নারী পুজারী বাংলাবাদীদের মুখোশোন্মচন


পুরুষাধিকার আন্দোলনের অন্যতম বড় শক্তি হল এখানে বিশাল সংখ্যক নারীর উপস্থিতি। পুরুষাধিকার আন্দোলনে নারী প্রবক্তা থেকে নেত্রী সকলে উপস্থিত। তারাই একদম নিঃসংকোচে পুরুষাধিকারের কথা বলে এবং পুরুষবিদ্বেষীদের থোঁতা মুখ ভোঁতা করে দেয়। যেখানেই নারীবাদীদের দ্বারা পুরুষরা আক্রান্ত হয় সেখানেই তারা সেই পুরুষদের ডিফেন্ড করতে চলে যায়। পুরুষ পুরুষাধিকার কর্মীরা আক্রান্ত হলে নারী পুরুষাধিকার কর্মীরা তাদের সমর্থন যোগাতে চলে যান। পুরুষাধিকার প্রতিষ্ঠিত হলে নারীদের অনেক প্রিভিলেজ ত্যাগ করতে হবে। কিন্তু তাও কত নারী দ্ব্যার্থহীনভাবে পুরুষাধিকারের পক্ষে। এর কারণ অনেকগুলো। এক, নৈতিক মূল্যবোধ। পুরুষাধিকার অনেক উচ্চ মতার্দশে চলে, এখানে ধান্দাবাজির কোন অবকাশ নেই। উচ্চ মতাদর্শে উচ্চ নৈতিক মূল্যবোধযুক্ত মানুষ আসবে। তাদের কাছে ন্যায় এবং অন্যায়বোধের পরিষ্কার ধারণা আছে। দুই, তাদের নিজেদের পুরুষ আত্মীয়, বন্ধুবান্ধব সকলের জন্য তারা ভালো চায়। এতে বোঝা যায় যে তারা ভালো মানুষ। তারা নিজের কাছের লোকদের ভালো চায়। তৃতীয়, মানুষ তাহার subconscious মন ও biological instinct কে অবজ্ঞা করতে পারেনা। একজন মেয়ে তার অবচেতন মনে এটা জানে যে পুরুষবাদী পুরুষ গড়পড়তা পুরুষের থেকে শক্তিশালী ও পুরুষালী। অপরদিকে একজন নারীবাদী পুরুষ দূর্বল ও পৌরুষহীন। নারী শক্তিশালী পুরুষের দিকেই আকর্ষিত হয় এবং দূর্বল পুরুষকে খরচের খাতাতে দেখে। নারীরা শক্তিশালী পুরুষের পাশে থাকবে এটাই প্রকৃতির নিয়ম। যে পুরুষ নিজের অধিকার নিয়ে সচেতন, যে প্রতিষ্ঠিত সমস্ত শক্তির বিরুদ্ধে চলে যেতে পারে সে শক্তিশালী। এইকারণেই এত নারীর সমর্থন সে পায়।

এর সম্পূর্ণ বিপরীত হল বাংলাবাদ। গাংবাঙালী নারীপুজারী। নারীকে সব পাইয়ে দেওয়া ও পুরুষের উপর নির্যাতন করাই তার ধর্ম। বাঙালী পুরুষও চরম পুরুষবিদ্বেষী। কারণ বাঙালী হিন্দু একটি পশ্চাদপদ, দরিদ্র ও ভিখারী গোষ্ঠী। সেখানে পুরুষে পুরুষে সহযোগীতার কোন ধারণারই বিকাশ হয়নি। অথচ এটাই সভ্যতার ভিত্তি এবং মানুষ আজপর্যন্ত যাবতীয় কিছু অর্জন করেছে তার ভিত্তিই হল পুরুষে পুরুষে সহযোগীতা। পুরুষ সহযোগীতা করেই একত্রে যুদ্ধ করে, নগর বানায়, ব্যাবসা করে, রাষ্ট্র বানায়। শক্তিশালী, বিত্তবান পুরুষ সহযোগীতার মাধ্যমেই হয়ে ওঠে। একা একা কেউ উঠতে পারেনা। বাঙালী হিন্দুদের মাঝে যেহেতু মধ্যবিত্ত উলুবনে শেয়ালরাজা হয়ে বসে আছে বহুদিন তাই তার কাছে পুরুষে পুরুষে খেয়োখেয়ি করাই জীবন। সে আর কিছু শেখেনি। তাই সে দূর্বল। অথচ এর জন্যে সে সবসময়ে নিজে দায়ী নয়। তার নারীপূজারী সমাজ তাকে এটা বানিয়েছে। সে উলু বনে শেয়াল রাজা হয়ে থাকতে চায়। তার কাছে সেটাই জীবন দর্শন।

