টকর জীবনে বড় হলেও বহু সংগ্রামের মাধ্যমে তিনি এই স্থানে পৌঁছেছেন। তিনি নিজে যেটা ভালোবাসেন সেটাই করছেন, তাতে কে কী বলল কোন কিছুই যায় আসেনা। তার সাথে আর পাঁচটি গড়পড়তা মানুষের তুলনা করে দেখুন, উত্তর পেয়ে যাবেন। উনি যা করার সাহস দেখিয়েছেন, তার নিন্দুকদের মধ্যে সেই সাহসের এক শতাংশও নেই।
এই কারণেই হিরো আলম একটি ব্যক্তি নয়, এক বিপ্লবের নাম। কমপক্ষে বাঙালী পুরুষদেরকে তিনি পথ দেখিয়ে দিয়েছেন যে প্রকৃত নায়ক কীভাবে হতে হয়। আমরা প্রত্যেক পুরুষই নিজের জীবনের নায়ক হতে পারি। আমরা প্রত্যেকেই সুন্দর হয়ে উঠতে পারি যদি সমস্ত প্রচলিত মাপকাঠিকে ছুঁড়ে ফেলে দিই এবং সৃষ্টিকর্তা আমাদের যে রূপে সৃষ্টি করেছেন সেই রূপকেই সাদরে স্বীকার করে নিই এবং ভালোবাসতে শিখি।আমরা যে কোন পুরুষই নায়ক হয়ে উঠতে পারি যদি সমস্ত প্রচলিত অচলায়তনকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে সমস্ত বাধাবিপত্তি সত্বেও নিজের আশা, আকাঙ্খা, স্বপ্ন, কামনা, বাসনা সমস্ত কিছু পূর্ণ করি। আর কেউ না বললে নিজেই নিজেকে বলি‘ You Go, Boy. Carry on.’
ইহাই হল প্রকৃত পৌরুষ। গোটা দুনিয়া বিপক্ষে চলে গেলেও তাকে অগ্রাহ্য করে নিজের পথে অটুট থাকা, অসম্ভবকে সম্ভব করাই হল প্রকৃত পৌরুষ। প্রতিষ্ঠিত পৌরুষের সংজ্ঞা ভুল। জনাব আশরাফুল হোসেন আলম সেই পৌরুষের সংজ্ঞাকে বাস্তব রূপ দিয়েছেন। তিনিই দেখিয়ে দিলেন যে উপরিউক্ত সঠিক পথ অনুসরণ করলে যে কোন পুরুষই তার জীবনের নায়ক হতে পারে এবং তার জীবনই বাস্তবের রূপকথা হয়ে উঠতে পারে। আমরাই আমাদের জীবনের হোমার ও আকিলিস একসাথে হয়ে উঠতে পারি যদি আমাদের ভেতরের সুপ্ত বাজপাখিকে জাগিয়ে তুলি। আমাদের সমস্ত মৃত স্বপ্নগুলো এই জীবনেই জেগে উঠতে পারে। হ্যাঁ, এই সমস্ত কিছু সম্ভব।
তাই হিরো আলম, অভিনন্দন তোমাকে। নিজ পথে অটল থাকো এবং যা করছো তা চালিয়ে যাও। কারণ হিরো আলম একটা বিপ্লবের নাম।
প্রখ্যাত ভূরাজনীতিবীদ ও অর্থনীতিবিদ সৈকত ভট্টাচার্যের ভাষায়ঃ
তুমি আসল পুরুষ
তুমি আসল বিপ্লবী
তুমি চেঁচিয়ে বল প্রথাগত সুন্দর না হয়েও তুমিইই "হিরো আলোম"
তুমি চেঁচিয়ে বল আল্লাহ কেন তুমি মানুষের মধ্যে রূপ নিয়ে ভেদাভেদ করলে
তুমি প্লিস লড়াই চালিয়ে যাও
তুমি দেখিয়েছ যে লম্বা চওড়া না হোয়েও "হিরো" হওয়া যায়
তুমি দেখিয়েছ যে প্রথাগত সৌন্দর্যের ধারণার বাইরে গিয়েও "হিরো" হওয়া যায়
তুমি "ইনসেল" শব্দটাকেই ক্রাইসিস-এ ফেলে দিয়েছ
আসল পৌরুষ সমাজের সঙ্গে লড়াই করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করায়
আসল পৌরুষ পেশি বানানোয় নয়
তুমি হিরো হয়ে মুভি করতে থাক "হিরো আলম"

Read More

Author: Purandhar Khilji

mythical Sex War feminism 24-November-2022 by east is rising

নারীবাদ কি সত্যিই নারীকে তথাকথিত "শক্তিশালী" করতে পারলো?

নারীবাদী সমাজ পুরুষকে একেবারে হীনবল হীনবীর্য করে ফেলেছে। একটা ইয়াং ছেলের কাছে আদর্শ পুরুষ হয়ে ওঠার জন্য মাত্র দুটো রোল মডেল পেশ করছে সমাজ - হয় সিম্পানন্দ, নয় বন্যা দিদিয়ার মত এলজিটিভি।

কিন্তু প্রকৃতি এরকম ভাভাসোধামো সহ্য করে না। এত এক্সট্রিম পরিবেশে তাই পুরুষের জন্য নতুন একটা আনঅফিসিয়াল মডেল উঠে আসছে, যেটা প্রচণ্ড ডমিনেটিং, ইনসেন্সেটিভ, নার্সিসিস্টিক, ম্যানিপুলেটিভ। ফিফটি শেডস অফ গ্রে এর পেঁদানি দেওয়া হিরো বা আরো আধুনিক সময়ের গোরিলা ফ্যান্টাসি এর উদাহরণ।

পুরুষের মধ্যে এই কোয়ালিটি গুলো থাকা চাই। কিন্তু সেটার একটা মাত্রা আছে। পার্সোনালি আমি ৫০% টাইমে আমার সঙ্গিনীকে আমার পায়ের কাছে বসিয়ে ড্যাডি ডাকাতে চাই। বাকি ৫০% টাইমে নরমালি শুয়েবসে জাপটাজাপটি করাটাই আমার পছন্দ। কিন্তু আগামী দিনে ছেলেদের মধ্যে এই ব্যালান্সটা থাকবে না। একটা মেয়েকে চূড়ান্ত লেভেলের হিউমিলিয়েট করা, ডিগ্রেডেশান, এগুলোই উত্তেজনা এনে দেবে। এবং তাতে মেয়েদের সম্মতি থাকবে।

একইভাবে অফিশিয়ালি প্রোমোট করা ক্যাপ্টেন মার্ভেল মার্কা নারীচরিত্রের বিপরীতে সুপার সাবমিসিভ, একেবারে ভেঙে পড়া, নমনীয়, এক্সপ্লটেয়েড, একধরণের নারী চরিত্র উঠে আসছে আনঅফিশিয়ালি। এটাও এক্সট্রিম। নারীদের এতে সমস্যা হবে। একটা অংশের নারীরা আস্তে আস্তে এই চরিত্র এজিউম করে নেবে। তাহলে নারীবাদ কি সত্যিই নারীকে তথাকথিত "শক্তিশালী" করতে পারলো? নাকি নারীর যে যে ক্ষমতা ও ভূমিকা ছিল পরিবার গঠনে, সেটাও ধ্বংস করে দিয়ে জাস্ট একটা পার্টিকুলার খেলা করার খেলনা বানিয়ে ফেললো?

লক্ষ্য করার বিষয়, এই পরিস্থিতিটা পুরুষ বা কোনো এলিয়েন এসে নারীর উপর চাপিয়ে দিলো না। নারীরা নিজেদের চয়েসে এরকম পরিস্থিতি সৃষ্টি করলো। কারণ আইনকানুন সব তাদের পক্ষে। পুরুষ এখানে স্বাভাবিক আচরণ করার অধিকার ও ক্ষমতা হারিয়ে ফেলা ভিক্টিম মাত্র। আবারও বলছি, পুরুষের কাছে অপশান বলতে পড়ে রয়েছে সিম্পানন্দ হওয়া, বন্যা দিদিয়া হওয়া, নয়তো উপরে বর্ণিত ডার্ক ও ডেস্ট্রাক্টিভ পার্সোনালিটি তৈরি করা।

মহান দার্শনিক আর্থার শোপেনহাওয়ার বলেছিলেন, "নারীরা আসলে বাচ্চাই, জাস্ট আকারে বড়"। একটা বাচ্চাকে অসীম ক্ষমতা ও পূর্ণ স্বাধীনতা দিলে সে কী করবে? সে মোটেই এই ক্ষমতা দিয়ে গঠনমূলক কিছু করবে না। একটা ইঁটের টুকরো তৈরি করবে না। একটা যন্ত্রাংশ তৈরি করবে না। সে গাদা খানেক লজেন্স খাবে, যেখানে সেখানে হিসু করবে, সারা রাত ঘুমাবে না। এই ক্ষমতা দিয়ে সে অন্যকে কষ্ট দেবে, নিজেকেও কষ্ট দেবে। নারীবাদ ঠিক এই ব্যাপারটাই করেছে।

Read More

Author: Nikola T. Kimg

Social Sex War feminism 06-November-2022 by east is rising

Wokism Is The Biggest Reactionary Force Today

At the present, wokes or left-liberal postmodernists are the biggest reactionary forces. Wokism came into existence during the 60s to counter Marxism-Leninism. With the full patronage of the USA led capitalist power, various anti-ML left-wingers like liberals, progressives, social democrats, anarchists were merged to form the new-left or postmodernist left. The capitalist bloc also sought to create many self-proclaimed communist factions who were against the socialist bloc. Gradually this way wokism was born. Their core ideology was feminism and identity politics and anti- class politics. During 60s after the success of Soviet Union led socialist bloc a burgeoning middle class emerged. This middle class was wage earners but they differed from working class drastically. Although being wage earner, their character was that more of a petty owner. Their world revolves around their immediate nuclear family and not any larger collective. So they naturally follows rules of convenience and self-maximization. After 70s, capital became globalized and working class lost its bargaining power. Working class also became stratified into different new classes. Living standard arose. With the digital revolution, economy and nature of employment changed forever. So class politics became obsolete. Rather than workplace, educational and media institutions became places of mobilization. The new left aka wokes utilized this to firmly establish themselves. Educational institutions consists of adolescent middle-class male and female students. As sexual urges of men are higher on average than women, adolescent men are more desperate for female company naturally. So wokism has utilized this to spearhead feminism. For middle class, the media is the Vedas, so it is easy to indoctrinate via controlling the media. Gradually the middle class became indoctrinated in wokism completely. The ruling capitalists sought to permanently establish their neofedual estate and eliminate all potential competition. So wokism was fully nurtured by the ruling capitalist in joint coordination with the USA imperial state. After the fall of Soviet Union, the USA hegemony reigned supreme all over the world and wokism became the de facto religion of the most of the world.

Let’s dive deep into the ideology of wokism and how it handles its opponents. Gynocentrism is one of the main core concepts of the wokes. Feminism basically states that men must have all the patriarchal duties without rights and women must have all the patriarchal rights without duties. Wokism takes to next level by endorsing misandry as religion. Wokism completely opposes male choice, male consent and removes female accountability . Wokism support gendered crimes against men, complete impunity for female criminals. Wokism also support sexual shaming of men who don’t fit into their gender rules. Wokism uses rape hysteria to establish their narrative and uses this to justify state repression against those who question their ideology. Wokes states women’s statement should be sole evidence and support mob justice, vigilantism and oppose rule of law.

Identity politics is another bread and butter for wokes. Wokism identify some particular identities who are oppressed according to their definition and should be compensated for that. Any other person who dosen’t fall into these particular identities cannot face oppression. It is basically an way to form a collective tribe and maximise resources, power in a tribal line. Wokes support votebank tribal politics just like third world.

