
যে গাংবাঙালীই আমি বাঁরোতীয় পাজিত, আমি হেঁদু এইসব মারায় তারাই হল জারজ, বেজন্মা। বাম্বাচ্চারাও তাই। ওরা খোদ গোয়েঙ্কার জারজ। এবার কথা এল কেন জারজ? কারণ এদের মাগীরা বেজাত দেখলেই কাপড় খুলে পাঁফাক করে দেয়। ফলত এরা অপর জাতির ঔরসেই জন্ম কিন্তু পরিচয় দেয় বাঙালী হিসাবে। ফলত এরা পিতৃপরিচয়হীন। এদেরকেই বলে নাজায়েজ বা জারজ। এদের মাগীরা অপর যেকোন জাতির জন্যেই বারোয়ারী সম্পত্তি। আরো ভালোভাবে বলতে গেলে এরাই হল স্বেচ্ছা গণিমতের মাল। একটা বাঙ্গুখানকী অবশ্যই বাংলার জন্যে এক গদ্দার, মীরজাফর। সে বাংলার ক্ষতিসাধন ও বাংলার শত্রুদের উপকার করার জন্যেই সর্বদা মুখিয়ে আছে। সুতরাং বাঙ্গুখানকী হল বাঙালীর ঘরশত্রু বিভীষণ। আরো বিশদে দেখা যাক। বাঙালী নারীপুজারী জাত। এখানে পুরুষের সর্বনাশ করে নারীকে সব পাইয়ে দেওয়া হয়। পুরুষের উপর সমস্ত অত্যাচার, অন্যায় এখানে ধর্মীয় মহোৎসব। এখানে পুরুষের স্থান নপুংসক কলুর বলদ হিসাবে। এটা করার উদ্দেশ্য হল রেণ্ডিপুজারী ভেতোকাঙালীদের একমাত্র কাজ হল অন্য জাতে মাগীর সাপ্লাই দেওয়া। এইকারণে এরা রেণ্ডি বারোভাতারিদের দেবী বানিয়ে পূজা করে। ভারতের যেসমস্ত স্থানে নারীদের উপর সত্যিকারের অত্যাচার হয় সেখানে গিয়েই বাঙ্গুমাগী কাপড় খুলে দেয়। তাহলে এটাই পরিষ্কার হয় যে ভারতে নারীদের উপর অত্যাচারের জন্যে বাঙ্গুরেণ্ডিই দায়ী। যেখানে কন্যাভ্রূণ হত্যা হয় সেখানেই বাঙ্গুমাগী গিয়ে কাপড় খোলে, তাই কন্যাভ্রূণ হত্যার জন্যে বাঙ্গুখানকীই দায়ী।
একটি কন্যাভ্রূণ হত্যার বদলে একটি বাঙ্গুখানকীকে নির্মম মৃত্যুদণ্ড প্রদাণ করা হোক, তাতে ওটি বন্ধ হবে। বাঙ্গুখানকীকে নির্মূল করলেই ভারতে নারীনির্যাতন সব বন্ধ হয়ে যাবে।
এই মাগীদের সব নারীবাদ বাংলাতেই, বাইরে উল্টো সুর। কেন? কারণ উদ্দেশ্য হল বাঙালীকে নির্মূল করে হিন্দি হিন্দু ফ্যাসিবাদের ঝাণ্ডা ওড়ানো। বাঙালী পিতৃতন্ত্র খারাপ, অবাঙালী পিতৃতন্ত্র ভালো। বাঙালী পুরুষ পণ পেলে খারাপ, অবাঙালী পুরুষ পণ চাইলে কাপড় খুলে দুই কিডনি বেচে দান করে দেবে। সুতরাং বাংলাকে রক্ষা করতে গেলে দূর্গাপতিতা, কালীমাগী, মনসারেণ্ডি এই সকলকে জুতিয়ে শেষ করতে হবে। তলোয়ারের ডগাতে তাইমুরী দাওয়াইতে এদের শেষ করতে হবে। আর একদম হিন্দু করলে মুখের উপর ঋগেদ চেপে বলতে হবে কোথায় তোদের খানকীগূলো? এদেরটা কোন ধর্মই নয় শুধু বাংলাকে ধ্বংস করার একটা ষড়যন্ত্র আর কিছুই নয়।