সব থেকে বড় কথা বাঙালী হিন্দু নিজের ইতিহাস, ঐতিহ্য বিলুপ্ত করে দিয়ে ঊনবিংশ শতকের দালাল রচিত কৃত্রিম পরিচয় তৈরী করেছে। এই পরিচয় দূর্বল ও নারী কেন্দ্রিক। পুরুষের কোন স্থান নেই এখানে। ফলত বাঙালী হিন্দু জানেনা যে সে আদতে কে। সে শশাঙ্ককে চেনেনা, চেনেনা বিজয় সিংহকে, চেনেনা বিশ্বজয়কারী দিগ্বিজয়ী ধর্মপাল, দেবপালদের, চেনেনা বল্লালসেন, লক্ষণসেনদের, চেনেনা অর্ধ জাহান শাসনকারী ভূস্বর্গ সুলতানী বাংলাকে। ফলত বাঙালী হিন্দু পরিচয়টি দূর্বল।

তাই বাঙালী হিন্দু নারীর চোখে বাঙালী পুরুষ দূর্বল, অযোগ্য পুরুষ। বাঙালী পুরুষ তাহাকে পুজো করে, একদম মাথায় তুলে দেবী বানিয়ে ফেলেছে। বাঙালী পুরুষের জীবনই চলে যায় বাঙালী নারীকে মাথায় তুলতে তুলতে। ফলত বাঙালী হিন্দু মেয়ের চোখে সে বাঙালী পুরুষের উপরে অবস্থান করে। ফলত অন্য জাতির পুরুষ আরো বেশী উচ্চ এবং তাদেরকেই পেতে হবে। তাদের না পেলে বাঙালী ছেলে তো আছেই ব্যাকআপ অপশন হিসেবে। নারীরা শক্তিশালী পুরুষের কাছেই যায়। এবার ভারত রাষ্ট্রের সুবাদে সে ভেবেছে যে উত্তর ভারত, গুজরাটী, মারোয়াড়ী, সিন্ধি ও দক্ষিণ ভারতীয় পুরুষরা বিশাল উচ্চ অবস্থানে। যদিও এটা সত্য নয়। ভারত না থাকলে যা বাঙালী তাই পাঞ্জাবী তাই হিন্দি তাই গুজ্জু, সবই এক। কিন্তু যে যেহেতু ভারত রাষ্ট্র আছে তাই সে ভেবেছে যে উপরোক্ত জাতির পুরুষেরা বিশাল পুরুষালী, বিত্তবান ও যোগ্য। অপরদিকে তার হাতে বাঙালী ছেলের অঢেল অপসন আছে। ফলত সোনায় সোহাগা। তার সমাজ তার হাতে সবকিছু তুলেও দিচ্ছে এবং দায়িত্বহীন ক্ষমতা আর স্বেচ্ছাচারিতা ভোগ করছে। বাঙালী পুরুষ ভারত রাষ্ট্রে ক্ষমতাহীন, অর্থহীন, দূর্বল থাকবে তাই তার কাছে অন্য জাতির মেয়ে অত আসবেনা।