The woke value system is completely feral and anti-civilizational Wokes use mob rule, vigilantism, bullying, fearmongering etc to get their way. Wokes opposes both tradition and modernization. Wokes oppose the moral and ethical code given by the religion, they call it oppression. They are basically amoral people who never evolved beyond primitivity and are driven by their primal instincts. Wokes opposes the rationality, objectivity, growth of productive forces, payment according to ability of modernization. This is because they want to retain the status-quo of the decadent neo-feudal system and are freeloaders by nature. They themselves are irrational, emotionally driven and want populace to be like that so they are easy to rule. Wokes are self-centred by nature and sees any rational functioning system as a threat to their way. They are also fearful about losing their privilages so they want to maintain this arrangement at all cost. This makes them by far the biggest reactionaries of today.

Wokes sees the woke state as one of the main pillars of their hegemony which must be protected at all costs. So they are totally intolerant to all form of criticism, opposition and questioning the authority. Wokes demand blind submission to the woke state without demanding anything aka ‘Divine Right’ of today. Wokes want complete state tyranny, elimination of individual liberty and human rights for everybody else, complete abolition of all the social rights and the accountability of state. So in a nutshell, wokes want blind submission to an unaccountable state who neither provides safety nor economic well-being to its citizens.

Wokes uses outcasting, excommunication and state tyranny to their opposition and they want this to be applied globally. This makes wokes the fascist of worst kind.

Middle class is the main driver of wokism and they are the biggest reactionary class today. Wokism is basically refelection of middle class value system. This class worship status-quo, completely opposes any progress. They lack any basic moral and ethical framework and are driven by logic of convenience. The convenience dosen’t means bettering and improving oneself in every aspect. The convenience means that i will only look for my self-interest but others won’t, they also exists to serve my interest. Basically middle-class wants the entire system centred around their convenience. As wokes come from middle-class nuclear dysfunctional families who live a reclusive, sheltered existence they develop these kinds of morality of amorality. The middle-class world is a dog eats dog primal world where everyone is in a perpetual rat race. Women has always the upper hand in middle class and middle class men tend to be desperate for female company. That’s why they become natural feminists. For middle class, there exists no objective truth but only subjective personalized emotive opinions, so this reflects in wokism. Middle class want to live in freebies but want consumerism too. So they want other people to work for their needs. Middle class wants freedom but only for himself/herself and become completely feral when other people exercise their liberty.

So the net result of wokism results in a complete neo-feudal structure where inheritance is be all, end all. The state is completely fascist and have supreme power. The vigilante woke mobs are in every corner for moral policing purpose. Incentive mechanism is completely broken, those who labor live on subsistence while those who don’t live in freebies. Freeloading and poverty exists side by side. Production gets destroyed. Lack of production with freebies generate irreversible inflation. All sort of crimes skyrocket. Gradually every traces of civilization erodes.

So it can be easily deciphered that wokism is the biggest enemy of human progress today and the biggest enemy of human civilization.

Read More

Author: Purandhar Khilji

Theoretical General feminism 25-October-2022 by east is rising

পুরুষ স্তব

যা দেব সর্বভূতেষু পিতা রূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু ভ্রাতা রূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু সখারূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু কান্তরূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু পতিরূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু যন্ত্ররূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ .

যা দেব সর্বভূতেষু প্রস্তররূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু অর্থরূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ .

যা দেব সর্বভূতেষু সর্বংসহারূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ .

যা দেব সর্বভূতেষু শক্তিরূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু যোদ্ধারূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু ভারগ্রস্তরূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু অবান্ধবরূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু মৌনরূপেণ সংস্থিত

নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমস্তস্যৈ নমো নমঃ

যা দেব সর্বভূতেষু মানবরূপেণ......

..............................................................

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ কবিতাটি ধর্মীয় অনুভূতিকে যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শন করে শ্রী চণ্ডীর অনুসরণে লেখা।

অনিক অরণ্য যুবরাজ

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Religion General feminism 19-October-2022 by east is rising

রাষ্ট্র আর পুঁজি কেন নারীবাদকে সমর্থন করছে?

কারণ নারীবাদ রাষ্ট্রের খাজনা বাড়িয়েছে আর পুঁজির মুনাফা বাড়িয়েছে।

কিভাবে বাড়িয়েছে?

নারী শ্রম বাজারে ঢুকে উৎপাদন বাড়িয়েছে আবার পুরুষ শ্রমিকের দর কষাকষির ক্ষমতা কমিয়েছে আবার নতুন বাজারও তৈরি করেছে।

এছাড়াও নারী শ্রম বাজারে ঢোকায় জন্মহার দ্রুত কমেছে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে যা জন প্রতি সম্পদ (যেমন পরিকাঠামো, ব্যঙ্ক পরিষেবা, ডিজিটাল পরিষেবা, শিক্ষা পরিষেবা, স্বাস্থ্য পরিষেবা, মেশিন সংখ্যা) বাড়িয়েছে যা একেক জন মানুষকে আরও বেশি উৎপাদনশীল হতে সাহায্য করেছে। ফলে নারী শ্রম বাজারে ঢুকে শুধু উৎপাদন বাড়ায়নি, জন্ম হার কমিয়ে তৃতীয় বিশ্বে উৎপাদনশীলতা বাড়িয়েছে।

ফলে রাষ্ট্র ও পুঁজি নারীবাদকে সমর্থন করেছে।

কিন্তু ২০২০-তে পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। স্বল্প জন্ম হার প্রথম বিশ্বে জন সংখ্যা কমাচ্ছে আর তার ফলে শ্রমিক সংখ্যা আর বাজার দুইই কমছে। প্রথম বিশ্বে জন প্রতি সম্পদ এতোটাই বেড়ে গেছে যে তা ব্যবহার করার লোক পাওয়া যাচ্ছেনা (যেমন জার্মানিতে বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রি পাওয়া যাচ্ছেনা)। অর্থাৎ লোক সম্পদের তুলনায় কম থাকায় ঠিক মতো ব্যবহার করা যাচ্ছেনা। তৃতীয় বিশ্বে অবশ্য এখনো মানুষের হাতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পরিকাঠামো বা মেশিন নেই আর তাই সেখানে কম জন্মহার এখনো পর্যন্ত জন প্রতি সম্পদ বাড়াতে ও উৎপাদনশীলতা বাড়তে সাহায্য করবে। এছাড়াও তৃতীয় বিশ্বে জন্মহার কমা শুরু হয়েছে পরে আর তাই শ্রমিক সংখ্যা কমা বা বাজার সঙ্কুচিত হওয়ার মতো পরিস্থিতি আসতে আরও ২০-৩০ বছর লাগবে। কিন্তু প্রথম বিশ্বে স্বল্প জন্মহার আসলে খাজনা মুনাফা সবই কমাচ্ছে আর তাই প্রথম বিশ্বে (অর্থাৎ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ, জাপান, রাশিয়া, চীন, কোরিয়া, সিঙ্গাপুর মালেয়াশিয়া) আগামীদিনে নারীবাদ বিরোধী অবস্থান নেবে রাষ্ট্র আর পুঁজি। তৃতীয় বিশ্বে আরও ২০-৩০ বছর অপেক্ষা করতে হবে এই নারীবাদ বিরোধী অবস্থানের জন্য।

পুরুষাধিকার আন্দোলনকে খুব ঠাণ্ডা মাথায় এই স্বল্প জন্মহার সঙ্কটকে ত্বরান্বিত করতে হবে। পুরুষের মধ্যে বিয়ে/প্রেম বিরোধী মনন তৈরি করা, একা জীবনকে উপভোগ করা, নিজের জন্য খরচ করা শেখাতে হবে আগামী ২০ বছর। এরকম ঠিক মতো চালাতে পারলে আগামী ২০৪০-২০৫০-এর মধ্যে নারীবাদ বিরোধী ঝড় বইবে। যদি রোবট বা আর্টিফিশিয়াল গর্ভ দিয়ে স্বল্প জন্মহারের সমস্যা দূর না হয় তবে নারী অনেক অর্জিত ন্যায্য স্বাধীনতা হারাতে পারে। তাই বুদ্ধিমতী নারীদের সাবধান হওয়া দরকার। রাষ্ট্র আর পুঁজি পুরুষ শোষণ আর নারী তোষণ ততদিনই করবে যতদিন তা লাভজনক। যখন সময় ঘুরবে রাষ্ট্র আর পুঁজিও ভোল পালটে নেবে। বুদ্ধিমতী নারীদের উচিত নারীবাদী প্রিভিলেজ অস্বীকার করে পুরুষের ন্যায্য দাবীগুলোকে মেনে নেওয়া। নারীবাদী ভুলভাল পুরুষ বিরোধী তত্ত্ব ছেড়ে সময় হয়েছে বৈজ্ঞানিক উপায়ে এটা বোঝা যে কিভাবে জন্মহারের ওঠানামার ওপর লারীর ও পুরুষের কর্তব্য বদলায়।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

mythical Sex War feminism 19-October-2022 by east is rising

Importance of Male Consent

Whenever consent is being discussed in the discourse of gender issues, it’s always female consent that is being emphasized while simultaneously male consent is completely put aside. This can be seen from the existing laws, government policies, societal attitude, political stances, popular culture I.e. every sphere of our life. We can see that whenever a man exercises his free choice, he receives hostilities ranging from ridicule to punishments. But why this is the case? Why a man's free choice is vilified while for woman it is celebrated? Why men are demonized for breaking free of patriarchal norms? To understand this a closer look on biology and evolution of human society. Human society always have valued female lives higher than male lives due to reproduction. Men were assigned difficult tasks which were life risking and those men who made it were rewarded with mating opportunity with best of females. When patriarchy and private property emerged it retained the concept of old days and added their own system to it. Now men with private property got the best of women. So it can be seen that throughout history, women were presented as reward for men to gain. So in a nutshell, men have to prove their worth to get a chance to mate was the de-facto norm of gender relations. But after successive waves of industrial revolutions, world changed forever. Patriarchy has become obsolete. So the ways of the oldare not applicable anymore. But the old norms still remain ingrained. The conditioning of the old eras states that men have the urge for mating, not women and for that it is default scenario that getting a women is the ultimate moksha of a male life. All other things have to revolve around this particular aspect of life. Now, sexual urge is natural for human like hunger, thirst. But that isn’t the sole aspect of life in advanced civilized society. Only in primitive state, human life revolves around food, sex. The more we advance, there are many things in life in addition to that. Individuality, intrinsic motivations play more role in life. In pre-modern society, marriage and reproduction was seen as crucial part of human life. But that’s not the case for today. Marriage becomes obsolete for those without private property ownership. Plus contemporary marriage has become a dangerous one-sided contract where men has duty without rights, reaps no benefit from it and can have their life destroyed at any moment as the entire legal system is biased. After sexual revolution, old romantic relationships are obsolete too. So it can be conferred that men have no need to chase female companionship at all. So in case of consent, both male and female consent are valuable. But it can be easily seen that the male consent isunrecognized still. This is a grave problem.
As male consent is unrecognized, so sexual crimes against men are unrecognized.So are all the abuses, violence a man faces. While the exact opposite standard apply to women. When the term ‘rape’ comes to mind it is automatically assumed that the perpetrator is male and the victim is female but never the opposite. Similar bias exists in case of domestic violence, sexual assault and all other aspects. Male victims are mocked, humiliated for speaking up about the injustice they face.
Feminism is patriarchy in decay I.e. patriarchial duties for men and rights for women while curbing the opposite. So feminism retained patriarchy’s dogma that men cannot be victims while female cannot be perpetrators and female life is priceless while male lives are disposable. This why feminists always oppose making laws gender-neutral, giving justice to male victims and punishing female perpetrators. This very notion goes against the sense of justice and stands against the values of modern civilization where individual human rights and dignity are sacred.
Feminists, traditionalists, leftists and all other reactionary ideas stands against very idea of male consent because their foundation will shake if male consent is recognized.
The decadent patriarchy that is in practice will fall like a house of cards if men starts to value themselves, become aware of their human rights and dignity, protect their honor and modesty, establish individual liberty for themselves and live life according to their own voluntary choice. That’s why the established order is hell bent on keeping the status quo and oppose male emancipation.
Lastly one crucial thing to remember that any form of involuntary labor is exploitation. So men being forced into patriarchial duties without anything in return is exploitation. Through establishment of individual male choice, this exploitation must be done sway with. ‘His life, his body, his choice’ must be the clarion call of male emancipation.