অপর জাতের রিজেক্টেড মালগুলি বাঙ্গুখানকীকে নেয় আর এদের কুকুড়, বেড়ালও বাজিয়ে চলে যায়। ফলে সর্বনিকৃষ্ট মাগী।
গোড়েশ্বর শশাঙ্ক, পাল, সেন সম্রাটেরা, শাহী বাংলার সুলতানেরা কী খানকীপুজা করতো? অবশ্য এই জারজদের ইতিহাস তো ধ্বজমোহন রায় থেকে শুরু। এরা সব মানসিংহের অবৈধ সন্তান, বর্গীদের ধর্ষণের প্রোডাক্ট। তাই অবৈধ পিতার প্রতি এদের আনুগত্য। বেশ্যা অবশ্যই তার খদ্দের প্রতি অনুগত হবে কিন্তু বৌ হতে চাইলে মুশকিল।
এবার আসি এই জারজ নপুংসকদের কথাতে। এরা তো ব্যাটাছেলেই নয়। এরা কাকোল্ড, ধ্বজ, বীর্যহীন নপুংসক। তাই বাঙালী ব্যাটাছেলেকে দেখলেই জ্বলে ওঠে। নিম্নমানের বাঙ্গুখানকী ছাড়া এদের কেউ জুটবেনা। তাই এরা সিম্প হয়। এদের দমই নেই অন্যজাতের মেয়ে তোলা। নিজের জাতের মাগী তো বারোয়ারী। ফলে উচ্ছিষ্ট মাগীই জুটবে যাদের কুত্তাও পোছেনা। সেই নিয়েই এই নীচ হীন জীবগুলো লাফায়। আর যেহেতু জারজ তাই অবৈধ পিতার প্রতি স্নেহ অটুট। এদের ঘরের মেয়েরাই মেরোখোট্টাদের খাট গরম করে আর এদের আরো ভাইবোন পয়দা করে। এই ধ্বজরাও বাংলার শত্রু কারণ নিজের অবৈধ বাপের প্রেমে এরা বাংলাকে গোলাম বানায়। তাই ইহাদেরও তাইমুরী দাওয়াই দিয়ে নির্মূলের আশু প্রয়োজন।
অবশেষে তাহলে ধ্বজমোহন, জারজচন্দ্র, রবিঠগীদের উত্তরসূরীদের স্বরূপ উন্মোচন হল। এদের নির্মূল না করলে বাংলার ধ্বংশ অবশ্যম্ভাবী।
এই জারজরা ভুলে গেছে যে এটা বাংলা। এটা যোধাবাই, কমলাদেবী, ঝাট্যপালী, দেবলরাণীদের দেশ নয়। এটা সুলতান জালালুদ্দিন আর মর্দ-এ-মুজাহিদ কালাপাহাড়ের দেশ। এটা গৌড়েশ্বর শশাঙ্কের ভূমি যে শত্রুর রাজকুমারীকে চুলের মুটি ধরে টেনে এনে রক্ষিতা বানায়। অপরদিকে এই জারজদের অবৈধ পিতারাই মারের ভয়ে নিজের বৌ আর মেয়েকে ফেলে ধ্বজের মতন পালায়, নিজেদের রাণী রাজকুমারীদের সমর্পণ করে। তাদের বিছানা গরম যে করে সেই মাগী তো কীটপতঙ্গের থেকেও নিকৃষ্ট।
ব্রিটিশদের হাতে রাষ্ট্রটি ভিক্ষা পেয়ে সোভিয়েত ও আমেরিকার মদতে খুব লাফাচ্ছে তাইনা। এবার খেলা হবে। এবার একশোটা আমির তাইমুর, কালাপাহাড় আসবে। আর এই খানকী ও ধ্বজগুলো জাহান্নামে গিয়েও নিস্তার পাবেনা।
Author: Purandhar Khilji