নারীর চরিত্র উর্দ্ধগামী। সে নিজের চেয়ে উচ্চ অবস্থানের পুরুষ পছন্দ করবে। বাঙালী হিন্দু মেয়েদের হাতে সব পাইয়ে দিয়ে এবং ছেলেদেরকে নিঃস্ব করে দিয়ে এমন করেছে যে তার জাতির মেয়েরা স্বজাতির পুরুষদের যোগ্য হিসেবে দেখেই না বরঞ্চ অপরজাতির পুরুষ দেখলেই কাপড় খুলে উল্টেপড়ে। সে অপর জাতির পুরুষদের তোষামোদ করার জন্যে নিজের জাতিকে হেয় করতে বিন্দু মাত্র দ্বিধা বোধ করেনা। কারণ তাহার নারী পুজারী সংস্কৃতি তাকে শিখিয়েছে যে তার কোন দ্বায়বদ্ধতা নেই, মানসম্মানবোধের দরকার নেই, ভালো খারাপ বলে কিছু নেই শুধু ধান্দা গুটাও। তার জাতির পুরুষরাই অপর পুরুষের সর্বনাশ করতে উদ্যত উদ্দত হয় তার মলমূত্র সেবন করার জন্যে। বাঙালী হিন্দু এমন এক নির্লজ্জ গোষ্ঠী যে যার মেয়েরা স্বেচ্ছাতে গণিমতের মাল হয়।

নারী পুজারী বাঙালী হিন্দুর কাছে নারীকে সব পাইয়ে দেওয়া এবং পুরুষের সর্বনাশকরাই এক মাত্র ধর্ম। তাই তার কাছে এই সমস্ত কিছুই জায়েজ। সে বাঙালী পরিচয় চুরি করে তার নোংরামি, ছোটলোকিপনাকে বাঙালী সংস্কৃতি বলে চালায়। আদতে সে ধ্বজ ও পতিতাদের তৈরী একটি নোংরা গোষ্ঠী।

বাঙালী মুসলিমদের এই সমস্যা নেই। কারণ বাঙালী মুসলিম পরিচয়টি একটি শক্তিশালী পরিচয়। বাঙালী মুসলিম সুলতানী বাংলাকে চেনে। সে জানে সে একডালাতে দুই বার দিল্লীকে পরাজিত করেছিল। সে জানে যে এই বাংলা পৃথিবীর সব থেকে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ সাম্রাজ্য ছিল। সে যুদ্ধ করে এক স্বাধীন রাষ্ট্র আধায় করে পুঁজির বিকাশ করেছে। ফলে বাঙালী পরিচয়টি তার কাছে শক্তিশালী পরিচয়। তাছাড়া ইসলামের নৈতিক শিক্ষা অনেক উন্নত এবং শক্তিশালী সামাজিক কাঠামো বিদ্যমান। ফলে বাঙালী মুসলিম কোনদিনই এরকম হবেনা। বাঙালী মুসলিম নারীর মননেওবাঙালীপুরুষশক্তিশালীওযোগ্য

যেমন নুসরত জাহান যে নিখিল জৈনকে সজোরে লাথি মারতে পারল বাঙালী মুসলিম মেয়ে বলেই। বাঙালী হিন্দু মেয়ে হলে তার পায়ে পরে মলমূত্র সেবন করত কারণ সে জৈন এতেই সে বর্তে গিয়ে স্বেচ্ছা যৌন দাসী হয়ে যেত।