Read More

Author: Purandhar Khilji

Theoretical Sex War feminism 03-October-2022 by east is rising

Postmortem of Feminist Reactions

Feminists when faced with a counter logic always resort to some sort of automatic trigger responses.In their responses, not an iota of rationality is present there rather a they are moved by primarily emotions and instincts. That's because they are conditioned to act, behave, operate and believe in a certain way. The Feminist grooming is quite similar to how humans domesticate animals for their own benefit. So the term ‘Pavlovian Reaction’ is perfectly suitable for that. Now, let’s delve into deep in this.
Before understanding feminist behaviour, we must first understand the main purpose of feminism. Feminism is basically ‘Patriarchy in Decay’. Feminism's main ideal is women must have all the privileges of patriarchy without the duties while men will have the opposite. To achieve this goal, feminism uses state power, sociocultural indoctrination and sometimes economic means(like selective welfare state). Feminism also believe in complete sexual, personal, economic freedom for women while complete restriction for men in all the aspects. That's because if men start to liberate themselves they won't be tied to the bonded oxen role of patriarchal duty without rights. So the basic foundation of feminism will be gone and it will collapse in no time.Due to evolutionary survival instinct, human society always have prioritized female life and deemed male life as worthless. This psychology remains entrenched still today. So human society don't give any importance to any gender based issues that men face and caters to female needs irrespective of their validity and weightage. But we live in a world that is on the verge of 4th industrial revolution. It is not feasible for men to remain in patriarchal role anymore, neither it is possible to let women sit idle and extract freebies because the economy no more support this arrangement anymore. Plus there is another reality that is low-birth rates. Female lives were deemed valuable because of reproduction. But in a low-birth reality it absolutely doesn’t makes sense to have ‘ladies first’ policy of the old.
So naturally, many men are questioning all of these and feminists have no answers. But this is the surface level. There is fundamental psychological conflict here too. Feminists bearing the patriarchal viewpoint believes men are incomplete without any woman and getting a woman is the ultimate moksha for any man. Feminism opposes male choice, male consent, female accountability. So sexual shaming, single shaming are the typical responses of feminists. They do it because they believe that men cannot have any choice regarding his life, cannot have any standards regarding mating choices,if a man is without a woman then there is something wrong etc. They also oppose the concept of female accountability, so they propagate this notion that a female is bydefaultinnocent while a male is always at fault. So whenever this notion is challenged, they get upset.
Feminists also want men to do their patriarchal duties without asking for anything in return(and retaining patriarchial benefits for women without giving anything in return). This has led to so extreme thatboys dropping out of school and involved in child labor and adult women living in freebies. In this vicious cycle of bonded labor, many bright stars are lost in the mud.Here it can be seen that boys are not considered children by them. As usual, nobody wants to give up their privileges. So whenever a man wants to liberate himself from patriarchal shackles, he is seen as enemy. ‘Not a true man’ insult is a shaming tactics by patriarchy so its true successor also carrying this tradition.
Another big purpose of feminism is to retain status quo. So whenever a new aspiring man seeks to challenge the powerful, he is seen an enemy too.
So combining all the above things, it is now much clear why feminists show their pavlovian reaction when challenged.
Another important thing to remember is the mind of a male and female Feminist operate very differently. Male feminists are primarily moved by their urges, impulses and want to appease women by harming their own gender. While female feminists primarily driven by their fear of losing privileges.
In conclusion, the Feminist instinctive behaviour is deciphered.

Read More

Author: Purandhar Khilji

Theoretical Sex War feminism 03-October-2022 by east is rising

Reactionary Nature of Third Wave of Feminism

Women, on average, stand to gain more and lose less with under conservatism.

It's the opposite for men, who, on average, stand to gain less and lose more under conservatism than women.

Any woman can find a place in a conservative world, but not every man can.
A truly egalitarian, left-wing system would result in a net loss of privilege for women, so they have every reason to avoid actually trying to achieve such a society.

I think that third-wave feminism is a retreat back from the more egalitarian principles of second wave feminism, under which women would lose some of the key privileges they used to get traditionally. but of course branded in a way to save face and make it seem like it was not their fault.

There's plenty to benefit women under conservatism - feminism's third wave's goal has not been to completely eliminate conservatism, but rather to be able to pick and choose from the benefits of both conservatism and progressivism - hence the term "choice feminism" that crops up in the 90s, and the later accusations of third wave feminism being postmodern.

Basically, they want to smash the glass ceiling, but keep the glass floor.

Women, at the end of the day, have a much better chance of marry out of their class position than men. Hence class is not as big a barrier for them. It something that seems at odds with all feminist discourse, yet it's never mentioned.

Read More

Author: Arunava Kar

Social Sex War feminism 13-September-2022 by east is rising

যৌনতার প্রশ্নে নারীর স্বার্থ আর স্ট্র্যাটেজী কি?

যৌন উদারবাদী যৌন রক্ষণশীল এই দুইয়ের বিতর্কে আমাদের গ্রুপ গুলি উত্তাল যৌন রক্ষণশীলদের সবকটা যুক্তি আমি ভালো করে পড়েছি মূলত 'আমাদের প্রথায়/ধর্মে এটা নেই' আর 'এতে পুরুষ আইডেন্টিটি নষ্ট হচ্ছে' এই দুইয়ের বাইরে কিছু নেই একটাই যুক্তি পেয়েছি যেটাকে যুক্তি হিসাবে ধরা যায় সেটা হলো যৌনতার বাজারে নারী পুরুষের তুলনায় অনেক শক্তিশালী সুতরাং পুরুষের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত যৌন স্বাধীনতা একটা ভ্রম মাত্র নারী সবসময় এখানে পুরুষকে নিয়ন্ত্রণ করবে এখানে একটা সুপ্ত অনুমান আছে সেটা নিয়ে পরে বলছি কিন্তু সামগ্রিকভাবে এই সিদ্ধান্তটার সাথে একমত হতে পারছি না যে পুরুষকে নারী চায়, তার পায়ে পরে যেতে দ্বিধা করে না আরো অনেক কিছু করে যা দেখলে সেই কমেন্টকারী অবাক হয়ে যাবেন আর পুরুষের যৌন অভিজ্ঞতা একটা আবশ্যিক চাহিদা, নারী আবশ্যিক চাহিদা নয় কোনো নারীর সাধ্য নেই শুধু যৌনতা দিয়ে বা না দিয়ে কোনো সচেতন পুরুষকে নিয়ন্ত্রন করে

তবে একটি জায়গায় কমেন্টকারীর অনুমান ঠিক। যৌনতার মুক্তবাজারে অধিকাংশ পুরুষ লুজার হবে। নারীর হাইপারগ্যামীর জন্য ডেটিং এর কার্ভ সবসময় টপ লেভেল পুরুষের দিকে মারাত্বকভাবে হেলে থাকবে। নারীর উপর আর্থ-সামাজিক চাপ যত কম, নারী তত বেশী হাইপারগ্যামাস। এটা এমনকি সমীক্ষা দ্বারা প্রমানিত। সুইডেনের মতো ইগালাটারিয়ান সমাজে যেখানে সব কিছুতে সোস্যাল সিকিউরিটি আছে সেরকম জায়গায় সমীক্ষা করে দেখা গেছে নারীর হাইপারগ্যামী সেখানে অনান্য ইউরোপীয় দেশ আমেরিকার থেকে বেশী। অর্থ্যাৎ লেফট লিবারাল ইগালিটারিয়ান সমাজ গড়ে তোলা এই সমস্যার সমাধান নয়। সম্ভবত পুরুষরাও অবচেতনভাবে এটা বোঝে। ওইজন্য যৌনতার উদারীরকণের যেকোনো প্রস্তাবে একটা বড় অংশের পুরুষের থেকে তীক্ষ প্রতিক্রিয়া আসে। তারা ভয় পায় বিবাহ প্রথা একেবারে উঠে গেলে তাদের যৌনতা পাওয়ার কোনো সুযোগই থাকবে না। পেলেও সাতঘাট ঘোরা মেয়ে পাবে, তার সাথে অভিজ্ঞতা কখনই একরকম হবে না

কিন্তু তাহলে কি করা উচিত। এখন যেরকম চলছে সেরকম চলতে দেওয়া উচিত কি? এখনো পুরুষরা একইরকম ভাবে লুজার হচ্ছে। অন্তত তখন কখন খুশী যেমন খুশী ধর্ষণের কেস খেয়ে জেলে যেতে হবে না। আর পরকীয়া স্ত্রীকে সারাজীবন খাওয়াতেও হবে না। এটাই একমাত্র যুক্তিযুক্ত অবস্থান। আমাদের আন্দোলন যদি নারীবাদি আন্দোলন হতো তারা সিদ্ধান্ত নিতে এক ফোঁটা সময় নষ্ট করতো না। নারীর স্বার্থ তাদের কাছে শেষ কথা। কিন্তু যৌনতার প্রশ্নে নারীর স্বার্থ আর স্ট্র্যাটেজী কি? বেশিরভাগ পুরুস কনফিউসড এসব ব্যাপারে

প্রাচীন গ্রীক নাট্যকার অ্যারিষ্টফেনসের 'এক্লেসিয়াজৌসাই' নামে একটা নাটক আছে। এই নাটকে এথেন্সের নারীরা বিদ্রোহ করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে। ক্ষমতা দখল করে প্রথম আইন বানায় যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় পুরুষটিকে সব নারীর সাথে সঙ্গম করতে হবে। সে শুরু করবে সবচেয়ে কুৎসিত নারী দিয়ে। এই হলো নারীর যৌন স্বর্গ। অ্যারিষ্টফেনসের নারীর যৌন মনস্তত্ব নিয়ে যে কোন আধুনিক গড়পড়তা পুরুষের চেয়ে বেশী ধারণা ছিল। নারী তার কাছে উপলব্ধ সবচেয়ে আকর্ষণীয় পুরুষটিকে চায়। বাকিদের চায় না। যে কোন সুন্দরী আকর্ষণীয়া নারীকে লক্ষ্য করুন। তার সামাজিক এফোর্ট বেশিরভাগ যায় অনাকাঙ্খিত পুরুষদের অবাঞ্ছিত মনোযোগ এড়াতে। অন্যদিকে পুরুষের যৌন ফ্যান্টাসি কি? অফুরন্ত যৌনসঙ্গী এবং অবাধ যৌনতা। রেফারেন্সের জন্য বিভিন্ন পৌরাণিক গ্রন্থে স্বর্গের বর্ণনা পড়তে পারেন।

১৯৬৮ প্যারিসের ছাত্র আন্দোলনের দাবী ছিল মেয়েদের হস্টেলে ছেলেদের অবাধ প্রবেশাধিকার। এই আন্দোলনকে ৬০ ৭০ এর দশকের 'sexual revolution' সূচনা বলে ধরতে পারেন। আমার একটা কথা প্রায়ই মনে হয়। আজকে এরকম কোনো আন্দোলন হওয়া সম্ভব কি? সম্ভব না হলে কেন নয়। যৌন ডায়নামিক্সে ঠিক কি পরিবর্তন ঘটেছে। আজকে কেউ এরকম দাবীতে আন্দোলন শুরু করলে নারীবাদিরা তাকে সমর্থন করা তো দূরের কথা তাকে সম্ভাব্য যৌন অপরাধী এবং নারীর পরিসরে অবাঞ্ছিত প্রবেশকারী হিসাবে অ্যাখ্যা দেবে। সমাজ, আইন প্রশাসন সেই পুরুষের সাথে কৃমিকীটের মতো ব্যাবহার করবে। আন্দোলন সফল হওয়া তো দূরের কথা শুরু পর্যন্ত্য হবে না। কারণ নারীর যৌন স্ট্র্যাটেজিতে ওটার আর প্রয়োজন নেই। তখন নারীর যৌন আকাঙ্খার বাস্তবায়নের জন্য সামাজিক প্রথার আগল ভাঙার প্রয়োজন ছিল

নাহ গেল নারীর দিক। কিন্তু পুরুষরা কেন ৬৮ ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল? তারা হয়তো ভেবেছিল কোন untapped যৌনতার ভান্ডার পরে আছে। সামাজিক প্রথার আগল ভাঙলেই বাঁধ ভাঙা জলের মতো চলে আসবে। পরবর্তী অভিজ্ঞতা প্রমান করেছে এই প্রত্যাশা কতটা ভুল ছিল। তার পরেই এলেন ক্যাথারিন ম্যাককিনন আর অ্যান্ড্রিয়া ডোয়ার্কিন - শুরু হলো "All men are rapist', "All heterosexual sex is rape" সেই রেপ অবসেশন এখনো চলছে। আমেরিকায় date rape আর এখানে প্রতিশ্রতি দিয়ে ধর্ষন। আমেরিকায় দেখা গেছে এই প্রজন্ম আগের প্রজন্মের থেকে অনেক কম সেক্স পাচ্ছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। নারীবাদ হলো নারীর যৌন স্ট্র্যাটেজি। নারীর যৌন স্ট্র্যাটেজির লক্ষ্য হলো নারীর যৌনতাকে যতটা বেশী সম্ভব মুক্ত রেখে পুরুষের যৌনতার উপর যতটা সম্ভব বেশী রেস্ট্রিকশন চাপানো। ৬০ এর দশকের যৌন বিপ্লব নারীর যৌনতাকে সামাজিক নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে এসেছে। আর পুরুষের যৌনতা যাতে মুক্ত না থাকে পরবর্তী নারীবাদি আন্দোলন সেটা নিশ্চিত করেছে।

আমাদের দেশে এইগুলো উপরোক্ত সময়ে হয় নি। উল্লিখিত দুটি পৃথক প্রবণতা একসাথে এখন আসছে। এবং আমাদের রক্ষণশীল বন্ধুরা পশ্চিমের মতোই নির্বোধ শত্রু হিসাবে নারীবাদকে তার লক্ষ্য পূরণে সাহায্য করছেন। পুরুষের যৌন স্বাধীনতার উপর কোনো ধরণের নিয়ন্ত্রণকে সমর্থন করার আগে ভাবুন নারীবাদ কি নারীর উপর কোনো যৌন নিয়ন্ত্রন মেনে নেয়

Read More

Author: Arunava Kar

Social Sex War feminism 13-September-2022 by east is rising

"সফল পুরুষ"-এর সংজ্ঞা বদলে দিতে হবে

পুরুষাধিকার আদনোলনের প্রধান কাজ হল পুরুষের মধ্যে Traditional সমাজের তৈরি করা কর্তব্যবোধটাকে শেষ করা। পুরুষ অধিকার পাক চাই না পাক, কর্তব্য পালনের দায় যেন না নেয়। ছোটবেলা থেকেই Traditional সমাজে সফল পুরুষ বলতে শেখানো হয় Provider পুরুষ।Provide করার বদলে পুরুষের কি কি চাওয়া ও পাওয়া উচিত নয় নারীবাদী প্রচারমাধ্যম সেটা গেলায় পুরুষকে। ফল দাঁড়িয়েছে পুরুষ কতটা বেশি Provide করতে পারে এবং কতোটা কম চাইতে পারে তার নিরিখে নিজের সাফল্য পরিমাপ করে।

একটা ছেলে ছোটবেলা থেকে প্রচণ্ড খেটে অনেক অর্থোপার্জনের উপযোগী হয়ে ওঠার পরে চরম নারী কেন্দ্রিক আইন মেনে একটা মেয়ে্র সাথে বিয়ে করছে বা প্রেম করছে।
মেয়েটা অন্য পুরুষের কাছে গেলে এই ছেলেটার কিছু বলার আইনী অধিকার নেই, ভাল চাকরী করলে খোরপোষ দিয়ে তবে বিচ্ছেদ পাবে, তার যৌন স্বাধীনতাও মেয়েটার ইচ্ছার ওপরে নির্ভরশীল। তার ওপর আছে বাবা মা সন্তান ভরণপোষণের পুরনো সময় থেকে চাপিয়ে দেওয়া দায়িত্ব।

একজন পুরুষকে চরমভাবে খাটিয়ে যতটা পারা যায় মূল্য নিংরে তারপরে বদলে তাকে চূড়ান্ত রকমের কম মূল্য ফেরত দেওয়াটাই রাখাটাই বর্তমান সমাজের ন্যায় বিচার।অর্থাৎ বর্তমান সমাজ দাঁড়িয়ে আছে পুরুষ শোষণের ওপর।

এই জঘন্য শোষণ স্রেফ নারী কান্দ্রিক আইনের জোড়ে টিকে আছে তা নয়।
এই শোষণকে টিকিয়ে রাখার একটা যদি কারণ হয় নারী কেন্দ্রিক আইন ও প্রচারমাধ্যম যে পুরুষকে ভাবতে শিখিয়েছে "নারী মানে অধিকার" তবে এর আরেকটা কারণ হল সেই Traditional সমাজ যে ভাবতে শিখিয়েছে পুরুষকে যে "পুরুষ মানে কর্তব্য"।

এই নব্য নারী কেন্দ্রিকতা ও Traditional সমাজ- এই দুই-এর জাঁতাকলে পড়ে পুরুষ হয়ে যাচ্ছে স্বেচ্ছায় শোষিত। শোষিত হওয়াকে সে মনে করছে "সাফল্য"। আর শোষণের বিরুদ্ধে কথা বলতে ভয় পায় কারণ সমাজ "অসফল" বা "ব্যর্থ" বলে ট্যাগিয়ে দেবে। রোজগার বেশি না করতে পারলে "পুরুষ loser" আর নারী কেন্দ্রিক বিচারব্যবস্থা ও সমাজের বিরোধিতা করলে "পুরুষ incel"। তাই "সফল পুরুষ" হতে চাইললে মুখ বুজে শোষিত হতে থাক।

অতএব "সফল পুরুষ"-এর সংজ্ঞা বদলানোর একটা লড়াই চালাতে হবে পুরুষাধিকার কর্মীদের। পশ্চীম বঙ্গের সবচেয়ে জনপ্রিয় পুরুষাধিকার সংগঠন "All Bengal Men's Forum" শ্রেষ্ঠ পুরুষ বলে সম্মানিত করে পুরুষদের। এরকম ভাবেই চিন্তা করা দরকার এবং সাফল্যের সংজ্ঞা পালটানোর লড়াই এর পরিধি বাড়ানো দরকার। আমাদের বোঝাতে হবে যে "সফল পুরুষ" মানে সে পুরুষ যে নিজের জীবনকে স্বাধীনভাবে উপভোগ করতে পারছে। কম রোজগারেও জীবন উপভোগ করা যায় আবার কোন সঙ্গী না নিয়ে একা একাও জীবন উপভোগ করা যায়। উচ্চ বুদ্ধাঙ্কের লোকেরাই কেবল একাকি জীবন উপভোগ করতে পারে। এভাবেই "সফল পুরুষের সংজ্ঞা" বদলে দিতে হবে আস্তে আস্তে। এটা প্রচার করা দরকার যে মেরুদন্ডহীন পুরুষেরাই কেবল প্রেম পায়।

Traditional সমাজ পুরুষের জন্য কর্তব্যের জীবন বরাদ্দ করেছিল নারী গর্ভে সন্তান ধারণ করে বলে। পুরুষ মরলে যতটা না ক্ষতি নারী মরলে ক্ষতি অনেক বেশি কারণ জন্মহার উচ্চ রাখা যাবেনা। আবার আগে সন্তানের জন্ম দিতে গিয়েও নারীদের মৃত্যুও অনেক বেশি হত। গবাদী পশু ও কৃষি কেন্দ্রিক জীবনে অনেক অল্প বয়সেই মানুষকে উৎপাদক বানানো যেত। কিন্তু বর্তমান যুগে চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতি এবং মানুষের উতপাদক হওয়ার বয়স বেড়ে যাওয়ায় উচ্চ জন্মহার রাখার প্রয়োজনীয়তা আর নেই। আর তাই পুরুষের জন্য কর্তব্যের জীবন বরাদ্দ করার আর মানে নেই। পুরুষ এখন কর্তব্যমুক্ত হতেই পারে।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Social Sex War feminism 25-August-2022 by east is rising

পারিবারিক বিবাদ সম্পর্কিত মামলায় দীর্ঘ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এক বিচারকের ৯টি উপদেশ

♦️১) আপনাদের পুত্র ও পুত্রবধূকে আপনাদের সাথে একই ছাদের তলায় বাস করতে উৎসাহ দেবেন না। বরং অন্যত্র বাসস্থান খুঁজে তাদের আলাদা থাকতে পরামর্শ দিন। সন্তানের পরিবার থেকে যত দূরে থাকবেন, তাদের সাথে সম্পর্ক তত ভাল থাকবে।

♦২) পুত্রের স্ত্রীকে 'পুত্রবধূ' হিসাবেই ভাবুন, আপনাদের নিজের মেয়ে বলে ভাবতে যাবেন না। তাকে বন্ধু হিসাবে ভাবতে পারেন। আপনাদের পুত্র চিরকালই আপনাদের কাছে ছোট্ট থাকবে। কিন্ত তার স্ত্রীকে যদি সেই সমমর্যাদায় ফেলেন এবং কখনো তাকে বকাবকি করেন, সে কিন্তু চিরকাল তা মনে রাখবে। বাস্তবিক জীবনে জেনে রাখবেন, তার নিজের বাবা-মাকেই সে বকুনি দেবার অধিকার দেয়, আপনাদের নয়।

♦৩) পুত্রবধূর চরিত্র বা অভ্যাসগুলো যে ধরণেরই হোক না কেন, সেটা পুত্রের সমস্যা, আপনাদের নয়। কারণ সেও প্রাপ্তবয়স্ক, তার স্ত্রীও প্রাপ্তবয়স্ক।

♦️৪) যদি একত্রে থাকাটা অনিবার্য হয়, নিজেদের কাজকর্ম নিজেদের মধ্যে পরিস্কার ভাগাভাগি করে নিন। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, তাদের হয়ে ধোপার কাজ, রাঁধুনীর কাজ, বাজার সরকারের কাজ, বাচ্চা রাখার কাজ করবেন না। অবশ্য বিশেষ ক্ষেত্রে পুত্রবধূ যদি বিশেষভাবে অনুরোধ করে বাচ্চার খেয়াল রাখার জন্য এবং শারীরিকভাবে আপনি তা করতে সমর্থ হন, তাহলে আলাদা কথা। তবে এই কাজের বিনিময়ে কোনকিছু আশা করবেন না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল এই যে, পুত্রের পারিবারিক কোন সমস্যাকেই নিজের সমস্যা ভাববেন না। তাদের সমস্যা তাদেরই সমাধান করতে দিন।