বাঙালী হিন্দু বাবামারাও স্বার্থপর। তারা চায় নিজের ছেলেরা কলুর বলদ হয়ে থাকুক যাতে তারা বসেবসে খেতে পারে আর মেয়েদের মালদার ছেলেদের হাতে বিক্রি করে দায়মুক্ত হতে চায়। কারণ বাঙালী বুমার প্রজন্ম ছ্যাচড়া, চামার ও স্বার্থপর। তারা কিছু না দিয়ে সব পেতে চায়। তারা নিজেদের পরবর্তী প্রজন্মের পুরুষদের ধ্বংস করেও নারীদের যৌনদাসী বানায়। হাড়হাভাতে কাঙাল জাতি আধ দামরা মাগীদের সব পাইয়ে দেবে বলে পুরুষদের ভবিষ্যত ধ্বংস করে, শিক্ষা ও মানবসম্পদ থেকে বঞ্চিত করে শিশুশ্রমিক বানায়।

আরো যেটা বোঝা যায় যে বাঙালী হিন্দু নির্লজ্জ, বেহায়াও আত্মসম্মানহীন। তাই এরকম করতে পারে। যে জাতির মেয়েরা অপর জাতির পুরুষের জন্য মুখিয়ে থাকে তাদেরকে পতিতা হিসাবেই বাকিরা দেখবে। ফলে বাঙালী হিন্দু তাদের প্রভুদের থেকেও পতিতার স্থানই পাবে।

নারী পুজারী মাত্রই ধ্বজ ও পতিতা। সে বাংলা ও বাঙালীর সর্বনাশ করা ছাড়া আর কিছুক রেনি। ভারত, হিন্দুর নামে বিজাতীয়দের হাতে সব বিকিয়ে দেওয়া ছাড়া কিন্তু করেনি। সে এমন মেয়ে ইতোতৈরী করবে।

এখানেই পুরুষাধিকারের সাথে বাংলাবাদের ফারাক। বাংলাবাদ পুরোটাই দুনম্বরী। কতগুলো রিজেক্টেড মাল রাজনীতিতে সুবিধা করতে না পেরে বাঙালীয়ানার ভরং দেখিয়ে ভণ্ডামি করছে। এদের বাঙালীয়ানা ও উনিশশতকের দুনম্বরী মিথ্যা বাঙালী পরিচয়। এদের বাঙালিয়ানাতে ইলিয়াস শাহকেই খুঁজে পাওয়া যাবেনা যে বাংলাকে গড়েছিল। বাংলার গৌরবময় ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে এদের কোন মাথাব্যাথাই নেই। শুধু ভাষা সেন্টিমেন্টের সুড়সুড়ি দিয়ে কায়েমী স্বার্থগুলোকে পুষ্ট করা। ভারতীয় রাজনীতিতে বাঙালী কোনদিনই কিছু করতে পারবেনা। তাই এরা বাঙালী পরিচয়ের ভেক ধরেছে। এই একটি কায়েমী স্বার্থ হল নারী। নারীকে পাইয়ে দিতে তো বাংলাবাদীরা উন্মাদনৃত্য শুরু করেছে। বাঙালী মেয়েদের নিয়ে এই বলা হচ্ছে ঐ বলা হচ্ছে নিয়ে কত ক্যাচাল। কোথাকার কোন রেহাচকোত্তিনাকে যার মা কোঙ্কণিতাকে পুজো করতে লাইন লেগেছিল। তাহলে তো এবার অভিষেক বচ্চনকে নিয়ে নাচাও বাংলাবাদের পর্যায়ে পড়বে না কী? বাঙালী মেয়ের কোষ্ঠকাঠিন্য হলেও তারা দৌড়ে যেত। নারী পুজাই না কী বাঙালিয়ানা এই বলার স্পর্ধা করত। তাহলে এবার যখন অবকাশ আসে বাঙালী পুরুষকে ডিফেন্ড করার তখন এরা সব কর্পূরের মতন উবে যায়। তাহলে কীসের বাঙালিয়ানা? এত নারী সংগঠনের দরকার কী যারা স্বজাতির প্রতি নিজের দ্বায়িত্ব পালন করেনা? স্বজাতির পুরুষেরই যদি সশক্তিকরণ না হয় তাহলে কীসের জাতীয়তাবাদ? এর উত্তর হল বাংলাবাদ হল ঢপবাদ। এরা দিল্লীরই ক্রীতদাস কিন্তু রাজনীতিতে ধোপে না টিকতে পেরে নিজেদের একটা রাজনৈতিক পরিসর বানানোর চেষ্টা করছে। এরা বাঙ্গালা হর মহান ঐতিহ্যের উত্তরসূরী নয়, ঊনবিংশ শতকের গদ্দার ভৃত্যদের উত্তরসূরী যারা বাঙালী পরিচয় বিলীন করেছে।