♦৫) পুত্র ও পুত্রবধূর মধ্যে ঝগড়ার সময়ে অন্ধ ও কালা সেজে থাকুন। স্বামী-স্ত্রীর বিবাদে শ্বশুর-শাশুড়ির নাক গলানো কোন দম্পতিই পছন্দ করে না।

♦৬) নাতিনাতনীরা পুরোপুরি ছেলে ও বৌয়ের সম্পত্তি। তারা যদি নিজেদের সন্তানদের অনেক বড় করে গড়ে তুলতে চায়, সেটা তাদের ব্যাপার। এক্ষেত্রে কৃতিত্ত্ব বা অভিযোগ, কোনটাই আপনাদের আসার সম্ভাবনা নেই।

♦️৭) আপনাদের শ্রদ্ধাভক্তি করা বা সেবা করার দায়িত্ত্ব পুত্রবধূর নয়, আপনাদের পুত্রের দায়িত্ত্ব। আপনারা যদি পুত্রকে সঠিক শিক্ষা দিয়ে থাকেন, তাহলে তাদের মধ্যে সম্পর্ক অবশই ভাল হবে।

♦️৮) নিজেদের অবসর জীবন ভালভাবে কাটানোর পরিকল্পনা বেশি করে করুন, আপনার সন্তানেরা সেই সময়ে আপনাদের দায়িত্ত্ব নেবে, ভুলেও সে কথা ভাববেন না। আপনারে জীবনে অনেক পথ পাড়ি দিয়ে এসেছেন, আরো বহু বাকি। বহু কিছু দেখার ও শেখারও বাকি। অবসর জীবন সুখী করার দায়িত্ত্ব আপনাদেরই। নিজেদের কষ্টার্জিত সম্পত্তি মৃত্যুর আগেই ভোগ করে নিন।

♦৯) নাতিনাতনীরা আপনার পরিবারের কেউ নয়, মনে করুন তাদের পিতামাতা আপনাদের এই বহুমূল্য উপহার দিয়েছে।

সংগৃহীত

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Social Sex War feminism 12-August-2022 by east is rising

Men’s Right Movement: The Funeral of Patriarchy

For many decades, gender struggle have been important part of core mainstream politics, social discourse, culture, economy. In yesteryears, the gender politics was centred around the female gender. From women liberation to multiple waves of feminism, female gender movements were always on the run and was patronized by ruling class, capital, establishment etc and so much so that they have become part of our daily lives. But a new movement is growing in the horizon, the masculinist movement which is an umbrella term for all male gender based movements ranging from Mens Right Activism to MGTOW(Men Going Their Own Way) to Red Pill Ideology. While women gender centric movement was always there in history, gender movement based around men is a completely new. Let’s decipher how it all came to be.

To understand this, we first need to understand how different genders evolved differently. Human first lived lifestyle of hunter-gatherer in a structure of primitive commune. Men used to the hunting and fighting tasks while women did gathering and child upbringing tasks. Women give birth while men produce semen. One man can impregnate multiple women at the same time while one woman can get pregnant with only one man at a time. So it was observed by humans that, death of one woman will affect the reproduction process very adversely while death of one man will have no effect on the reproduction. Few surviving men can procreate and multiply the population while with few women surviving, the population won’t increase. As there would be many deaths, more births would have to be ensured to keep the population intact. Also, the best men will carry forward the  best genes and via that the future generations will genetically improve, so will be the collective as a whole. From this understanding, a division of labour based on gender came into existence where men were assigned more difficult tasks which included risk of death too while women were given relatively easy tasks. This was because a man’s life was seen less valuable than a woman’s, the reason is mentioned above. Hence, the concept of male disposability came while women were being valued just for gender as reproduction was necessary for human existence.

But for men need to risk their lives and take difficult tasks, there needed to be some rewards, incentives for that otherwise no man will fulfil that role. So the victorious men who won the survival of the fittest game were given more leading positions, given the best of females and were venerated. This was done to motivate men to put their lives in danger to perform all the difficult tasks necessary for the betterment of the commune like hunting, fighting dangerous animals and insects, warring with other tribes, dealing with heavy tasks like rock cutting, rowing, crossing rivers, seas etc and many more.

In primitive commune,both men and women were polygamous.Sexual activity and reproduction was mandatory for every member. Children knew their biological mothers while biological father was unknown. Children upbringing was done by the entire collective. Society was matrilineal.

Gradually human settled and learned agriculture. Then the matrilineal and commune structure remained. With the advent of bronze age, private property emerged. As men engaged in more risk-taking ventures and travelled far for purpose of hunting, war, trade etc they became property owners gradually. In order to ensure the transfer of private property to the next generation, it was needed to be ensured to be the same bloodline of father. So monogamy came into existence, institution of marriage is born. In Iron Age, productivity multifolded and there was a requirement of more population. So in order to ensure more births, strict division of labor was established. Women were assigned to giving birth, children upbringing and domestic household roles while men were assigned breadwinner role and compelled or incentivized to produce more for family, society and state. Thus came into being the system called Patriarchial family. Sexual freedom of both genders were cut down to ensure that only biological and legitimate children of the father were entitled to father’s property. It may be noted that from then onwards, children born out of legitimate marriage did not have any right to private property of their biological father. A strict segregation of property and non-property owning classes emerged at this point. Men’s social standing criteria became ownership of property and protecting the state while women’s status was associated with their father and husband’s social position. The concept of ‘consent’ also emerged at that time to ensure that only property owning men had the access to best of women. Propertyless men were relegated to slavery, serfdom and cannon fodder while propertyless women became dancers, concubines, prostitutes etc.

Patriarchy gave both men and women certain rights, responsibilities and imposed certain restrictions on them. Patriarchy orders men to be provider and protector while women to nurturer and mother. Men were compelled to protect the collective and provide for family and society while women were bound to give birth and obey their husbands. Anyone avoiding these were punished and outcasted (not man enough or not proper woman). There were many more rules, but for the sake of this article I am keeping it short.

The above system evolved through human history and was remained firmly until the industrial revolution.

When industrial revolution came, human society changed altogether. Old class relations were abolished. Money motivation became the primary motivation for work. The property owning class became the capitalists who dethroned old property owning classes. Non-propertied classes became the working classes who worked in factories, constructions and they lived through selling their labor in exchange of wages. As they did not own property, the importance of marriage was redundant. People need to move frequently from one location to another, so prostitution has to be accepted and socially recognized. Human needed to continuously upskill themselves to stay relevant in the labor market.  So children raising cost increased, and burden on men as breadwinner got multiplied. So men opted for less kids and encouraged female members of their family to be earners to reduce the financial burden. To increase profits farther and reduce working class bargaining power, women were made to enter the workforce. At that time, the working class gradually became politically relevant and socialist ideas emerged. Frederich Engels, co-founder of scientific socialism, stated in his book ‘The Origin of State, Family and Private Property’ that private property is the source of exploitation of women and existence of the Institution of Marriage is centred around private property i.e. without private property marriage and patriarchial family is defunct. After formation of Soviet Union, both genders were compelled by law to enter the workforce. This was gradually adopted in whole world. So in a nutshell, after industrial revolution both patriarchy and marriage became defunct for the working populance, what remained was just the inertia effect of the past.

Now here comes the twist. Women did not want to lose the benefits of patriarchy, they wanted to lose only the duties and restrictions. While men were so conditioned in patriarchy that they kept their patriarchial duties while rights were taken away from them. The propertied ruling classes, capitalists, state, establishment, society whose very existence is centred around patriarchy wre threatened by modernization and wanted to retain patriarchy at all costs. With the massive improvement of medical sciences and advent of reproductive control, life expectancy increased and also birth control measures came into existence. So women were no more liable to give birth and people could engage in sexual activity without any worries. This was a massive improvement in human sexual life. So sexual revolution came into existence. Women were liberated from their patriarchial role while retaining the benefits. Now, if men too emanicipate themselves from patriarchial role, then the whole patriarchy would have been collapsed and all those entities who benefited from it would have eradicated. If a man is not bound in patriarchial duties, then naturally he will live a voluntary life and will engage activities of his choice. He will not labor like oxen for ruling classes. So the patriarchial establishment wanted to prevent this at all costs. Accepting the material reality, they devised a system where women will have the patriarchial rights, privileges without the duties and responsibilities while men will have the reverse i.e. patriarchial duties without rights. Also, due to evolutionary purpose humanity was conditioned to think that life of an average man was considered expendable while any woman’s life is priceless. So society accepted tgis arrangement. Thus born Feminism which is Patriarchy in Decay. The biggest lie which is being sold is that feminism is fight against patriarchy while the truth is it is a continuation of patriarchy and a reaction against modernization. At the same time , the social justice postmodernism and new left replaced the old socialist left. In this politics, feminists apex/nadir fallacy was prominent as they compared topmost men with average women. They intentionally supressed the fact that in order create few topmost men, countless average men were sacrificed while women were protected solely because of their gender, the evolutionary reasons are mentioned above. So, women were assumed as victims and misandrist laws were implemented and it started to have effect. Another important tactics was controlling men through sexual urges. Creating ‘Rape Hysteria’ became a routine practice. This was done to remove easy sexual access for men and force them to enter into patriarchial role. Double standard was adapted for both genders. Single women were celebrated as role model while single men were shamed. Single-shaming has become a routine practice to force men into patriarchial role. Laws did not recognize gendered crimes against men by women while in the reverse case, a mere allegation is enough for kangaroo court mob justice. Male consent, male choice regarding sexual partnerswere regarded as heresy. The belief system was established that a man’s life is incomplete without a woman and family and he must spend entire life in servitude of others. This was done to ensure men toil day and night to live an involuntary life for the benefit of the political class, profiteers and social leaders. While opposite message was propagated for women. They can live life of their choice, whether they work or not, without any duties and are entitled to all the benefits. Due to lack of alternative mode of reproduction, this arrangement prevailed.

Now, another important question comes that why many men also supported this arrangement. The answer is due to evolutionary programming, men are used to see each other as competitors, women as rewards and family and social recognition as ultimate aim in life. This instinct is being enforced by the establishment as it furthers their purpose. Patriarchy also conditions men to be giver, not taker and asking for your own interest as unmanly. Patriarchy teaches that women are always weak, vulnerable, divine creatures who need to be pedestalized and pampered and believes women can do no wrong and cannot harm anyone. This very entrenched belief of patriarchy is the foundation of feminism. This is a very proof that feminism is backward and reactionary, not progressive as it claims. Feminism also support child labor for boys in order to subsidize for freeloading adult females. This system also ensures that new ascending men are destroyed so already established men in top of hierarchy is not challenged. This is one of the reason ruling classes patronize feminism.

Boomers and GenX generations support this arrangement to benefit from the exploitation of next generation males. These two generations seek to plunder next generation to self-maximize for themselves. They also derive a primal, sadistic pleasure in putting next generations into servitude.

Any human involved in involuntary activity is exploitation, especially if it is done without any compensation. So the current system is exploitation for men. Whenever anyone speaks against this injustice, he is silenced and hounded out by the entire establishment backed mobs. Feminism is feral in nature. It primarily moves by animal instinct as it is not based on any civilizational conduct rather than primal self-maximization. They have zero proper response to their critics and only show pavlovian reactions ranging from personal attacks, character assassinations to mob lynching.

This neopatriarchial tyranny has naturally generated a backlash and gave rise to many movements from Mens Right Movement to MGTOW. Many of them had limited success but fighting a powerful adversary is not that easy. These movements are spontaneous and radical and has potential to be a world changer if nurtured properly. Previously, taking advantage of the left wing misandry, traditionalist, nationalist, religious right wingers had infiltrated into men’s movements and tried to destroy them from within. They seek to return to traditional patriarchy which only makes feminism strong. The redpill and pickup community is interested in hedonistic self-centric life which will have no effect. Blackpill and MGTOW community is nihilist and pessimist. None of them have shaken their patriarchial mould completely. Sexual freedom and easy access to sex must be supported but that should not be be all end all in life.MGTOW has a sound philosophy. Many men having realized they are in a bonded labor system where they are doing duty without rights. So many men have shunned marriages, relationships alltogether which is a good step. Next step would be completely de-indoctrinating yourself from patriarchial mould and living an emancipated life free from any need of validation. So there should be completely new movement.

The approach of androcentric movement should change completely. The main message should be like this “Patriarchy is defunct. I do not have any rights of patriarchy. So I would not do the duties. Crimes against me must be recognized and no man shall be prosecuted without concrete proof. I will live life according to my choice and nobody else has the authority to interfere in it. My sexual autonomy and bodily autonomy must be recognized. My consent must be recognized. I won’t be expected to sacrifice for others just because I am a man. Nobody is entitled to the fruits of my labor but me.My life, my body , my choice.” The above words will the main mantra of the movement of male emancipation i.e. liberation from patriarchial duties, exploitation and all burdens.

Any man who seeks to change the system has to change himself first. Emanicipated men will lead the struggle. Those men who have liberated themselves from the shackles of patriarchy will be the flag bearer of that struggle. The aftermath of this struggle will be complete abolition of patriarchy, change in class structure, power structure and a complete new world. Monopoly capitalism and pre-capitalist systems will get a major blow as it will shatter their foundation.

In conclusion, patriarchy gradually evolved into feminism and the new changing material reality has given rise to mens movements which will eradicate patriarchy. In this article, I have summarised the entire thing. In next articles i will discuss in detail about every topics related to this subject

Read More

Author: Purandhar Khilji

Social Sex War feminism 25-July-2022 by east is rising

বাঙালী কেন নারীবাদী হয় ২

ভারতে বসবাসরত গড়পড়তা বাঙালীর কাছে নারীবাদ হল প্রায় ধর্মীয় মৌলবাদের মতন। বাঙালীর সবকিছুর মূলে সেই নারী নিয়েই লাগে। কে কত নারীদরদী তার ইঁদুরদৌড়ে নেমে পড়ে গড়পড়তা বাঙালী। গতপর্বে এর ঐতিহাসিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট নিয়ে বিস্তৃত আলোচনা করেছি।

এবার ফোকাস করা যাক বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে।

প্রথমেই জানা যাক নারীবাদের মূল বক্তব্য কী। পিতৃতন্ত্রে নারী ও পুরুষের দ্বায়িত্ব ও অধিকার সুস্পষ্টভাবে প্রতিষ্ঠিত করে দেওয়া হয়েছিল।

এবার নারীবাদের মূল মতাদর্শ হল পিতৃতন্ত্রের যে সুবিধাগুলি নারী পেত সেগুলী বহাল থাকবে কিন্তু দ্বায়িত্বগুলি থাকবে না উপরন্তু বাড়তি সুবিধা পাবে। পুরুষের ক্ষেত্রে ঠিক বিপরীত, তাদের পিতৃতান্ত্রিক দ্বায়িত্বগুলি বহাল রাখলেও অধিকার সব খর্ব করে দেওয়া হল। ফলে বকলমে নারীবাদ বলে পুরুষের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র থাকবে কর্তব্য আর নারীর থাকবে শুধু অধিকার।

এবার বাঙালী এটা গণহারে গিলল কেন? কারণ আগেই বলেছি, গড়পড়তা বাঙালী হল নারীপূজারী। ফলে ধর্মবিশ্বাস হিসাবেই নারীবাদ তাদের মজ্জাতে ঢুকে পড়ে।

এবার বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতেও একে দেখা যাক।

বাঙালী একমাত্র নারীর নামেই উগ্রচণ্ডা হয়। বাম থেকে ডান সব বাঙালীর সবার আগে আসে নারীবাদ, পরে সবকিছু।

এর একটি কারণ আগের পর্বেই বলে দিয়েছি, লৌহযুগের বিকাশ না হওয়া। ফলে বাঙালীর মধ্যে কোন শক্তিশালী সামাজিক কোডের বিকাশ হয়নি। সেইজন্যে ন্যায়-অন্যায়, ঠিক-ভুল বোধের উদয় হয়নি।

এবার লৌহযুগের বিকাশ না হওয়ার সাথেই রাষ্ট্রধারণার বিকাশ হয়নি, ফলে রাজনীতিতে লবডঙ্কা।

সেই ভুল রাজনীতির দৌলতে বাঙালী হিন্দু আজ একটি ক্ষমতাহীন, পুঁজিহীন দূর্বল, ভৃত্য জাতি।

মধ্যবিত্তদের হাতে জাতি গেলে এই অবস্থাই হবে।

দূর্বল জাতির পুরুষরা বরাবরই পুরুষের কাতারে backbencher হবে। তবে ক্লাসের backbencher এর মতন কিন্তু backbencher পুরুষ কখনোই নয়, সে থাকে খরচের খাতাতে। নারীদের কাছেও তাই।

ফলে বাঙালী পুরুষ নারীভাগ্যে পশ্চাতে অবস্থান করে। এই না পাওয়ার হতাশাই তাকে আরো হ্যাংলা ও মরিয়া করে তোলে। ফলে সে যেনতেনপ্রকারেন নারীদের তুষ্ট করতে গিয়ে বদ্ধ উন্মাদের মতো আচরণ করে। আবার পড়াশুনা ও কেরিয়ারের মাঝে স্বাভাবিক জীবন ও যৌনতা পায়না বলে সে আরো ভেড়ুয়াতে পরিণত হয়।

আগেই বলেছি, বাঙালী অভিভাবকরা সন্তানদের নিজ স্বার্থসিদ্ধির উৎস হিসাবে দেখে। ফলে বিশেষত পুত্রসন্তানের ভালোমন্দ তাদের চোখে পড়েনা। বরং তাদের মধ্যে এক অদ্ভুত ঈর্ষা কাজ করে যে আমি যা পাইনি আমার ছেলেও তা পাবেনা। ফলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তারা ছেলেদের কলুর বলদে রূপান্তরিত করতে উঠেপড়ে লাগে। ফলে তারা তাদের জীবনের পোটেনশিয়াল পূর্ণ করার আগেই শেষ হয়ে যায়।

এছাড়াও বাঙালী সংস্কৃতি ও সমাজ এমনই যে পুরুষদের স্বাভাবিক পৌরুষসুলভ আচরণকে blasphemy হিসাবে দেখে। ফলে তারা তাদের সম্পূর্ণ মেরুদণ্ড ভেঙ্গে এক হীনমন্য চাটুকারে পরিণত হয় ফলে তারা নারীসঙ্গও এই চাটুকারিতার মধ্যে দিয়েই নারীকে তুষ্ট রাখবে এই আশা করে।

অর্থবল, শক্তিবল ও পৌরুষবল ছাড়া যেকোন পুরুষই ক্লীবলিঙ্গই হবে।

এছাড়াও তাকে শেখানো হয় একটি বৌ পেলেই তোমার জীবন স্বার্থক। নারীসঙ্গ ছাড়া তুমি বৃথা। ফলে সেই নারী পাওয়াকেই জীবনের একমাত্র সার্থকতা মনে করে।

আবার নারীদের যেভাবে বড় করা হয় তাতে তাদের শেখানো হয় তুমি নারী মানেই বিশাল কিছু, গোটা পৃথিবী তোমার পায়ের মুঠোয়, তোমাকে সারাজীবন কেউ না কেউ মণিমুক্তোর মালা ছড়িয়ে যাবে।

ফলবশত যেটা হয় বাঙালী পুরুষ হয় মেরুদণ্ডহীন ক্লীব যার কাছে একটা নারীর সঙ্গ মানেই জীবনের সবকিছু আর বাঙালী নারী হয় দাম্ভিক, অহঙ্কারী এক narcissist জীব। দুয়ের মিশেলে বাঙালী জাতি হিসেবে হয় নারীবাদী।

এখানে আমি দ্বিতীয় পর্ব শেষ করলাম। আরো অনেক কিছু বলা বাকি রয়ে গেল। সেগুলি আরো পরে বলব ধীরে ধীরে। অপেক্ষাতে থাকুন। যেপথে চলেছি তার শেষ নাই এখন।

 

 

Read More

Author: Purandhar Khilji

Theoretical Sex War feminism 06-July-2022 by east is rising

কেন বাঙালী নারীবাদী হয়

ভারতে বসবাসরত বাঙালী যে নারীবাদের শীর্ষ পদক নেবে সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। ভারতীয় বাঙালীর নারীবাদ ধর্মীয় মৌলবাদের মতোই উগ্র ও অন্ধ। নারীবাদ বাঙালীর মজ্জাতেই ঢুকে গেছে নানাকারণে। কিন্তু কীভাবে তা হল সেটার বিশ্লেষণ তেমন সঠিকভাবে হয়নি। এই লেখনীতে সেই বিশ্লেষণই করব যে কীকরে এমনটি হল এবং কেন বাঙালী এই বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন হল।

প্রথমেই বলে নিই এখানে বাঙালী বলতে গড়পড়তা ভারতীয় বাঙালীর কথা বলা হচ্ছে। ব্যাতিক্রম বা বাংলার সোনালী যুগের শাসক, অভিজাত থেকে শুরু করে creme la creme বাঙালীর কথা বলা হচ্ছেনা। গৌড়েশ্বর শশাঙ্ক থেকে বাংলার শেষ সার্বভৌম বাদশা দাউদ খান কররানী পর্যন্ত যে হাজার বছরের গরিমার সময়, তখনকার বাঙালী এমনটা ছিলনা। সাধারণ বাঙালী তা হয়ে থাকতে পারে কিন্তু কুলীন creme la creme শ্রেণী এরকম ছিলনা। তারা সকলেই পৌরুষবলে বলীয়ান ছিলেন এবং আজকের বাঙালীর সাথে তাদের তুলনাই চলেনা। তারও আগে সিংহবাহুর শাসনামলে বা চন্দ্রবংশের সময়েও বাঙালী এইরম ছিলনা।

মূলত বাঙালী যখন 1576 এ সার্বভৌমত্ব হারিয়ে ফেলল তখন থেকেই এরম অবক্ষয় হয় বাঙালীর যেটা ব্রিটিশশাসনামলে ও ভারতরাষ্ট্রে তার ষোলকলা পূর্ণ হয়।

একটা মুখ্য বিষয় মনে রাখতে হবে যে নারীবাদ বৈশ্বিকভাবে সংগঠিত হয় 1960 এর দশক থেকে ও বিশ্বের পরাশক্তির মদতেই তা গোটা বিশ্বে ছড়ায়। কিন্তু বাঙালীর নারীবাদের সঙ্গে এর সম্পর্ক খুববেশী হলে অনুঘটকের মতো, তার বেশী নয়। বাঙালীর নারীবাদ বাঙালীর মধ্যেই বহুদিন ধরে চুড়ান্তভাবে ছিল। এটা এখানকার সংস্কৃতির মধ্যেই আছে।