কোন জাতিকে পরাজিত করার পর তার পুরুষদের হত্যা করা হয় বা দাস বানানো হয় ও নারীদের নিয়ে নেওয়া হয়। নারীরাও বিজয়ী জাতির পুরুষকেই শ্রেষ্ঠ বলে বেছে নেয়। আবার বিজিত জাতির নারীর একটা সুবিধা থাকে যে তারা বিজিত জাতির পুরুষ ও বিজয়ী জাতির পুরুষ উভয়ের দিকেই যেতে পারে। ফলে তার দরকষাকষির সুযোগ বেশী। এই কারণেই বাঙালী নারী চাইবে বাঙালী বিজিত গোলাম জাতি থাকুক ও বাঙালী পুরুষ শক্তিশালী না হোক এবং বাংলাতে নারী পূজাই প্রতিষ্ঠিত থাকে। এতে সে একদিকে সমস্ত প্রিভিলেজ পাবে, দ্বায়িত্বহীন ক্ষমতা ভোগ করবে আবার নানা জাতির পুরুষের সাথে সঙ্গম করবে এবং একসাথে বাঙালী পুরুষকে ব্যাকআপ হিসেবে রাখবে। এতে তার দরকষাকষির ক্ষমতা চরমে থাকবে। আবার বাঙালী পুরুষ শক্তিশালী হলে সেও অন্য জাতের মেয়ে আনবে ফলে বাঙালী মেয়েদের মৌরসিপাট্টা ভেঙ্গে যাবে।

এর থেকে এটাই বোঝা যায় যে বাঙালী নারী পুজারীদের আসল উদ্দেশ্য বাঙালীকে দূর্বল, নিঃস্ব ও পরাধীন রাখা এবং বাংলাতে অপর জাতির আধিপত্য সুনিশ্চিত রাখা। অপরদিকে বাঙালী পুরুষকে শক্তিশালী হবার থেকে আটকানো। বাঙালী নারী বাঙালী পুরুষের অন্যতম বৃহৎ শত্রু তা নিঃসন্দেহে।

এই কারণেই বাংলাবাদের নারী সংগঠনগুলি বাঙালী পুরুষের হয়ে একটি কথাও বলেনা এবং তাদের কল্যানমূলক কোন চিন্তাই করেনা। লক্ষ্য লক্ষ্য বাঙালী ছেলে যে স্কুলছুট হয়ে শিশুশ্রমে ঢুকছে সেটা ভাবা কী বাংলাবাদীদের কাজন য়? এটাই তাদের আসল মুখ প্রকাশ্যে নিয়ে আসছে।

তাই প্রকৃত বাঙালী জাতীয়তাবাদ সেটাই হবে যা প্রকৃত বাংলা পরিচয়, ঐতিহ্য পুনরুদ্ধারের কথা বলবে এবং বাঙালী পুরুষের ক্ষমতায় মনেমনোনিবেশ করবে। বোঙ্গালী নারী ও তাহার ধ্বজমোহন সিম্প-পিম্প পৃষ্ঠপোষকরা বাঙালী জাতি ধ্বংশেই মনপ্রাণ দিয়ে চেষ্টা করছে। তাই একমাত্র উপায় বাঙালী পুরুষের সশক্তিকরণ। এইজন্যে পুরুষাধিকার বাংলাতে গুরুত্বপূর্ণ।

Author: Purandhar Khilji


You may also like