আমারা যদি বাংলা সাহিত্য থেকে সনাতনী বাঙালীর সংখ্যাগরিষ্ঠ শাক্ত্যমত দেখি তাহলে দেখতে পাব যে সবখানেই আমরা নারীকেন্দ্রিকতা ও পুরুষবিদ্বেষ দেখব। শাক্ত্যমতে দৈবশক্তিই হল নারীশক্তি, তাই সেই মতে নারীর স্থান সবসময়েই পুরুষের উচ্চে। শাক্তমতে আরাধ্যরা সকলেই দেবী ও তার বিপরীতে অসুর-দানবরা হল পুরুষ। এখানে শুভশক্তি মাত্রেই নারী ও অশুভশক্তি মাত্রেই পুরুষ এই প্যারাডাইম তৈরী হয়। ফলে এর থেকে যে বিশ্বাসটি জন্ম নেয় যে নারী মানেই সে কোন মানুষ নয়, সে পূজনীয় দৈবসত্তা(divine entity) আর পুরুষ মাত্রেই সে অশুভ আসুরিক শক্তির প্রতীক। এইভাবে গড়পড়তা বাঙালীর মাঝে এই ধারণা বদ্ধমূল হয়ে পড়ে।

স্বাধীন বাঙালী রাষ্ট্রের পতনের সাথে এই ধারণাই মূলধারার বাঙালী চিন্তার মধ্যে আসে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য স্বাধীন বাঙালী শাসক কেউ শাক্ত্য ছিলেননা। তারা মূলত বৌদ্ধ, শৈব, বৈষ্ণব ও মুসলমান ছিলেন। তাই নারীপূজা বাঙালীর ঐতিহ্য বলে যে অপপ্রচার করা হচ্ছে সেটাও হল এপ্রকার নারীবাদী প্রোপাগাণ্ডা।

এবার দেখে নেওয়া যাক যে ধর্মের বিবর্তনের নিরীখে এইধরণের ধর্মীয় আচারের স্থান কীরূপ। নারীপূজার প্রাধান্য, মাতৃকাপূজা এর উদ্ভব হয় নিওলিথিক যুগে এবং ব্রোঞ্জযুগ পর্যন্ত ইহা ছিল। মূলত নগরসভ্যতা ও লৌহযুগের বিকাশের সাথেই ইহার সমাপ্তি ঘটে। মানুষ যখন শিকারী-সংগ্রাহক জীবন ছেড়ে সবে কৃষিকাজে ঢুকেছে তখন জমির উর্বরতা ও নারীর উর্বরতাকে এক করে মাতৃকাশক্তি রূপে পূজা করা হত। এইসময়ের সমাজ ছিল নারীতান্ত্রিক। ইউরোপ থেকে আনাতোলিয়া সর্বত্রই নিওলিথিক থেকে মধ্য ব্রোঞ্জযুগ পর্যন্ত এইধরণের মাতৃতান্ত্রিক সমাজের উদাহরণ পাওয়া যায়। নগরসভ্যতার বিকাশের সাথে সাথে মূলত পুরুষদেবতাপ্রধান পৌত্তলিকধর্মের সূচনা হয় ও লৌহযুগ বিকাশের সাথে একেশ্বরবাদ ও পিতৃতন্ত্রের বিকাশ ঘটে।

এর থেকে কতগুলো জিনিস পরিষ্কার হল। এক, বাঙালীর বিবর্তন তাম্রযুগ অবধি। লৌহযুগের বিকাশ ঘটেনি, নগরসভ্যতারও বিকাশ ঘটেনি। Richard Eaton এর Rise of Islam in Bengal Frontier গ্রন্থে বিস্তৃতভাবে বর্ণনা করা আছে যে কীভাবে ইসলামের আগমনের পরে বাংলার বিস্তীর্ণ জলাজঙ্গলভূমি পরিষ্কার করে জনবসতির বিস্তার হয়। অর্থাৎ ইসলামের আগমনের পূর্বে লৌহযুগের এই বুনিয়াদী ধাপের বিকাশ হয়নি। জনসংখ্যার বিস্তারও আগের মতন ঘটেনি।

যদি বাঙালী সাহিত্য দেখা যায় সেখানেও দেখব যে নারী মানেই সে মহীয়সী আর অত্যাচারিত আর পুরুষ মানেই যত খারাপের ডিপো। এটাই বাংলা সাহিত্যের অন্যতম মূল থিম। পুরুষ স্বাধীন জীবনযাপন করলে সেটা অন্যায় আর নারী করলে সেটা সমাজবিপ্লব। এই হল গড়পড়তা শিক্ষিত বাঙালীর মনন।

ব্রিটিশ আমল থেকে বাবু-কেরানী চাকুরীজীবী শ্রেণী উলুবনে শেয়ালরাজা হয়ে বসে এবং এরাই বাঙালী সমাজকে নিয়ন্ত্রণ করা শুরু করে। এরা সবসময়েই বাঙালীকে স্তাবকতা, দাসবৃত্তি শিখিয়েছে এবং নিজেরা উলুবনে শেয়ালরাজা হয়ে থাকার জন্য বাকী বাঙালীদের শেষ করেছে।

যেহেতু এই মধ্যবিত্ত শ্রেণীটাই বাঙালীকে নিয়ন্ত্রণ করে তাই এদের বৈশিষ্ট্য পর্যালোচনা করলেই বোঝা যাবে। মধ্যবিত্ত বাঙালীর কাছে সবকিছুই খরচ। যেহেতু তাম্রযুগের আগে বিবর্তন হয়নি তাই বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উৎপাদন এসব রপ্ত করতে পারেনি। তাই বাঙালী মধ্যবিত্ত subsistance mindset এ চলে। আবার যেহেতু এরা চাকুরীজীবী তাই সর্বদাই পরনির্ভর। পূর্বপুরুষের সম্পত্তিও হাতছাড়া করেছে এবং যৌথপরিবার ধ্বংস করে নিউক্লিয়ার পরিবার গড়েছে। সবকিছুর ফলে এরা সন্তানকেও খরচা ও বোঝা হিসাবেই দেখে, স্বাভাবিক জৈবিক  অপত্যস্নেহ ও বংশবিস্তারের আকাঙ্খাও জন্মায়নি এদের মধ্যে। এছাড়াও গড়পড়তা বাঙালী হয় প্রচণ্ড ভীতু, ঝুঁকিবিমুখ, স্বার্থপর ও ঈর্ষাকাতর। ফলে ইহারা সন্তানদেরকে নিজেদের স্বার্থের মাঝেই দেখে, তাদের পূর্ণাঙ্গ মানব হিসাবে স্বীকৃতি দেয়না। তাদের মাঝে এই মনস্তত্ব কাজ করে যে কন্যাসন্তানকে বিয়ে দিয়ে অপর কারুর ঘাড়ে চালান করে দেব ও পুত্রসন্তানকে গবাদীপশুর মতন কলুর বলদ বানাবো যাতে বৃদ্ধবয়সের পেনসন হতে পারে সে। বাঙালী পুত্রসন্তান মানুষ করে বৃদ্ধ বয়সের পেনসন হিসাবে ও কলুর বলদ হিসাবে।

এইকারণে জন্ম থেকেই কন্যাসন্তানের জন্যে খোলা ছুট থাকে যাতে সে কোন মালদার পার্টি পাকড়াও করতে পারে আর পুত্রসন্তানকে পুরো শিকলবদ্ধ গাভী করে বড় করে। তার জীবনের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা থেকে সর্বক্ষণ তার উপর অকথ্য অত্যাচার চলে তাকে একদম মেরুদণ্ডহীন ক্রীতদাস বানানোর জন্যে। ফলে সামাজিক জীবন থেকেও বঞ্চিত হয় ও জীবনের স্বাভাবিক চাহিদাও মেটেনা। এইকারণে প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থাতেও তারা ভেড়ুয়া, ভীতুতে পরিণত হয় ও পদে পদে ঝাড় খায়। তাছাড়াও বাঙালী উলুবনে শেয়ালরাজা হতে চায়, ফলে বাকীরা একদম ভেড়ুয়া না হলে সেটা সম্ভব নয়। তাই বাঙালী সমাজনেতারাও এইটাকে পৃষ্ঠপোষকতা করে।

বাঙালী পৌরুষকে ঘৃণা করে ও পুরষচরিত্রকে দমনের চেষ্টা করে। কারণ উপরোক্ত arrangement ধরে রাখতে এটা খুব দরকার। যদি বাঙালীর মধ্যে কোন পৌরুষসুলভ চরিত্রের বিকাশ ঘটে তাহলে উপরোক্ত সমস্তকিছুই বন্ধ হবে। সে মধ্যবিত্তের শাসনও মানবেনা, সে গোলামিও মেনে নেবেনা। দালাল ও তাবেদারদের রাজও চলে যাবে। বাঙালী শক্তিশালী ও ধনী জাতি হিসাবে পুনরায় উঠবে। তাই যারা এটা আটকাতে চায় তারাই বাঙালীকে নারীবাদী বানিয়েছে।

এইভাবে সংক্ষিপ্তভাবে বিশ্লেষণ করা গেল যে বাঙালী কেন নারীবাদী হয় এবং কীভাবে তা হল। পরবর্তী লেখনীগুলিতে আমি ঋরো বিস্তারিতভাবে এই আলোচনা করব এবং এর থেকে বেরনোর পথও লিপিবদ্ধ করব।

শেষে একটা কথা বলে নেই, রাজনৈতিক সঠিকতা অর্থাৎ political correctness থাকলে এই পথে আসার দরকার নেই। প্রচলিত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে লড়ার প্রথম শর্তই হল অকপট সত্যিটা সামনে তুলে ধরতে হবে। তাই আমি কোন রাখঢাক না রেখেই সত্য বলে চলব তাতে কে কী ভাবল তোয়াক্কা না করে। সত্যের জয় হোক

Read More

Author: Purandhar Khilji

Theoretical Sex War feminism 02-July-2022 by east is rising

কন্যাশ্রী আছে, কিন্তু পুত্রশ্রী নেই কেন? বেটি পড়াও আছে, কিন্তু বেটা পড়াও নেই কেন?

মাধ্যমিকে প্রতিবছর কিন্তু ছেলেদের সংখ্যা কমছে মেয়েদের তুলনায়। সুতরাং পুত্রশ্রী চাওয়ার জায়গা আছে অবশ্যই। ছেলেরা খুব পরিস্কারভাবে স্কুল ছাড়ছে এবং শ্রম বাজারে ঢুকে যাচ্ছে।

কন্যাশ্রী করার একটা কারণ না কি ছিল নারী পাচার পশ্চীম বঙ্গ থেকে বন্ধ করা। সেটা কতটা সফল হয়েছে জানি না। প্রথম দিকে শুনতাম সফল হচ্ছে, জাতিসঙ্নংঘ না কি পুরস্কার দিচ্ছে পশ্চীম বঙ্গ সরকারকে, কিন্তু এখন আর কোন খবর পাইনা।

বাজারে পর্যাপ্ত শিক্ষিতদের কাজ না থাকলে নারীকে বেশি দূর না পড়িয়ে বিয়ে দেওয়াটাই অর্থনৈতিক ভাবে যুক্তি সম্মত ছিল। সরকার (হয়তো আন্তর্জাতিক মদতে কারণ পশ্চীম বঙ্গ সরকারের পরে কেন্দ্রীয় সরকারও এই পথে হেঁটেছে) নারীকে শিক্ষিত করে তুলছে কোন শিক্ষিত শ্রমের চাহিদা ছাড়াই যাতে নারীর বিয়ের বয়স বাড়ে এবং সমাজের জন্মহার কমে যা উন্নয়নশীল দেশগুলোর সরকার চায়। কারণ উন্নয়নশীল দেশে গড়ে মানুষ প্রতি পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি/পরিকাঠামো/পুজি নেই আর তাই জন্ম হার কমিয়ে মানুষ প্রতি পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি/পরিকাঠামো/পুজির পরিমাণ বাড়ানোটা সরকারের চোখে সঠিক কাজ।

পুরুষের সস্তা কায়িক শ্রমের প্রয়োজন এখনো ভারতের মতো দেশে অপরিসীম। তাই পুত্রশ্রী দিলে পুরুষ ঘরে বসে পড়তে শুরু করলে কায়িক শ্রমের বাজারে মজুরি বেড়ে যাবে কারণ শ্রমিক সংখ্যা কমে যাবে। সেটা সরকার চায়না। পুরুষ মা-বাবা সংসারের জন্য কায়িক শ্রম দেবে, দেশের পরিকাঠামো বৃদ্ধি পাবে। আর নারী কন্যাশ্রী নিয়ে পড়াশুনা করে চাকরীর আশায় বা ভাল পাত্রের আশায় বিয়ের বয়স বাড়াবে। আর তাই জন্মহার কমবে। মোট ফল গড়ে মানুষ প্রতি পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি/পরিকাঠামো/পুজি বাড়বে। উন্নত হবে দেশ।

তবে উন্নত হওয়ার পরে তারা বুঝবে যে তাদের পর্যাপ্ত ক্রেতা নেই কারণ যোগান অনেক বেশি কিন্তু চাহিদা বড় কম। মানে গড়ে মানুষ প্রতি পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি/পরিকাঠামো/পুজি বড্ড কম হয়ে যাবে। পশ্চীম দুনিয়া, জাপান, পূর্ব ইউরোপ, রাশিয়া, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর সর্বত্র যোগান বেশি, চাহিদা কম আর জন্মহার কম বলে ক্রেতার সংখ্যাও বাড়ছেনা।

পুরুষাধিকার আন্দোলনকারীরা এখন পুত্রশ্রী চাইলে পাবেনা। এখন চেয়ে লাভ নেই। বরং ঠাণ্ডা মাথায় পুরুষদের বৈবাহিক বা প্রেমের সম্পর্কে না জড়িয়ে পড়ার বিষয়গুলো শেখানো শুরু করুক। এতে জন্মহার আরও কমবে, গড়ে মানুষ প্রতি পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতি/পরিকাঠামো/পুজি বাড়বে, দেশ উন্নত হবে এবং একটা সময় চরম কম ক্রেতার সঙ্কটে পড়বে। একটা ২০ বছরের লম্বা খেলা খেলতে হবে পুরুষবাদীদের। তারপর জয় এমনিই আসবে।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Social Sex War feminism 26-June-2022 by east is rising

নারীর কন্সেন্ট ও বর্তমান মধ্যবিত্ত পুরুষের যৌনতার অধিকার

আগের লেখায় আমরা দেখলাম কিভাবে পুরুষের সম্পত্তি অর্থের পরিমাণের ওপর নারীর যৌন কন্সেন্ট নির্ভর করে।

কিভাবে অতীতের কোউম সমাজের যৌনতার ধারণা (যৌনতা একই সাথে অধিকার কর্তব্য) থেকে বর্তমান নারীর কন্সেন্ট-এর যৌনতার ধারণা (যৌনতা সম্পত্তি অর্থের বিনিময়ে পাওয়া পণ্য) এসেছে

আমরা এও ব্যখ্যা করেছি যে নারীর কন্সেন্ট-এর ওপর যৌনতার তত্ত্ব আসলে তৈরি হয়েছে যাতে উচ্চ মানের নারীরা সম্পত্তিবান ক্ষমতাবান পুরুষদের জন্য সংরক্ষিত থাকে

সমস্ত মানের নারীই প্রথমে কন্সেন্ট দেবে কেবল সম্পত্তিবান ক্ষমতাবান পুরুষদেরকেই।

সম্পত্তিবান ক্ষমতাবান পুরুষরা সমস্ত নারীর মধ্যে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মানের (রূপ/বা গুণ) নারীদের নিয়ে নেবে

যে সকল মধ্য নীম্ন মানের নারীদের সম্পত্তিবান ক্ষমতাবান পুরুষরা গ্রহণ করবে না তারা এবার মধ্যবিত্ত পুরুষদের কেবল কন্সেন্ট দিতে রাজি তাকবে

মধ্যবিত্ত পুরুষ এই সকল মধ্য নীম্ন মানের নারীদের মধ্যে নির্বাচন করবে

যদি মধ্যবিত্ত পুরুষের সংখ্যা কম হয় (ঘুরিয়ে বললে যদি সমাজটি গরীব হয় এবং মোট জনসংখ্যার অধিকাংশই গরীব হ্য়) তাহলে মধ্য নীম্ন মানের নারীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বেড়ে যাবে ওই সামান্য কিছু মধ্যবিত্ত পুরুষদের পেতে। এক্ষেত্রে মধ্যবিত্ত পুরুষেরা খুব সহজে এই নারীদের মধ্যে যারা শ্রেষ্ঠ তাদের পেয়ে যাবে। মধ্যবিত্ত পুরুষেরা বাধ্য করবে নারীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বাড়িয়ে তাদের সামান্য কিছু অধিকার দিয়ে সন্তুষ্ট রাখতে

যদি মধ্যবিত্ত পুরুষের সংখ্যা বেশি হয় (ঘুরিয়ে বললে যদি সমাজটি ধনী হয় এবং মোট জনসংখ্যার অধিকাংশই মধ্যবিত্ত হ্য়) তাহলে মধ্য নীম্ন মানের নারীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা কমে যাবে এবং মধ্যবিত্ত পুরুষদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বেড়ে যাবে ওই মধ্য নীম্ন মানের মেয়েদের পেতে। মধ্য নীম্ন মানের নারীরাই পুরুষদের মধ্যে প্রতিযোগিতা বাড়িয়ে দিয়ে তাদের সামান্য কিছু অধিকার দিয়ে সন্তুষ্ট হতে বাধ্য করবে

এর থেকে আমরা এই সিদ্ধান্তে আসতে পারি যে মধ্যবিত্ত পুরুষদের নারীর কাছ থেকে যৌনতার কন্সেন্ট পাওয়া তত বেশি কঠিন হবে সমাজ যত বেশি ধনী হবে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে পৃথিবীতে উন্নয়ন হয়েছে অস্বাভাবিক গতিতে এবং প্রত্যেকটা সমাজ শেষ ৭৭ বছরে অনেক বেশি ধনী হয়েছে। আর তার সাথেই পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মধ্যবিত্ত পুরুষের সংখ্যা আর তাই কঠিনতর হয়েছে মধ্যবিত্ত পুরুষের নারীর কাছ থেকে কন্সেন্ট পাওয়া।

ইতিহাসেও চতুর্থ শতাব্দীর রোম দশম শতাব্দীর বাঘদাদ সম্বন্ধে এই প্রাচুর্য নারীদের দাপটের কথা বলা হয়েছে। বলা বাহুল্য পঞ্চম শতাব্দীতে রোমের এবং একাদশ শতাব্দীতে আরবদের বিপরযয় বিপর্যয় ঘটে। পশ্চীমের রাজনৈতিক অর্থনৈতিক বিপর্যয় সেরকমই আজ ভূরাজনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

 

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Social Sex War feminism 24-June-2022 by east is rising

মানসিকভাবে নারীসঙ্গ উপভোগ করেনা অধিকাংশ পুরুষ

আমার ৪/৫টা প্রেমের অভিজ্ঞতা হল নারী কখনোইই পুরুষের একাকিত্ব ঘোচাতে পারেনা।

পুরুষ ও নারী অনেক ক্ষেত্রেই আলাদাভাবে চিন্তা করে।

তাদের আলোচনার বিষবস্তুও আলাদা হয়।

তাই মানসিকভাবে নারীসঙ্গ উপভোগ করেনা অধিকাংশ পুরুষ।

পুরুষ নারীসঙ্গ উপভোগ করে শারীরিকভাবে এবং সামাজিকভাবে।

সামাজিকভাবে এই জন্যে যে সমাজ পুরুষকে শেখায় "তুমি যখন কোন নারী পাবে তখনই তোমার পুরুষ জীবন সফল।"

এই সামাজিক প্রত্যাশা পূরণ করতে পুরুষ যেকোন মূল্যে একটা নারী সঙ্গী পাওয়ার প্রয়াস চালায়।

এই প্রয়াস চালাতে গিয়ে পুরুষ তার স্বাভাবিক আচরণ থেকে অনেক দূরে চলে যায়।

নারীটি নিজের অজান্তেই পুরুষটির অনেক সহজাত প্রবণতা শেষ করে দেয়।

নারীটি পুরুষকে বাধ্য করে তার অনেক ছোট বড় ইচ্ছা ও ভাললাগাকে ত্যাগ করতে।

একটা নারীকে পাওয়ার সামাজিক চাপ কমাতে পুরুষ সবকিছু মেনে নিতে রাজি হয়ে যায়।

শেষ মেষ যখন সে বোঝে সামাজিক "পুরুষ হওয়ার" প্রত্যাশা পূরণ করতে গিয়ে সে তার অনেক কিছু হারিয়েছে তখন আর তার কিছু করার থাকেনা।

মানসিকভাবে তার নিঃসঙ্গতা কাটেনা আর সামাজিক দাবিটা (তুমি যখন কোন নারী পাবে তখনই তোমার পুরুষ জীবন সফল) আর কোন অর্থ বহন করেনা।

আমার ধারণা আদীম সমাজে লক্ষ লক্ষ বছর ধরে মানুষ লিঙ্গ ভিত্তিক কাজের শ্রম বিভাজন গড়ে তুলেছিল।

ফলে পুরুষ অ নারী আলাদাভাবে ভাবতে শিখেছে।

পুরুষ অনেক বেশি শিকার করার মতো করে যে কোন কিছু ভাবে।

শিকারে সবসময় নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্য লাগে।

নারী অনেক বেশি বাচ্চা পালন করার মতো করে সব কিছু ভাবে।

নারীদের কুড়োনো ও বাচ্চা পালনের জন্য কোন বিশেষ নেতৃত্বের প্রতি আন্যগত্য লাগেনা।

পুরুষ স্বাভাবিকভাবেই শিকারের যে লক্ষ্য ও তার গতি প্রকৃতি নিয়ে ভাবে ও আলোচনা করে।

নারী অনেকবেশি একে ওপরের বিষয় নিয়ে ভাবে ও আলোচনা করে।

পুরুষ পদ্ধতির ক্ষেত্রে সৃষ্টিশীলতা দেখায় আর নারী একটা নির্দিষ্ট কাজকে বারবার করার ক্ষেত্রে পারদর্শী।

পুরুষ অনেক বেশি মজা পায় রাজনীতি, খেলা নিয়ে আলোচনা করে।

নারী অনেক বেশী মজা পায় অন্য মানুষের চরিত্র নিয়ে আলোচনা করে।

নারীর কাছ থেকে মানসিক তৃপ্তি তাই পুরুষ কোনদিনই পেতে পারেনা।

নারীও পুরুষের কাছ থেকে মানসিক তৃপ্তি পায়না কিন্তু পুরুষের সান্নিধ্য নারীকে মানসিকভাবে নিরাপত্তা দান করে।

নারী অনেক বেশি অন্য মানুষকে নিয়ে চিন্তা করে আর পুরুষ অনেক বেশি পদ্ধতি নিয়ে চিন্তা করে।

তাই আজকের পৃথিবীতে যখন আমরা সবাই একা এবং এই একা একা উপভোগ করাটাই নারী ও পুরুষ উভয়কেই শিখতে হবে, তখন সকল মানুষকেই অপর মানুষের থেকে মানসিক তৃপ্তি আশা করা ছাড়তে হবে।

সকল মানুষকে বুঝতে হবে আর একজন মানুষের তাকে মানসিক তৃপ্তি দেওয়ার দায় নেই আর এমন প্রত্যাশা করাও অন্যায়।

একা থাকাকে উপভোগ করতে শেখাটাই আজকের যুগের চাহিদা।

Read More

Author: Saikat Bhattacharya

Social Sex War feminism 22-June-2022 by east is rising